শিবভোলার দেশ শিবখোলা
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে মহিলাদের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ সেমিফাইনালে দুর্দান্ত লড়াই করেও দলকে ফাইনালে তুলতে পারেননি ভারতীয় দলের অধিনায়ক হরমনপ্রীত কাউর। সতীর্থদের ব্যর্থতায় কাজে আসেনি তাঁর প্রয়াস। জঘন্য ফিল্ডিংয়ের মাশুল দিতে হয়েছে ভারতকে। অস্ট্রেলিয়ার কাছে হারের জন্য দলের জঘন্য ফিল্ডিং ও দূর্ভাগ্যকে দায়ী করেছেন হরমনপ্রীত।
সেমিফাইনালে অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে বেশ কয়েকটা ক্যাচ ফেলেছেন শেফালি ভার্মা, রিচা ঘোষরা। দলের ফিল্ডিংয়ে একেবারেই খুশি হতে পারেননি হরমনপ্রীত কাউর। ক্যাচ ফেলাটাই ম্যাচের টার্নিং পয়েন্ট বলে মনে করছেন ভারতীয় দলের অধিনায়ক। ম্যাচের পর হরমনপ্রীত বলেন, ‘আমরা জঘন্য ফিল্ডিং করেছি। বেশ কয়েকটা সহজ ক্যাচ ফেলেছি। জিততে গেলে আমাদের এই সুযোগগুলো কাজে লাগাতে হত। শুধু ক্যাচ ফেলাই নয়, আমরা অনেক মিস ফিল্ডিংও করেছি। আমাদের এই ক্যাচ ফেলার সুবিধা নিয়েছে অস্ট্রেলিয়া। এইরকম গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে ভুল করাটা একেবারেই উচিত হয়নি। এই বিষয়গুলি থেকে আমাদের শিক্ষা নিতে হবে।’
মেগ ল্যানিং এবং বেথ মুনির দুটি ক্যাচ ফেলা এদিন ম্যাচের টার্নিং পয়েন্ট হয়ে যায়। রিচা ঘোষ যখন মেগ ল্যানিংয়ের ক্যাচ ফেলেন, তখন তিনি ১ রানে ব্যাট করছিলেন। শেষ পর্যন্ত তিনি করেন ৪৯। অন্যদিকে, রাধা যাদবের বলে শেফালি ভার্মা যখন বেথ মুনির ক্যাচ ফেলেন, তখন তিনি ৩২ রানে ব্যাট করছিলেন। মুনি শেষ পর্যন্ত ৫৪ রান করেন। এই দুই ব্যাটারের দাপটেই অস্ট্রেলিয়া ১৭২ রানে পৌঁছতে সক্ষম হয়েছিল। অর্থাৎ ক্যাচ খেলার মাশুল দিতে হয় ভারতকে। এছাড়া বেশ কয়েকবার ফিল্ডিং মিস করেছেন ভারতীয় ক্রিকেটাররা। যার সুযোগ নিয়েছে অস্ট্রেলিয়া।
খারাপ ফিল্ডিংয়ের পাশাপাশি হারের জন্য দুর্ভাগ্যকেও দায়ী করেছেন হরমনপ্রীত। ম্যাচের পর তিনি বলেন, ‘আমি ও জেমাইমা ছন্দ ফিরে পেয়েছিলাম। দারুণ জুটি গড়ে উঠেছিল। দুজনে যেভাবে ব্যাটিং করছিলাম, ম্যাচ হারব ভাবিনি। আমার রান আউট টার্নিং পয়েন্ট হয়ে গেল। আমি যেভাবে রান আউট হয়েছি, এর চেয়ে দুর্ভাগ্যজনক আর কিছু হতে পারে না। তবে শেষ বল পর্যন্ত আমরা ম্যাচটাকে নিয়ে যেতে পেরেছিলাম, এতে খুশি।’ জেমাইমা রডরিগেজ ও হরমনপ্রীত যখন ক্রিজে ছিলেন, জয়ের স্বপ্ন ছিল ভারতের। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনকভাবে রান আউট হয়ে যান হরমনপ্রীত। রান নেওয়ার সময় তাঁর ব্যাট মাটিতে আটকে যায়। ফলে তিনি ক্রিজে পৌঁছতে পারেননি।
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
সৌরেনির উঁচু শিখর থেকে এক দিকে কার্শিয়াং আর উত্তরবঙ্গের সমতল দেখা যায়। অন্য প্রান্তে মাথা তুলে থাকে নেপালের শৈলমালা, বিশেষ করে অন্তুদারার পরিচিত চূড়া দেখা যায়।
মিরিক নামটি এসেছে লেপচা ভাষার “মির-ইওক” শব্দ থেকে, যার অর্থ আগুনে পুড়ে যাওয়া জায়গা।
15:34