শিবভোলার দেশ শিবখোলা
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
এশিয়া কাপের গ্রুপ লিগে লড়াইটা তেমন জমেনি। বৃষ্টিই কেড়ে নিয়েছিল ম্যাচের প্রাণ। ভারত প্রথমে ব্যাট করার পর বৃষ্টির জন্য পাকিস্তান ব্যাট করার সুযোগ পায়নি। ম্যাচ পরিত্যক্ত। সুপার ফোরে রবিবার আবার খেলতে নামছে দুই দেশ। কলম্বোয় মাঠে নামার আগে ভারতের থেকে নিজেদের এগিয়ে রাখছেন পাকিস্তানের অধিনায়ক বাবর আজম।
এই মুহূর্তে বিশ্বের সেরা জোরে বোলিং শক্তি পাকিস্তানের। সব বিশেষজ্ঞই এই বাস্তব সত্যটা মেনে নিয়েছেন। কিন্তু সেরা বোলিং শক্তির জন্য ভারতের বিরুদ্ধে নিজেদের এগিয়ে রাখছেন না বাবার আজম। আসলে দীর্ঘদিন ধরেই কলম্বোয় খেলে আসছে পাকিস্তান। পরিবেশের সঙ্গে নিজেদের ভালভাবে মানিয়ে নিয়েছেন পাকিস্তান ক্রিকেটাররা। এটাই বাড়তি সুবিধা দেবে বলে মেন করছেন বাবর আজম।
ভারতের বিরুদ্ধে মাঠে নামার আগের দিন সাংবাদিক সম্মেলনে বাবর আজম বলেন, ‘আমার কলম্বোয় টানা ক্রিকেট খেলছি। এখানে টেস্ট সিরিজ খেলেছি। তারপর ক্রিকেটাররা লঙ্কান প্রিমিয়ার লিগে খেলেছে। এরপর আফগানিস্তান সিরিজ। প্রায় আড়াই মাস ধরে আমরা এখানে খেলছি। তাই আমার মনে হয়, এখানে আমরা বাড়তি সুবিধা পাব।’
তবে দলের জোরে বোলিং নিয়ে গর্বিত বাবর আজম। তিনি বলেন, ‘আমাদের পেস বোলাররা দারুণ ছন্দে রয়েছে। ওরাই বড় টুর্নামেন্ট জেতাতে দলকে দারুণ সাহায্য করে। দলের তিন জোরে বোলারকে নিয়ে আমি গর্বিত। প্রত্যেকেই দারুণ আত্মবিশ্বাসী।’ জোরে বোলিং নিয়ে আত্মবিশ্বাসী হলেও মাঝের ওভারগুলিতে উইকেট তুলতে না পারায় কিছুটা হলেও চিন্তিত পাক অধিনায়ক। বাবর আজম বলেন, ‘মাঝের ওভারগুলিতে উইকেট তুলতে না পারাটা যথেষ্ট চিন্তায় রাখছে। এই ব্যাপারে পরিকল্পনা করেছি। সেটা কাজে লাগাতে হবে।’
রবিবার ভারতের বিরুদ্ধে প্রথম একাদশে পরিবর্তনের সম্ভাবনা কম। ফখর জামান ও ইমাম–উল–হকই ওপেন করবেন। তিন নম্বরে বাবর আজম। চার নম্বরে মহম্মদ রিজওয়ান। ব্যাটিং অর্ডারের এই পর্যন্ত পরিবর্তনের সম্ভাবনা নেই। পাঁচ নম্বরে সম্ভবত আগা সলমন। তবে আগের দুটি ম্যাচে তিনি রান পাননি। সলমনের জায়গায় সউদ শাকিলকে খেলানোর ভাবনা রয়েছে। জোরে বোলিংয়ে শাহীইন শাহ আফ্রিদি, নাসিম শাহ, হ্যারিস রউফ। জোরে বোলার অলরাউন্ডার হিসেবে ফাহিম আশরাফ। যদি স্পিনার অলরাউন্ডার খেলানো হয়, তাহলে আশরাফের জায়গায় মহম্মদ নওয়াজ খেলবেন।
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
সৌরেনির উঁচু শিখর থেকে এক দিকে কার্শিয়াং আর উত্তরবঙ্গের সমতল দেখা যায়। অন্য প্রান্তে মাথা তুলে থাকে নেপালের শৈলমালা, বিশেষ করে অন্তুদারার পরিচিত চূড়া দেখা যায়।
মিরিক নামটি এসেছে লেপচা ভাষার “মির-ইওক” শব্দ থেকে, যার অর্থ আগুনে পুড়ে যাওয়া জায়গা।
15:34