শিবভোলার দেশ শিবখোলা
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
বৃহস্পতিবার হঠাৎই অবসর নিয়েছিলেন মনোজ তেওয়ারি। তাঁর সেই সিদ্ধান্তে অনেকেই বিস্মিত হয়েছিলেন। পাঁচদিনের মধ্যেই সিদ্ধান্ত বদল। অবসর ভেঙে আবার মাঠে নামার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বাংলার মন্ত্রীমশাই। মঙ্গলবার সিএবি প্রেসিডেন্ট স্নেহাশিষ গাঙ্গুলি ও সচিব নরেশ ওঝাকে পাশে বসিয়ে অবসরের সিদ্ধান্ত ভেঙে মাঠে ফেরার কথা জানান মনোজ তেওয়ারি। আরও এক মরশুম বাংলার হয়ে খেলার কথা জানিয়েছেন তিনি।
অবসর নেওয়ার পর সংবাদ মাধ্যমের সামনে মুখ খোলেননি মনোজ তেওয়ারি। কেন অবসর নিয়েছিলেন, আগে সেই প্রসঙ্গে কিছু জানাননি। হঠাৎ করে সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করে অবসরের কথা জানিয়েছিলেন। মনোজের অবসরের কথা শুনে অবাক হয়ে যান সিএবি কর্তারাও। সিএবি সভাপতি স্নেহাশিষ গাঙ্গুলি ব্যক্তিগতভাবে মনোজকে অনুরোধ করেন অবসর ভেঙে বাংলার হয়ে আরও একটা মরশুম রনজি খেলার জন্য। এছাড়া তাঁর স্ত্রীও মনোজকে সিদ্ধান্ত বদলের অনুরোধ করেন। তাঁদের অনুরোধ মেনেই সিদ্ধান্ত বদল করেছেন মনোজ।
এদিন সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে মনোজ বলেন, ‘আবেগের বশে সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করে অবসরের কথা ঘোষণা করেছিলাম। হঠাৎ করেই এই সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেছিলাম। অবসরের সিদ্ধান্ত আমার পরিবার, সতীর্থ, ভক্তদের আঘাত করেছিল। পরে সিএবি প্রেসিডেন্ট ও আমার স্ত্রী অনেক বুঝিয়েছে। সবাই আমাকে আরও একবছর বাংলার হয়ে খেলার জন্য অনুরোধ করেছে। বাংলা স্বার্থে সিদ্ধান্ত বদল করে আরও এক মরশুম খেলব বলে ঠিক করেছি। সিএবি থেকে যেরকম ভালবাসা ও সম্মান পেয়েছি, তা কখনও ভোলার নয়। সকলের কাছে আমি ক্ষমাপ্রার্থী।’
মনোজের অবসরের প্রসঙ্গে সিএবি সভাপতি স্নেহাশিষ গাঙ্গুলি বলেন, ‘মনোজের অবসরের সিদ্ধান্তের কথা শুনে আমি অবাক হয়ে গিয়েছিলাম। আমি ওর সঙ্গে কথা বলেছিলাম। মনোজকে বলেছিলাম, প্রায় দু’দশক ধরে বাংলার হয়ে খেলার পর ওর এইভাবে অবসর নেওয়াটা সঠিক ছিল না। ভক্তদের সামনে মাথা উঁচু করে বিদায় নেবে। ওর একটা জমকালো বিদায় সংবর্ধনা পাওয়া দরকার। সেভাবেই ক্রিকেট থেকে বিদায় নেবে।’
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
সৌরেনির উঁচু শিখর থেকে এক দিকে কার্শিয়াং আর উত্তরবঙ্গের সমতল দেখা যায়। অন্য প্রান্তে মাথা তুলে থাকে নেপালের শৈলমালা, বিশেষ করে অন্তুদারার পরিচিত চূড়া দেখা যায়।
মিরিক নামটি এসেছে লেপচা ভাষার “মির-ইওক” শব্দ থেকে, যার অর্থ আগুনে পুড়ে যাওয়া জায়গা।
15:34