শিবভোলার দেশ শিবখোলা
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
বলিউডে সম্পর্ক ভাঙা-গড়ার খেলা নতুন নয়। যত তাড়াতাড়ি বিয়ে হয়, তত তাড়াতাড়ি সম্পর্ক ভেঙে যায়। অবশ্য কারণ যাই হোক না কেন, বিনোদন জগতে বিচ্ছেদের তুমুল আলোচনা পেজ থ্রি-র পাতায় আকছাড় দেখা যায়। কিন্তু প্রবীণ অভিনেতা দিলীপ কুমার এবং এক সময়ের সেরা সুন্দরী অভিনেত্রী সায়রা বানুর সাংসারিক জীবন বলিউডে ব্যতিক্রম। দিলীপের থেকে ২২ বছরের ছোটো হয়েও সায়রা আর দিলীপের যাপন ছিল সুমধুর । তাঁদের সন্তান হয় নি, তবুও তাঁরা দুজনেই ছিলেন একে-অপরের অবলম্বন। দিলীপ কুমারের সাথে প্রতিনিয়ত ছায়া হয়ে থাকা সায়রা । কিন্তু দিলীপ কুমারের মৃত্যুর পর সায়রা এখন ক্লান্ত। দিলীপকে হারিয়ে তিনি পাথর হয়ে গেছেন । সারাদিন ঘরের মধ্যে আবদ্ধ থাকেন। কারোর সঙ্গে দেখা করেন না । কথা বলাও বন্ধ করে দিয়েছেন । তাঁর ঘনিষ্ঠ বন্ধু অভিনেতা ধর্মেন্দ্র যখন তাঁর অবস্থার কথা জানতে পারেন, তখন তিনি সায়রা বানুর সঙ্গে দেখা করতে যান । অভিনেত্রী মুমতাজ ও অভিনেতা শত্রুঘ্ন সিনহাও সায়রার খোঁজ নিতে পৌঁছে যান সায়রার বাড়িতে। কিন্তু তিনি কারোর সঙ্গে দেখা করেন নি। মমতাজ জানিয়েছেন, সায়রাকে একাকীত্বে এতটাই ঘেরাও করেছে যে, কোনো ভাবেই তাঁকে বোঝানো যাচ্ছে না।
দিলীপ কুমারের শেষ নিঃশ্বাস পর্যন্ত সায়রা বানু তাঁর ছায়াসঙ্গী হয়ে ছিলেন।
দিলীপ কুমার ২০২১ সালের জুন মাসে ৯৮ বছর বয়সে মারা যান। দিলীপ কুমারের শেষ নিঃশ্বাস পর্যন্ত সায়রা বানু তাঁর সাথে ছিলেন। দিলীপ কুমারের স্বাস্থ্যের সমস্ত আপডেট নিজেই সংবাদ সংস্থাকে জানাতেন । কিন্তু গত ৯ মাসে দিলীপ কুমারের অনুপস্থিতির দুঃখ তিনি কিছুতেই মেনে নিতে পারছেন না।
১৯৬৬ সালে যখন এই দম্পতি বিয়ে করেন, তখন দিলীপ কুমারের বয়স ছিল ৪৪ বছর আর সায়রার বয়স ছিল মাত্র ২২ বছর। জানা যায় সায়রা অভিনেতা রাজেন্দ্র কুমারকে পছন্দ করতেন। তিনি চেয়েছিলেন রাজেন্দ্রর সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক গনে উঠুক। কিন্তু রাজেন্দ্র কুমার বিবাহিত ছিলেন। সায়রার মা বিষয়টি জানতে পেরে সায়রাকে বোঝানোর দায়িত্ব তাঁদের পারিবারিক বন্ধু দিলীপ কুমারকে দেন। এ সময় সায়রা দিলীপ কুমারকে জিজ্ঞাসা করেন, আপনি কি আমাকে বিয়ে করবেন এবং দিলীপ কুমারও রাজি হন। সায়রা-দিলীপ এতটা আনন্দে তাঁদের যাপন কাটাতেন। তাঁদের দেখলেই বোঝা যেত তাঁরা কত সুখী কাপেল ছিলেন। বহু ইন্টারভিউতে তাঁদের বলতে শোনা যায় একে অপরের প্রতি নিবিড় প্রেমই তাঁদের সম্পর্কের আসল রসায়ন। বয়সের ব্যবধান কখনই তাঁদের ভালো বাসায় হস্তক্ষেপ করেনি।দিলীপ কুমারের মৃত্যুর পর, সাইরো বানু লোকজনের সাথে দেখা করা বন্ধ করে দেন এবং তার বন্ধুবান্ধব এবং পরিবারের মধ্যে উদ্বেগের পরিবেশ তৈরি হয়। এই মুহূর্তে একদম একা সায়রা। হয়ত শারিরীক বাবে অসুস্থও। তবুও তাঁর হাউজ হেলপারদের তিনি নির্দেশ দিয়ে রেখেছেন— যেন কেউ তাঁর কাছে না যেতে পারে। তিনি কারোর সঙ্গে দেখা করতে চান না। দিলীপ কুমার এবং সায়রার ঘনিষ্ঠ বন্ধু অভিনেতা ধর্মেন্দ যখন সায়রা বানুর অবস্থা জানতে পারেন, তখন তিনি তদকের সঙ্গে দেখা করতে যান। তখনও সায়রা রাজি হননি।
অভিনেত্রী মমতাজও সায়রার সঙ্গে দেখা করতে পারেন নি। মমতাজ জানিয়েছেন, আগে যখনই সায়রাকে দেখতে তাঁর বাড়ি যেতাম, তখন আমাকে সায়রা তাঁর নিজের হাতে বানানো কুকি না খাইয়ে ছাড়ত না। স্মৃতিমেদুর মমতাজের চোখে জল। অভিনেতা শত্রুঘ্ন সিনহাও সায়রার সঙ্গে দেখা করার চেষ্টা করলেও হতাশ হন। ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রির সবাই সায়রার জন্য প্রার্থনা করছেন যত তাড়াতাড়ি সম্ভব এই শোক থেকে বেরিয়ে আসুন সায়রা ।
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
সৌরেনির উঁচু শিখর থেকে এক দিকে কার্শিয়াং আর উত্তরবঙ্গের সমতল দেখা যায়। অন্য প্রান্তে মাথা তুলে থাকে নেপালের শৈলমালা, বিশেষ করে অন্তুদারার পরিচিত চূড়া দেখা যায়।
মিরিক নামটি এসেছে লেপচা ভাষার “মির-ইওক” শব্দ থেকে, যার অর্থ আগুনে পুড়ে যাওয়া জায়গা।
15:34