Advertisement
  • এই মুহূর্তে ন | গ | র | কা | হ | ন
  • আগস্ট ১২, ২০২৩

মণিপুর সমস্যা সমাধানে বুলেট নয়, হৃদয়ের ওপর দিতে হবে গুরুত্ব। রাহুলের সমালোচনায় হিমন্তর সুর বদল

আরম্ভ ওয়েব ডেস্ক
মণিপুর সমস্যা সমাধানে বুলেট নয়, হৃদয়ের ওপর দিতে হবে গুরুত্ব। রাহুলের সমালোচনায় হিমন্তর সুর বদল

মণিপুর নিয়ে বিরোধীদের প্রতিবাদে অসন্তুষ্ট হিমন্ত বিশ্বশর্মা। অসমের মুখ্যমন্ত্রীর মতে, তাঁরা কোনো সমস্যার সমাধান চান না, শুধুমাত্র একটি ইস্যু নিয়ে সংসদে হইচই করতেই পারেন। এ প্রসঙ্গে রাহুল গান্ধিকেও তীব্র তুলোধোনা করেছেন তিনি। তাঁর মতে, উত্তর-পূর্বের রাজ্য নিয়ে প্রধানমন্ত্রী যথেষ্ট উদ্বিগ্ন। গত ন বছরে বহু বারই সেখানে তিনি গিয়েছেন। তাই ওয়েনাড়ের সাংসদ সহ অন্যান্যদের অভিযোগকে সারবত্তাহীন বলেই মনে করেন তিনি। তাঁর এ মন্তব্য ঘিরে রাজনৈতিক মহলে শুরু হয়েছে ব্যাপক শোরগোল।

শুক্রবার সংদদে রাহুল গান্ধি তাঁর ভাষণে বলেন, মণিপুর হিংসাকে জিইয়ে রাখা হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী কোনো মতেই চান না এর সমাধান হোক। তিনি বলেছিলেন হিংসা -বিধ্বস্ত এলাকাগুলো সেনা হস্তক্ষেপে দুদিনের মধ্যে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে আসবে। পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হবে আইন-শৃঙ্খলা। সোনিয়া পুত্রর এই মন্তব্যেই তীব্র আপত্তি জানিয়েছেন হিমন্ত। তাঁর মতে, মণিপুর সমস্যা বুলেট নয়, হৃদয় দিয়ে সমাধান করতে হবে। সেনাবাহিনী কখনোই এ সমস্যার একা মোকাবিলা করতে পারে না। এপ্রসঙ্গে, ১৯৬৬ সালে মিজোরামের বিদ্রোহ দমনে ভারতীয় বায়ু সেনার বোমা নিক্ষেপ করার কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, এতে কাদের ওপর আমরা গুলি চালচ্ছি? নিজের দেশের নাগরিকদের ওপর নয় কি ? রাহুল কি এই পদ্ধতিতেই গোষ্ঠী হিংসাকে থামাতে চান?

শুধু রাহুলকে আক্রমণ নয়, বিরোধীদের প্রধানমন্ত্রীর ক্রমাগত সমালোচনার যোগ্য জবাব দিয়েছেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী। তিনি জানিয়েছেন, ইণ্ডিয়া জোটভুক্ত সাংসদরা বার বার মণিপুর ইস্যুতে প্রধানমন্ত্রীর বিবৃতি দাবি করেছেন। তিনি তা করার পরেও কিন্তু তাঁরা কিন্তু শান্ত হননি। নিজেদের সরকার বিরোধী অবস্থান বজায় রেখেছেন। প্রসঙ্গত, অনাস্থা প্রস্তাবের জবাবি ভাষণে ২ ঘণ্টা ১৩ মিনিটের বক্তৃতায় উত্তর-পূর্বের হিংসা বিধ্বস্ত রাজ্যটিকে নিয়ে মাত্র ১০ মিনিটই ব্যয় করেছেন। তাই এ বিষয়ে ইণ্ডিয়া জোটের সদস্যদের ধারাবাহিক প্রতিবাদ অমূলক বলা যায় কিনা সে প্রশ্ন থাকছেই। সবথেকে বড়ো কথা, কাশ্মীর নিয়ে যখনই পারস্পরিক আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে শান্তি স্থাপনের প্রসঙ্গ উত্থাপিত হয়েছিল বন্দুকের নলের ওপরই আস্থা জ্ঞাপন করেছিল গেরুয়া শিবির। মণিপুর নিয়ে সম্পূর্ণ বিপরীত অবস্থানের ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে হিমন্তের বক্তব্যে। কারণ কী? সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলিম ধর্মাবলম্বী না থাকা না অন্য কিছু?


  • Tags:

Read by:

❤ Support Us
Advertisement
homepage vertical advertisement mainul hassan publication
Advertisement
homepage block publication
Advertisement
Advertisement
শিবভোলার দেশ শিবখোলা স | ফ | র | না | মা

শিবভোলার দেশ শিবখোলা

শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।

সৌরেনি আর তার সৌন্দর্যের সই টিংলিং চূড়া স | ফ | র | না | মা

সৌরেনি আর তার সৌন্দর্যের সই টিংলিং চূড়া

সৌরেনির উঁচু শিখর থেকে এক দিকে কার্শিয়াং আর উত্তরবঙ্গের সমতল দেখা যায়। অন্য প্রান্তে মাথা তুলে থাকে নেপালের শৈলমালা, বিশেষ করে অন্তুদারার পরিচিত চূড়া দেখা যায়।

মিরিক,পাইনের লিরিকাল সুমেন্দু সফরনামা
error: Content is protected !!