শিবভোলার দেশ শিবখোলা
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
দ্বিতীয় পর্বের বাজেট অধিবেশনের প্রথম দিনে সংসদে তুমুল হট্টগোল। ভারতীয় গণতন্ত্র প্রসঙ্গে রাহুল গান্ধীর মন্তব্য নিয়ে সভার শুরুতেই উত্তাল হয়ে উঠল দুই কক্ষ। বিজেপি বিধায়কদের দাবি, বাইরে গিয়ে দেশের সম্পর্কে অসম্মানসূচক মন্তব্যের জন্য ক্ষমা চাইতে হবে তাঁকে। প্রত্যুত্তরে কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গে বলেছেন দেশের গণতন্ত্র ধ্বংসের জন্য যাঁরা দায়ী,তাঁরা আজ গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের কথা বলছে। দেশে একনায়কতন্ত্র চালাচ্ছে মোদি সরকার। অথচ সমালোচনা করছেন রাহুল গান্ধির। কংগ্রেস সদস্যরা প্রতিবাদ জানিয়ে সংসদ ভবন থেকে ওয়াক আউট করেছেন। পরে সমস্ত বিরোধীদের নিয়ে বিজয় চক পর্যন্ত মিছিল করেন। যদিও তৃণমূল সাংসদরা মিছিলে যোগ দেননি। দুপুর দুটো পর্যন্ত মুলতুবি থাকার পর বিরোধীদের প্রতিবাদের জেরে সংসদের অধিবেশন আজকের মতো স্থগিত রাখা হয়েছে।
সোমবার অধিবেশনের শুরুতেই লোকসভায় প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং কেমব্রিজে রাহুল গান্ধীর ভাষণের তীব্র নিন্দা জানান। বলেন, দেশের একজন সাংসদ হয়েও লন্ডনে দাঁড়িয়ে রাহুল ভারতকে অপমান করেছেন। আমরা তাঁর এই কাজকে ধিক্কার জানাই। এর পাশাপাশি তিনি জানান, রাহুলের উচিত দেশবাসীর সামনে ক্ষমা চাওয়া। রাজ্যসভাতেও সাংসদ পীযূষ গোয়েল সোনিয়া পুত্রর মন্তব্যকে লজ্জাজনক বলে আখ্যা দেন। প্রত্যুত্তরে মল্লিকার্জুন খাড়গে জানান, রাজ্যসভার যিনি সদস্য নন তাঁর মন্তব্য নিয়ে আলোচনা হবে কেন? এটা নিয়মবিরুদ্ধ ।তিনি বিজেপি সাংসদ পীযূষ গোয়েলের মন্তব্যের তীব্র সমালোচনা করেন। কংগ্রেসের বাকি সদস্যরাও বিজেপি সাংসদদের তীব্র বিরোধিতা করেন।
শুধুমাত্র কংগ্রেসের সদস্যরা নয়, রাহুলের পাশে দাঁড়িয়েছেন ডিএমকে , সিপিআই এম ও বিআরএস সাংসদরা। তাঁরা সবাই মিলে বিজেপি সরকারের নীতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানিয়ে সংসদের ওয়েলে নেমে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন। পরে তাঁরা সংসদ ত্যাগ করেন। যদিও এই বিক্ষোভে উপস্থিত
থাকেননি তৃণমূল সাংসদরা।
কয়েকদিন আগে কেমব্রিজে ভারতীয় গণতন্ত্রের অবক্ষয় নিয়ে বিজেপি সরকারের তীব্র সমালোচনা করেন রাহুল গান্ধী। রবিবার কর্ণাটকে নির্বাচনী প্রচারে গিয়ে রাজীব তনয়ের মন্তব্যের নিন্দা জানান প্রধানমন্ত্রী। কংগ্রেস নেতার নাম না করে বলেন, কয়েকজন আছেন যাঁরা লণ্ডনে গিয়ে ভারতীয় গণতন্ত্রের কবর খোঁড়ার কথা বলছে, আর আমি রেলের প্রকল্পের উদ্বোধন করছি।সংসদে বাজেট অধিবেশনে এ নিয়ে ব্যাপক রাজনৈতিক বাদানুবাদে লিপ্ত হল শাসক -বিরোধী দুই পক্ষ। যা দেখে, চব্বিশের লোকসভা জয়ের লক্ষ্যে রাজনৈতিক প্রস্তুতি বলে মনে করছেন অনেকেই।
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
সৌরেনির উঁচু শিখর থেকে এক দিকে কার্শিয়াং আর উত্তরবঙ্গের সমতল দেখা যায়। অন্য প্রান্তে মাথা তুলে থাকে নেপালের শৈলমালা, বিশেষ করে অন্তুদারার পরিচিত চূড়া দেখা যায়।
মিরিক নামটি এসেছে লেপচা ভাষার “মির-ইওক” শব্দ থেকে, যার অর্থ আগুনে পুড়ে যাওয়া জায়গা।
15:34