- এই মুহূর্তে স | হ | জ | পা | ঠ
- জানুয়ারি ৬, ২০২৪
ঐতিহাসিক মুহূর্তের অপেক্ষায় ইসরো, আজ গন্তব্যে পৌঁছবে আদিত্য এল ১
মঙ্গলযান এবং চন্দ্রযানের পর আরও একটা ইতিহাস গড়ার মুখে ইসরো। এবার সৌরমিশন সফল হতে চলেছে। আজ নির্দিষ্ট গন্তব্যে পৌঁছবে আদিত্য এল ১। বিকেল ৪টের সময় ল্যাগ্রঞ্জ পয়েন্টে ১–এ পৌঁছে চূড়ান্ত কক্ষপথে স্থাপন করবে। সেখান থেকেই ৫ বছর ধরে সূর্যকে গবেষণা করবে। সূর্যগ্রহন এই মিশনের ওপর কোনও প্রভাব বিস্তার করবে না।
২০২৩ সালের ২ সেপ্টেম্বর সকাল ১১.৫০ মিনিটে সূর্য গবেষণার উদ্দেশ্যে মহাকাশে পাড়ি দেয় সূর্যযান আদিত্য এল ১। যে ল্যাগ্রঞ্জ পয়েন্টে এটা অবস্থান করার কথা, সেই জায়গাটা পৃথিবী থেকে ১৫ লক্ষ কিলোমিটার দূরে। এই দূরত্বটা পৃথিবী থেকে সূর্যের দূরত্বের মাত্র ১ শতাংশ। যাত্রা শুরু করার ১৬ দিন পর অর্থাৎ ১৮ সেপ্টেম্বর থেকে তথ্য সংগ্রহ এবং সূর্যের ছবি তোলার কাজ শুরু করেছে আদিত্য। মহাকাশ বিজ্ঞানীরা এখনও পর্যন্ত আদিত্য এল ১ থেকে উচ্চশক্তির এক্স–রে এবং সম্পূর্ণ সৌর ডিস্কের ছবি পেয়েছেন।
আজ বিকেল ৪টের সময় আদিত্য এল ১–এর গন্তব্যস্থলে পৌঁছনোর কথা। সূর্যকে বিভিন্ন কোণ থেকে দেখার জন্য আদিত্য এল ১–কে থ্রাস্টারের সাহায্যে হ্যালো কক্ষপথে স্থাপন করা হবে। এল ১ পয়েন্টে স্থাপন করলে পৃথিবীর সঙ্গে সর্বদা যোগাযোগ রাখতে সক্ষম হবে আদিত্য এল ১। ইসরোর বিজ্ঞানীদের জন্য সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হল আদিত্য এল ১–কে এল ১ পয়েন্টের চারপাশে একটা কক্ষপথে স্থাপন করা।
ইসরো মহাকাশ বিজ্ঞানীরা প্রথম এই চ্যালেঞ্জ নিতে চলেছে। তবে ইসরোর মহাকাশ বিজ্ঞানীদের কাছে একটাই সুখবর, আদিত্য এল ১ সব বাধা অতিক্রম করে ১৫ লক্ষ কিমি যাত্রার শেষ পর্যায়ে এসে পৌঁছেছে। ‘PAPA’ এবং ‘ASPEX’–এর সোলার উইন্ড আয়ন স্পেকট্রোমিটারসহ চারটি যন্ত্র দারুণভাবে সক্রিয়তার সঙ্গে কাজ করছে। আদিত্য এল ১–এ মোট ৭টি পেলোড রয়েছে। এই ৭টি পেলোড সূর্যের বিভিন্ন রহস্য উন্মোচন করবে। ৫ বছরের জন্য সৌরজগৎ নিয়ে পরীক্ষা নিরীক্ষা চালাবে। সূর্যের এল ১ পয়েন্টে পৃথিবী এবং সূর্যের মাধ্যাকর্ষণ শক্তি একই থাকে।
২০২৩ সালের ২ সেপ্টেম্বর সকাল ১১.৫০ মিনিটে সূর্য গবেষণার উদ্দেশ্যে মহাকাশে পাড়ি দেয় সূর্যযান আদিত্য এল ১। যে ল্যাগ্রঞ্জ পয়েন্টে এটা অবস্থান করার কথা, সেই জায়গাটা পৃথিবী থেকে ১৫ লক্ষ কিলোমিটার দূরে। এই দূরত্বটা পৃথিবী থেকে সূর্যের দূরত্বের মাত্র ১ শতাংশ। যাত্রা শুরু করার ১৬ দিন পর অর্থাৎ ১৮ সেপ্টেম্বর থেকে তথ্য সংগ্রহ এবং সূর্যের ছবি তোলার কাজ শুরু করেছে আদিত্য। মহাকাশ বিজ্ঞানীরা এখনও পর্যন্ত আদিত্য এল ১ থেকে উচ্চশক্তির এক্স–রে এবং সম্পূর্ণ সৌর ডিস্কের ছবি পেয়েছেন।
আজ বিকেল ৪টের সময় আদিত্য এল ১–এর গন্তব্যস্থলে পৌঁছনোর কথা। সূর্যকে বিভিন্ন কোণ থেকে দেখার জন্য আদিত্য এল ১–কে থ্রাস্টারের সাহায্যে হ্যালো কক্ষপথে স্থাপন করা হবে। এল ১ পয়েন্টে স্থাপন করলে পৃথিবীর সঙ্গে সর্বদা যোগাযোগ রাখতে সক্ষম হবে আদিত্য এল ১। ইসরোর বিজ্ঞানীদের জন্য সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হল আদিত্য এল ১–কে এল ১ পয়েন্টের চারপাশে একটা কক্ষপথে স্থাপন করা।
ইসরো মহাকাশ বিজ্ঞানীরা প্রথম এই চ্যালেঞ্জ নিতে চলেছে। তবে ইসরোর মহাকাশ বিজ্ঞানীদের কাছে একটাই সুখবর, আদিত্য এল ১ সব বাধা অতিক্রম করে ১৫ লক্ষ কিমি যাত্রার শেষ পর্যায়ে এসে পৌঁছেছে। ‘PAPA’ এবং ‘ASPEX’–এর সোলার উইন্ড আয়ন স্পেকট্রোমিটারসহ চারটি যন্ত্র দারুণভাবে সক্রিয়তার সঙ্গে কাজ করছে। আদিত্য এল ১–এ মোট ৭টি পেলোড রয়েছে। এই ৭টি পেলোড সূর্যের বিভিন্ন রহস্য উন্মোচন করবে। ৫ বছরের জন্য সৌরজগৎ নিয়ে পরীক্ষা নিরীক্ষা চালাবে। সূর্যের এল ১ পয়েন্টে পৃথিবী এবং সূর্যের মাধ্যাকর্ষণ শক্তি একই থাকে।
❤ Support Us