শিবভোলার দেশ শিবখোলা
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
রাশিয়ার অবস্থানকে 'হামলা' বলতে নারাজ বেইজিং ।
বৃহস্পতিবারই ইউক্রেনের উপর হামলা শুরু করল রাশিয়া । তবে এই ঘটনাকে ‘হামলা’ বা ‘আক্রমণ’ বলে স্বীকার করতে রাজি নয় বেজিং। সূত্রের খবর, ইতিমধ্যেই সরকারের তরফে চিনের সংবাদমাধ্যমের উপর জারি হয়েছে বিশেষ নির্দেশিকা। তাদের সাফ জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, যুদ্ধ শুরু হলেও চিনের সংবাদমাধ্যমে রুশবিরোধী কোনও খবর প্রকাশ বা সম্প্রচার করা যাবে না।
চিনের সংবাদমাধ্যম সূত্রেই জানা গিয়েছে, রুশবিরোধী খবর সম্প্রচার না করা সংক্রান্ত একটি নির্দেশিকা সোশাল মিডিয়ায় ফাঁস হয়ে যায়। তাতে স্পষ্ট বলা হয়েছিল, ইউক্রেনের পরিস্থিতি নিয়ে কোনও খবর করা হলে সেখানে রাশিয়ার বিরুদ্ধে বা পশ্চিমী মিত্রশক্তির পক্ষে কোনও কথা লেখা যাবে না। এমনকী, সোশাল মিডিয়ায় ইউক্রেন সংক্রান্ত যেসব পোস্ট ঘোরাঘুরি করছে, সেগুলিতে কারা, কী মন্তব্য করছেন, তার উপরও নজরদারি শুরু করেছে চিনের সরকার। প্রয়োজনে ‘আপত্তিকর’ মন্তব্য মুছে ফেলারও ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। এক্ষেত্রে কেবলমাত্র ‘গ্রহণযোগ্য’ মন্তব্যগুলিই প্রকাশ্যে আসার সুযোগ পাবে!
এদিকে, রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ইউক্রেনে হামলা চালানোর নির্দেশ দেওয়ার পরই ইউক্রেনে থাকা সবপক্ষকে সংযম রাখার আবেদন জানিয়েছে বেজিং! একইসঙ্গে, তারা জানিয়ে দিয়েছে, রাশিয়ার এই সামরিক অভিযানকে কখনই ‘আক্রমণ’ বলে উল্লেখ করা উচিত নয়! চিনের বিদেশ মন্ত্রকের পক্ষ থেকে তাদের মুখপাত্র হুয়া চুনিং বলেছেন, ইউক্রেনের পরিস্থিতির উপর চিনের সর্বক্ষণই নজর রয়েছে। আমরা সংশ্লিষ্ট সব পক্ষকেই সংযম বজায় রাখার আবেদন জানাচ্ছি। এখন এমন কোনও কিছুই করা উচিত নয়, যার ফলে পরিস্থিতি হাতের বাইরে চলে যেতে পারে! ‘
গতকালই পূর্ব ইউক্রেনের দু’টি অঞ্চলকে স্বাধীন বলে ঘোষণা করেন পুতিন। তারপরই রাশিয়ার উপর বিধিনিষেধ আরও কঠোর করে আমেরিকা ও তার সহযোগীরা। বেজিং পশ্চিমী মিত্রশক্তির এই পদক্ষেপের কড়া সমালোচনা করেছে। চিনের বক্তব্য, ইউক্রেনের উপর বোমাবাজিকে যারা রাশিয়ার ‘আক্রমণ’ বলে উল্লেখ করছে, তারা আসলে ‘পক্ষপাতদুষ্ট’। চিনা বিদেশ মন্ত্রকের মতে, ‘ইউক্রেনের সমস্যা অত্যন্ত জটিল। এর পিছনে একাধিক ঐতিহাসিক কারণ রয়েছে। তার জেরেই আজ ইউক্রেনে এই পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে।’
এমনকী, ইউক্রেনের এই পরিণতির জন্য আমেরিকা-সহ পশ্চিমী দুনিয়াকেও কাঠগড়ায় তুলেছে বেজিং। তাদের অভিযোগ, গত কয়েক দিন ধরেই ওয়াশিংটন-সহ পশ্চিমের অন্যান্য রাষ্ট্রশক্তি ইউক্রেনের পরিস্থিতি নিয়ে অযথা জলঘোলা করেছে। ইউক্রেন নিয়ে সকলকে আতঙ্কিত করেছে তারা। এর ফলে পরিস্থিতি জটিলতর হয়ে উঠেছে। বস্তুত, আমেরিকা এক্ষেত্রে ‘আগুনে ঘি ঢালা’র কাজ করেছে বলেই অভিযোগ বেজিংয়ের। একইসঙ্গে, ইউক্রেনে অবস্থিত চিনের দূতাবাসের পক্ষ থেকে নাগরিকদের সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে। তাদের বক্তব্য, ইউক্রেনের অবস্থা এই মুহূর্তে ‘গভীর উদ্বেগজনক’। তাই ইউক্রেনে চিনের যে নাগরিকরা রয়েছেন, তাঁরা যেন যতটা সম্ভব তাঁদের বাড়ির ভিতরেই থাকেন।
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
সৌরেনির উঁচু শিখর থেকে এক দিকে কার্শিয়াং আর উত্তরবঙ্গের সমতল দেখা যায়। অন্য প্রান্তে মাথা তুলে থাকে নেপালের শৈলমালা, বিশেষ করে অন্তুদারার পরিচিত চূড়া দেখা যায়।
মিরিক নামটি এসেছে লেপচা ভাষার “মির-ইওক” শব্দ থেকে, যার অর্থ আগুনে পুড়ে যাওয়া জায়গা।
15:34