শেখ হাসিনাকে দিল্লিতে বেনজির অভ্যর্থনা আলোচ্যসুচিতে বহু দিপাক্ষিক সমস্যা। ৫ বছরে দু’দেশের বানিজ্য বেড়ে ১৮ বিলিয়ন ইউএস ডলার।

সমস্যা নিয়ে কথা বলবেন দু’দেশের প্রতিনিধিরা। শেখ হাসিনা প্রধান মন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে বিশেষ বৈঠক করবেন। ভারতের রাষ্ট্রপতি, উপরাষ্ট্রপতির সঙ্গে তাঁর সোউজন্য মূলক সাক্ষাৎ হবে। এক ফাঁকে আজমির দর্শনে যাবেন। তাঁর এ সফরে, তিস্তার জলবন্টন সমস্যা উঠবে কি না, বলা যাচ্ছে না। স্পর্শকাতর ইস্যু, হাসিনা প্রধানমন্ত্রী চারদিনের সফরের শুরুতেই ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস.জয়শঙ্করের সঙ্গে বিভিন্ন দিপাক্ষিক সমস্যা নিয়ে কথা বললেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ওয়াজেদ। আজই সংস্লিষ্ট মন্ত্রী, আমলাদের নিয়ে দিল্লি এলেন হাসিনা। তাঁকে বেনজির উষ্ণ অভ্যর্থনা জানান ভারত।

তাঁর চারদিনের সফরকে দুদেশের সম্পর্ক বিস্তারের পরিসরে অত্যন্ত গুরুত্ব মনে করা হচ্ছে। বানিজ্য, নদীর জল বন্টন, সীমান্তে চোরাকারবার সহ নরেন্দ্র মোদি এবং পশ্চিমবঙ্গের মখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়-এর সঙ্গে ভারসাম্য বজায় রেখে পারস্পরিক সম্পর্কের উন্নয়নের প্রত্যাশী। ২০১৫ সাল থেকে দু দেশের প্রধানমন্ত্রীর ১২ বার সাক্ষাৎ হয়েছে। অর্থনৈতিক দিক থেকেও দুদেশ খুবই ঘনিষ্ঠ। গত বছরে পারস্পরিক বানিজ্য ৯ বিলিয়ন ইউ এস ডলার থেকে ১৮ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে।