শিবভোলার দেশ শিবখোলা
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
এশিয়ার বৃহত্তম ম্যাজিক ফেয়ার শুরু হয়েছে কলকাতায়। থিম ‘গো গ্রিন, সেভ দ্য প্ল্যানেট। চলবে ১৯ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত । সারা ভারতের চারশো জন যাদুকর অংশগ্রহণ করেছেন এই মেলায়। নিজেদের ঐন্দ্রাজালিক ক্ষমতার বলে আগামী দুদিন দর্শকদের বিস্ময় ও কল্পনার এক অনন্য জগতে নিয়ে যাবেন তাঁরা।
মেলার আয়োজনের দায়িত্বে আছেন ফেডারেশন অফ ইন্ডিয়ান ম্যাজিক অ্যাসোসিয়েটস। কলকাতার মোহরকুঞ্জে চলছে অনুষ্ঠান। সংস্থার প্রতিষ্ঠাতা সঞ্জয় চ্যাটার্জি জানাচ্ছেন, দুদিনের যাদু উৎসবে থাকছে- সান্ধ্যকালীন যাদু প্রদর্শনী, ভেল্কিবাজি, দৃষ্টিবিভ্রম, ভেন্ট্রিলোকুইনিজম, জাগলিং, পুতুল নাচ, আগুনের খেলা এবং যাদু সংগ্রহশালা। সংস্থার থিম সম্পর্কে তাঁকে প্রশ্ন করা হলে তিনি জানালেন, জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে বর্তমান পৃথিবী বিপন্ন। বিশ্বে সবুজের পরিমাণ বাড়ালে এ সমস্যার অনেকটা সুরাহা হতে পারে। শিশু-কিশোরদের কাছে ম্যাজিকের একটা আকর্ষণ বরবার ছিল। তাই যাদু মেলায় ২০০ -এর বেশি বিদ্যালয়ের ছাত্র ছাত্রীকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। লক্ষ্য নতুন প্রজন্মের মধ্যে পরিবেশ সচেতনতা গরে তোলা। তাঁর কথায়, ম্যাজিক হচ্ছে সেই মাধ্যম, যেখানে তত্ত্বকথা না আওড়ে বহু মানুষকে সবুজ প্রকৃতিকে বাঁচানোর ব্যাপারে সচেতন করা যেতে পারে।
মেলার সবথেকে বড় আকর্ষণ যাদু সংগ্রহ শালা। যা সাজিয়ে তোলার দায়িত্বে রয়েছেন ৭৭ বছরের যাদুকর শৈলেশ্বর। বিভিন্ন রকমের সরঞ্জামে এটিকে সাজিয়ে তুলেছেন তিনি। ফেডারেশনের প্রধান সঞ্জয় চ্যাটার্জি জানাচ্ছেন, তাঁদের কাছে স্থায়ী কোনো জায়গা নেই, যেখানে এই সংগ্রহশালা গড়ে উঠতে পারে। তাঁরা এই সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করছেন। পাণ্ডুয়া ও জয়পুরের মাদারির খেলোয়াড়দের আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। তাঁরাও মেলায় এসেছেন তাঁদের কৌশল দেখাতে।
ম্যাজিক শিল্প নিয়ে দীর্ঘ তিন দশক ধরে কাজ করছেন পেশায় প্রযুক্তিবিদ সঞ্জয়। বর্তমানে যে তা খারাপ অবস্থার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে তা মানছেন সঞ্জয় ও তাঁর সহযোগীরা। তবে এবারের মেলা নিয়ে আশাবাদী তিনি। এশিয়ার সবথেকে বৃহৎ যাদু মেলার মাধ্যমে ম্যাজিক শিল্পের মরা গাঙে জোয়ার আনতে পারে, মত ম্যাজিক বিশেষজ্ঞদের।
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
সৌরেনির উঁচু শিখর থেকে এক দিকে কার্শিয়াং আর উত্তরবঙ্গের সমতল দেখা যায়। অন্য প্রান্তে মাথা তুলে থাকে নেপালের শৈলমালা, বিশেষ করে অন্তুদারার পরিচিত চূড়া দেখা যায়।
মিরিক নামটি এসেছে লেপচা ভাষার “মির-ইওক” শব্দ থেকে, যার অর্থ আগুনে পুড়ে যাওয়া জায়গা।
15:34