শিবভোলার দেশ শিবখোলা
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
আজ বুধবার, সন্ধ্যায় ২৮-দলোর বিরোধী জোট “ইন্ডিয়া”-র সমন্বয় এবং ২০২৪ -এর নির্বাচনী কৌশল কমিটির বৈঠক। সমন্বয় কমিটির এই বৈঠকে লোকসভা নির্বাচনের জন্য আসন ভাগাভাগি এবং প্রচারাভিযানের পরিকল্পনা নিয়ে আলোচনা হবে।
“ইন্ডিয়া” জোটের সমন্বয় কমিটির সদস্যরা নতুন দিল্লিতে এনসিপি প্রধান শরদ পাওয়ারের বাসভবনে মিলিত হবেন। সূত্রের মাধ্যমে জানা যাচ্ছে, এই বৈঠকে মূলত প্রচারের কৌশল নিয়ে আলোচনা করার পাশাপাশি আসন ভাগাভাগির প্রক্রিয়া নিয়েও আলোচনা হবে।
বৈঠকে সমন্বয় কমিটির সদস্যরা যৌথ প্রচার, যৌথ সমাবেশের বিষয়ে আলোচনা করবে এবং সিদ্ধান্তে পৌঁছবে বলে জানা গেছে। টিএমসি, জেডি(ইউ), আরজেডি, এসপি এবং এএপি সহ বেশ কয়েকটি দলের নেতারা মনে করেন আসন ভাগাভাগি একটি “কেন্দ্রীয় সমস্যা” এবং তাঁরা চান যৌথ ভাবে আলোচনার ভিত্তিতে এই বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া যেতে পারে। আসন ভাগাভাগির বিষয়টি দ্রুত চূড়ান্ত করতে চাইছে বলে সি জি মনোজ জানান। তবে “ইন্ডিয়া” জোট, মুম্বইয়ের গত বৈঠকেই এই সিদ্ধান্ত হয়।
“ইন্ডিয়া” জোটের প্রবীন নেতা সি জি মনোজ বলেছেন, “আমরা প্রচারণা, সোশ্যাল মিডিয়া এবং মিডিয়া সংক্রান্ত কৌশল নিয়ে আলোচনা করব। আসন ভাগাভাগির বিষয়টি দ্রুত সম্পন্ন করতে হবে।”
সূত্রের মাধ্যমে জানা গেছে মূলত এই প্রচার পরিকল্পনার প্রস্তাবটি হবে দেশ জুড়ে। চেন্নাই, গুয়াহাটি, দিল্লি, পাটনা এবং নাগপুরে – অন্তত পাঁচটি জায়গায় যৌথ সমাবেশ হবে। ইন্ডিয়া জোটের একজন নেতা বলেন, আমাদের ভাবনা ছিল শীর্ষ নেতারা প্রতিটি সমাবেশে একটি ইস্যুতে ফোকাস করবেন। প্রচার কমিটি যে সব রাজ্যগুলিতে ভোট হবে সেই রাজ্য ছাড়াও উত্তর প্রদেশেও এই যৌথ সমাবেশের প্রস্তাব আজকের বৈঠকে থাকবে।
আমরা দেখেছে, ১ সেপ্টেম্বর “ইন্ডিয়া”-র দুই দিনের মুম্বই বৈঠক শেষে যৌথ বিবৃতি জারি করে বলা হয়েছিল যে জোটের দলগুলি ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে “যতদূর সম্ভব” একসাথে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে এবং বিভিন্ন রাজ্যে আসন ভাগাভাগির ব্যবস্থা “দ্রুত শুরু করা হবে।”
১৪-সদস্যের সমন্বয় কমিটিতে টিএমসি এমপি, দলের সুপ্রিমো এবং পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ভাইপো অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় আজকের বৈঠকে থাকছেন না, কারণ তাঁকে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি) শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতিকাণ্ডের অভিযোগে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ডেকেছে।
তৃণমূল সিদ্ধান্ত নিয়েছে যে বুধবারের বৈঠকে তাদের কোনো প্রতিনিধিকে পাঠাবে না, কারণ “ইন্ডিয়া”-র নেতারা বেঙ্গালুরুর বৈঠকে দেওয়া তাদের যৌথ বিবৃতিটি পুনর্নিশ্চিত করবে যা “রাজনৈতিক প্রতিদ্বন্দ্বীদের বিরুদ্ধে বিজেপি সরকারের নির্লজ্জ ভাবে এজেন্সি প্রয়োগজনিত অপব্যবহারের” বিরুদ্ধে বিজেপি বিরোধী জোটের বক্তব্য তুলে ধরেছিল।
শরদ পাওয়ারের দিল্লির বাড়ির বুধবারের বৈঠকে উপস্থিত থাকবেন কে সি ভেনুগোপাল (কংগ্রেস), টি আর বালু (ডিএমকে), হেমন্ত সোরেন (জেএমএম), সঞ্জয় রাউত (উদ্ধব ঠাকরে সেনা), তেজস্বী যাদব (আরজেডি), রাঘব চাড্ডা (এএপি), জাভেদ আলী খান (এসপি)। , লল্লান সিং (জেডিইউ), ডি রাজা (সিপিআই), ওমর আবদুল্লাহ (এনসি), এবং মেহবুবা মুফতি (পিডিপি)। সিপিআই(এম) এই সভা এড়িয়ে যাবে কারণ এখনও পর্যন্ত সমন্বয় কমিটিতে সিপিআই(এম) কোনও সদস্য মনোনীত করেনি। ১৬,১৭ সেপ্টেম্বর সিপিআই(এম)-এট নির্ধারিত পলিটব্যুরোর বৈঠকে “ইন্ডিয়া” জোটের সমন্বয় কমিটিতে দলের প্রতিনিধির বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
সৌরেনির উঁচু শিখর থেকে এক দিকে কার্শিয়াং আর উত্তরবঙ্গের সমতল দেখা যায়। অন্য প্রান্তে মাথা তুলে থাকে নেপালের শৈলমালা, বিশেষ করে অন্তুদারার পরিচিত চূড়া দেখা যায়।
মিরিক নামটি এসেছে লেপচা ভাষার “মির-ইওক” শব্দ থেকে, যার অর্থ আগুনে পুড়ে যাওয়া জায়গা।
15:34