শিবভোলার দেশ শিবখোলা
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
এশিয়ান গেমসে খেলার যোগ্যতা অর্জন করতে পারেননি দীপা কর্মকার। একমাত্র ভারতীয় আর্টিস্টিক জিমন্যাস্ট হিসেবে এশিয়াডে খেলার সুযোগ পেয়েছেন বাংলার প্রণতি নায়েক। জিমন্যাস্টিকে দেশকে পদক জয়ের স্বপ্ন দেখাচ্ছেন এই ভারতীয় জিমন্যাস্ট। ভল্ট ও অল–রাউন্ড বিভাগের ফাইনালে উঠেছেন প্রণতি।
সোমবার কোয়ালিফিকেশন সাব ডিভিশনে নেমেছিলেন প্রণতি নায়েক। কোয়ালিফিকেশন সাব ডিভিশন ১-এ ভল্টে সর্বোচ্চ স্কোর করেন প্রণতি। শেষ করেন ষষ্ঠ স্থানে। তাঁর সংগ্রহ ১২.৭১৬ পয়েন্ট। এর মধ্যে ডিফিকাল্টিতে ৪.৪ এবং এক্সিকিউশনে ৮.৪৬৬। এক্সিকিউশনে সামান্য ভুল এড়াতে পারলে ১২.৯০০ স্কোরে পৌঁছে যেতেন প্রণতি। শীর্ষস্থান পাওয়া কোরিয়ান জিমন্যাস্ট চ্যানগকের স্কোর ১৩.৮৩৩। প্রথম চারে থাকা সকলেরই স্কোর ১৩–র ওপরে।
প্রণতির প্রথম ভল্ট ছিল সুকাহারা ব্যাক স্ট্রেট ৩৬০ উইথ সিঙ্গল রোটেশন। বিশ্বকাপে প্রণতি ১৩–র উপর স্কোর করলেও এদিন স্কোর হয় ১২.৮। দ্বিতীয় ভল্ট ছিল ফরওয়ার্ড হ্যান্ডস্প্রিং ৩৬০ টার্ন। এখানেও এক্সিকিউশন ও ল্যান্ডিংয়ে সামান্য সমস্যা হয়েছিল। গত জুনে এশিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপে প্রণতির গড় স্কোর ছিল ১২.৭৩৩।
অল–রাউন্ড বিভাগে ৪৪.২৩২ পয়েন্ট স্কোর করেন। আনইভেন বারে সংগ্রহ ১০.৩০০, ব্যালান্স বিমে ১১.২৩৩, ফ্লোরে ৯.৮৩৩। অল–রাউন্ড রেজাল্ট অনুযায়ী প্রণতি থাকেন ২৩ নম্বর স্থানে। অ্যাপারেটাস রেজাল্টের নিরিখে বাংলার এই জিমন্যাস্ট ষষ্ঠ স্থান নিশ্চিত করেন। ২৭ সেপ্টেম্বর বুধবার অল–রাউন্ড বিভাগের ফাইনালে নামবেন প্রণতি নায়েক। ২৮ সেপ্টেম্বর ভল্ট ফাইনাল। কোরিয়া, জাপান, চিন, উজবেকিস্তানের জিমন্যাস্টদের চ্যালেঞ্জ সামলাতে হবে প্রণতিকে।
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
সৌরেনির উঁচু শিখর থেকে এক দিকে কার্শিয়াং আর উত্তরবঙ্গের সমতল দেখা যায়। অন্য প্রান্তে মাথা তুলে থাকে নেপালের শৈলমালা, বিশেষ করে অন্তুদারার পরিচিত চূড়া দেখা যায়।
মিরিক নামটি এসেছে লেপচা ভাষার “মির-ইওক” শব্দ থেকে, যার অর্থ আগুনে পুড়ে যাওয়া জায়গা।
15:34