শিবভোলার দেশ শিবখোলা
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
ভারত দিনে দিনে উন্নত হচ্ছে। এগিয়ে চলেছে জনজীবন। আধুনিক প্রযুক্তি, উচ্চমানের শিক্ষা, উন্নত জীবনযাপন সব কিছুতেই এগোচ্ছে দেশ । যদিও এর মাঝেই এমন কিছু ঘটে চলেছে যা দেখলে মনে হয় সত্যিই কী আত্মনির্ভর হচ্ছে ভারত? এখনও দেশের বহু পরিবার তেষ্টা মেটাতে জীবনের বাজি রাখছে। সম্প্রতি মহারাষ্ট্রের একটি প্রত্যন্ত গ্রামের ভিডিও প্রকাশ্যে এসেছে । যেখানে দেখা গিয়েছে, এক মহিলা পানীয় জলের জন্য জীবনে ঝুঁকি নিয়ে প্রায় শুকিয়ে যাওয়া একটি কুয়োতে নামছেন। যা দেখে শিউরে উঠেছেন অনেকেই ।
যদিও এত ভোট, এত প্রতিশ্রুতি, এত উন্নয়ন। তবুও প্রতিবছর গরমের সময় নিয়ম করে পানীয় জলের সঙ্কট দেখা দেয় দেশের বিস্তীর্ণ অংশে। যেমন, মহারাষ্ট্রের ত্রিম্বকেশ্বর জেলার মেটঘর গ্রামের এক মহিলার জল সংগ্রহের ভিডিও সম্প্রতি ভাইরাল হয়েছে। ভিডিওটিতে দেখা যাচ্ছে, মহিলা প্রাণের ঝুঁকি বিপজ্জনকভাবে বিরাট কুয়োর দেওয়াল বেয়ে নীচে নামছেন। বর্ষাকালে এই কুয়োই জলে ভরা থাকে। কিন্তু গ্রীষ্মের তাপপ্রবাহে তালানিতে গিয়ে ঠেকেছে কুয়োর জল।
यह तस्वीर महाराष्ट्र के त्रयम्बकेश्वर के पास मेटघर गाँव की है…पीने के लिए पानी नहीं है, महिलाएं अपनी जान जोखिम में डाल पानी भर रही हैं.. यह सब 2022 में हो रहा है!
केंद्र बनाम राज्य, हिन्दू मुस्लिम और ईडी-CBI जैसे बड़े मुद्दों के बीच महाराष्ट्र के ऐसे मूलभूत मुद्दे खो गए हैं.. pic.twitter.com/StZI95wKWD— sohit mishra (@sohitmishra99) April 6, 2022
সোহিত মিশ্রা নামের এক ব্যক্তি ওই ভিডিও টুইটারে শেয়ার করে ক্যাপশানে লিখেছেন, ‘মহারাষ্ট্রের ত্রিম্বকেশ্বর জেলার মেটঘর গ্রামের চিত্র। মহিলারা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পানীয় জল সংগ্রহ করছেন। এটা ২০২২ সালের দৃশ্য। কেন্দ্র বনাম রাজ্য, হিন্দু-মুসলিম, ইডি-সিবিআইয়ের মতো বড় ইস্যুর আড়ালে চলে যায় মহারাষ্ট্রের এই প্রাথমিক গুরুত্বপূর্ণ সমস্যাগুলি।’
এপ্রিলের প্রথম সপ্তাহেই মহারাষ্ট্রে তীব্র তাপপ্রবাহ চলছে। মৌসম ভবন জানিয়েছে, আপাতত এপ্রিল মাসের ১০ তারিখ অবধি এই তাপপ্রবাহ চলবে । আবহাওয়া দপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে, রাজ্যে দিনের বেলায় তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস অবধি থাকতে পারে। তবে পাহাড়ি এলাকায় তা কিছুটা কমে ৩০ ডিগ্রি সেলসিয়াস হতে পারে।
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
সৌরেনির উঁচু শিখর থেকে এক দিকে কার্শিয়াং আর উত্তরবঙ্গের সমতল দেখা যায়। অন্য প্রান্তে মাথা তুলে থাকে নেপালের শৈলমালা, বিশেষ করে অন্তুদারার পরিচিত চূড়া দেখা যায়।
মিরিক নামটি এসেছে লেপচা ভাষার “মির-ইওক” শব্দ থেকে, যার অর্থ আগুনে পুড়ে যাওয়া জায়গা।
15:34