শিবভোলার দেশ শিবখোলা
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
এই দীর্ঘস্থায়ী সংক্রমণের কারণ হতে পারে মারাত্মকরকম দুর্বল ইমিউন সিস্টেম।
প্রতীকা ছবি ।
করোনায় কেউ ১০ দিন ভুগেছেন, কেউ বা ১৪ দিন কেউ কেউ আবার ২১ দিন । সম্প্রতি জানা গিয়েছে, টানা ৫০৫ দিন ধরে কোভিডে আক্রান্ত হয়ে রয়েছেন ব্রিটিশ যুক্তরাজ্যের এক রোগী। এই দীর্ঘস্থায়ী সংক্রমণের কারণ হতে পারে মারাত্মকরকম দুর্বল ইমিউন সিস্টেম। প্রায় দেড় বছর ধরে কোভিড-১৯ ভাইরাসে ভুগছেন তিনি। এটিই সবচেয়ে দীর্ঘস্থায়ী কোভিড-১৯ সংক্রমণ কিনা তা নিশ্চিতভাবে জানার কোনও উপায় নেই কারণ প্রত্যেকের পরীক্ষা করা হয় না, বিশেষত নিয়মিত ভিত্তিতে। কিন্তু ৫০৫ দিন ধরে আক্রান্ত থাকায় ‘এটিকে অবশ্যই দীর্ঘতম সংক্রমণ বলে মনে হচ্ছে,’ জানিয়েচেন সংক্রামক রোগ বিশেষজ্ঞ ডাঃ লুক ব্লাগডন স্নেল।
চিকিৎসক এবং তাঁর দল নয়জন রোগীকে নিয়ে একটি গবেষণা চালিয়েছেন যাঁরা কমপক্ষে আট সপ্তাহ ধরে কোভিড পজিটিভ ছিলেন। অঙ্গ প্রতিস্থাপন, এইচআইভি, ক্যান্সার বা অন্যান্য অসুস্থতার চিকিত্সা থেকে সকলেরই প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল হয়ে পড়ে। বারবার পরীক্ষায় দেখা গেছে যে তাঁদের সংক্রমণ গড়ে ৭৩ দিন ধরে দীর্ঘস্থায়ী হয়েছে। দু’জন এক বছরেরও বেশি সময় ধরে ভাইরাসে আক্রান্ত ছিলেন। এর আগে, গবেষকরা জানিয়েছিলেন, দীর্ঘতম করোনা সংক্রমণে ভুগেছিলেন এক রোগী টানা ৩৩৫ দিন ধরে।
তবে স্থায়ী কোভিড-১৯ বিরল এবং দীর্ঘ কোভিড থেকে আলাদা। ‘দীর্ঘ কোভিডে সাধারণত ধরে নেওয়া হয় যে আপনার শরীর থেকে ভাইরাসটি নির্মূল হয়ে গেছে তবে লক্ষণগুলি অব্যাহত রয়েছে,’ বলেছেন ডাঃ স্নেল।
২০২০ সালের শুরুর দিকে সবচেয়ে দীর্ঘ সংক্রমণে আক্রান্ত ব্যক্তির অ্যান্টিভাইরাল ড্রাগ রেমডেসিভির দিয়ে চিকিত্সা করা হয়েছিল এবং ২০২১ সালে তিনি মারা যান৷ গবেষকরা মৃত্যুর কারণ জানাতে অস্বীকার করেন এবং জানান যে আক্রান্ত ব্যক্তির আরও বেশ কয়েকটি অসুস্থতা ছিল৷
পাঁচজন রোগী বেঁচেও যান। দু’জন চিকিত্সা ছাড়াই সংক্রমণ থেকে সেরে ওঠেন, দু’জন চিকিত্সার পরে সেরে যান এবং একজনের এখনও কোভিড-১৯ সংক্রমণ রয়েছে। গবেষকরা আশা করছেন, ভাইরাসকে পরাজিত করতে ক্রমাগত সংক্রমণে আক্রান্ত ব্যক্তিদের সাহায্য করার জন্য আরও উন্নত চিকিত্সা পদ্ধতি তৈরি হবে।
যদিও এমন টানা সংক্রমণ বিরল তাও বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আপোসহীন প্রতিরোধ ব্যবস্থা প্রয়োজন এই সংক্রমণকে ঠেকাতে। গুরুতর কোভিড-১৯ সংক্রমণের ঝুঁকি রয়েছে যাঁদের কোনওভাবেই মাস্ক পরা বন্ধ করা যাবে না তাঁদের।
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
সৌরেনির উঁচু শিখর থেকে এক দিকে কার্শিয়াং আর উত্তরবঙ্গের সমতল দেখা যায়। অন্য প্রান্তে মাথা তুলে থাকে নেপালের শৈলমালা, বিশেষ করে অন্তুদারার পরিচিত চূড়া দেখা যায়।
মিরিক নামটি এসেছে লেপচা ভাষার “মির-ইওক” শব্দ থেকে, যার অর্থ আগুনে পুড়ে যাওয়া জায়গা।
15:34