- দে । শ প্রচ্ছদ রচনা
- অক্টোবর ২, ২০২৩
মঙ্গলবার যন্তর মন্তরে সাধারণ মানুষদের বাধা দিলে তার ফল ভুগতে হবে বিজেপিকে, হুঁশিয়ারি দিলেন অভিষেক

সোমবার রাজঘাটে পুলিশি বাধার পরে মঙ্গলবার যন্তর মন্তরের কর্মসূচিতে পুলিশ সাধারণ মানুষদের বাধা দিলে তার ফল মারাত্মক হবে বলে হুঁশিয়ারি দিলেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়।
“I openly challenge the Central Government, there will be a fierce battle in the upcoming days.”
– Shri @abhishekaitcThe unwavering courage and determination of our people will prove the power of the common man and their pivotal role in the democracy.
The repetitive atrocious… pic.twitter.com/RBcXc96WKu
— All India Trinamool Congress (@AITCofficial) October 2, 2023
অভিষেক সোমবার বলেন, “আগামীকাল যন্তর মন্তরে একটা সাধারণ মানুষের গায়ে যদি তাহা পরে তার ফল ভোগ করতে হবে। তৃণমূলকে মারুন, সাধারণ মানুষের গায়ে হাত পড়লে বিজেপি যে ভাষা বোঝে সেই ভাষায় উত্তর দেব”, সোমবার সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়ের বাড়িতে বৈঠক শেষে এই হুঁশিয়ারি দিলেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। প্রসঙ্গত মঙ্গলবার দিল্লির যন্তর মন্তরে তৃণমূলের ধরনা কর্মসূচি রয়েছে। এই কর্মসূচি নিয়ে সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়ের বাড়িতে বৈঠকের পর সাংবাদিক সম্মেলন করে এই কথা বলেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। তৃণমূল সাংসদ বলেন, জব কার্ড নিয়ে দীর্ঘ বাস জার্নি করে যারা দিল্লিএসেছেন তাদের গায়ে হাত পড়লে বিজেপি যে ভাষা বোঝে সেই ভাষায় উত্তর দেওয়া হবে। প্রসঙ্গত সোমবার রাজঘাটে তৃণমূলের সত্যাগ্রহ কর্মসূচি ছিল বেলা একটা থেকে তিনটে পর্যন্ত। তৃণমূলের অভিযোগ নির্ধারিত সময়ের কিছু আগেই দিল্লি পুলিশ তাদের রাজঘাট ছাড়তে বলে।
অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, “আমাদের সত্যাগ্রহ হচ্ছিল মহাত্মার আদর্শ মেনে। কর্মসূচি শেষ হওয়ার আগেই দিল্লি পুলিশ এসে আমাদের শর্তে বলে। মহিলাদের সঙ্গে পুরুষ পুলিশরা দুর্ব্যবহার করে। মাঝে মাঝেই বেশি বাজিয়ে, লাঠি উঁচিয়ে আমাদের উঠে যেতে বলে। আমি সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার সময় কথা বলা শেষ পর্যন্ত করতে না দিয়ে আমাদের উঠিয়ে দেইয়। বলে রাজঘাটে সাধারণ মানুষ আসবেন। রাজঘাট কি করোও পৈতৃক সম্পত্তি? কেন আমাদের কোনও স্লোগান ছাড়া কর্মসূচিকে দিল্লি পুলিশ থামাতে ব্যস্ত হয়ে উঠল? আমরা কোনও স্লোগান দিইনি, প্লাকার্ডে শুধু লেখা ছিল আমাদের বকেয়া দিতে হবে। পুলিশ বলার পরে আমি বলি গেট খুলে দিন। বলি একটু সময় দিন, কথাটা শেষ করতে না দিয়ে লাঠি উঁচিয়ে, জলকামান নিয়ে দিল্লি পুলিশ হাজির হয়ে যায় আমাদের সরাতে। এই ঘটনা আমাদের সঙ্গে হয়েছে সেটা আমরা সহ্য করলাম। যদি মঙ্গলবার যদি যন্তর মন্তরে সাধারণ মানুষের সঙ্গে দিল্লি পুলিশ এই ব্যবহার করে তাহলে বিজেপিকে তার ফল ভোগ করতে হবে।”
❤ Support Us