শিবভোলার দেশ শিবখোলা
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
কেমব্রিজে অধ্যাপক পদে অটিজমে আক্রান্ত ব্যক্তি। অবিশ্বাস্য হলেও এমন ঘটনাকে সত্যি প্রমাণ করেছেন দক্ষিণ লণ্ডন নিবাসী জাসোন আর্দে। যাবতীয় শারীরিক প্রতিবন্ধকতাকে দূরে সরিয়ে তাঁর অভাবনীয় সাফল্যের খবর এখন সামাজিক প্রচার মাধ্যমে ভাইরাল। তাঁর সাফল্য অর্জন দেখেবহু নেট নাগরিক বিস্মিত। অভিনন্দন জানাচ্ছেন অনেকেই।
জন্ম থেকে অটিজমে আক্রান্ত জাসন ১১ বছর পর্যন্ত কথা বলতে পারতেন না। ১৮ বছর বয়সে গিয়ে নিজের গৃহ শিক্ষক সান্দ্রের স্যাণ্ড্রোর সহায়তায় তাঁর লেখাপড়া শেখা শুরু হয় । এই প্রতিকূলতাকে জয় করে কীভাবে পৌছালেন কেমব্রিজে? সে ব্যাপারে নিজের অভিজ্ঞতার কথা জানাতে গিয়ে তিনি বলেন , চিকিৎসকরা জানিয়েছিলেন, তাঁর পক্ষে নিজে কোনো কাজ করা অসম্ভব। অন্যের সাহায্য নিয়ে চলতে হবে। কিন্তু মনের জোরে তাদেরকে ভুল প্রমাণ করেছেন তিনি। ৬ মার্চ থেকে তিনি সমাজ বিজ্ঞান পড়ানোর গ্রহণ করেছেন। জাসনের কথায়, সুবিধাবঞ্চিতদের কাছে উচ্চশিক্ষার সুযোগ পৌঁছে দেওয়াই তাঁর লক্ষ্য।
৩৭ বছর বয়সী জাসন কেমব্রিজের প্রথম কনিষ্ঠ কোনো কৃষ্ণাঙ্গ অধ্যাপক। গ্লাসগো বিশ্ববিদ্যালয়ে সমাজতত্ত্ব পড়িয়েছেন দীর্ঘদিন। তাঁর আগে শারীর শিক্ষায় নিয়ে পড়াশোনা করে শিক্ষকতা করেছেন। ২০১৮ সালে নিজের গবেষণাপত্র প্রকাশ করে রোহ্যাম্পটন বিশ্ববিদ্যালয়ের লেকচারার হিসেবে নিযুক্ত হন তিনি ।পরে ডারহাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ডেপুটি এক্সিকিউটিভ ডিন রূপে বেশ কিছুদিন দায়িত্ব সামলেছেন।জাসনের কথায়, উচ্চশিক্ষা অর্জনের প্রথম দিকে তাঁকে প্রত্যাখ্যান করা হয়েছিল কিন্তু নিজের অদম্য ইচ্ছাশক্তির জোরে সেই সমস্ত বাধা-বিপত্তিকে তিনি অতিক্রম করেছেন।
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
সৌরেনির উঁচু শিখর থেকে এক দিকে কার্শিয়াং আর উত্তরবঙ্গের সমতল দেখা যায়। অন্য প্রান্তে মাথা তুলে থাকে নেপালের শৈলমালা, বিশেষ করে অন্তুদারার পরিচিত চূড়া দেখা যায়।
মিরিক নামটি এসেছে লেপচা ভাষার “মির-ইওক” শব্দ থেকে, যার অর্থ আগুনে পুড়ে যাওয়া জায়গা।
15:34