- এই মুহূর্তে মা | ঠে-ম | য় | দা | নে
- জানুয়ারি ৪, ২০২৪
স্টাম্পিং, নো বল, কনকাশনে নতুন নিয়ম চালু করল আইসিসি
তৃতীয় আম্পায়ারের ক্ষমতা কিছুটা খর্ব করল আইসিসি। এখন আর স্টাম্প আউটের আবেদনের সময় ক্যাচ আউটের সিদ্ধান্ত দিতে পারবেন না তৃতীয় আম্পায়ার। নতুন বছরের শুরুতেই দুটি নিয়মে পরিবর্তন করেছে আইসিসি। স্টাম্প আউটের আবেদন ছাড়াও কনকাশন পরিবর্ত ও নো বল ডাকার নিয়মেও বদল নিয়ে এসেছে।
স্টাম্প আউটের আবেদনের ক্ষেত্রে নিশ্চিত হতে না পারলে লেগ আম্পায়াররা তৃতীয় আম্পায়ারের সাহায্য নেন। টিভি আম্পায়ার স্টাম্প আউটের আবেদন যাচাই করার সময় বল ব্যাটারের ব্যাট ছুঁয়ে উইকেটকিপারের হাতে গেছে কিনা, সেটাও রিপ্লেতে দেখে নেন। আইসিসি–র নতুন নিয়মে তৃতীয় আম্পায়ার এখন থেকে শুধু স্টাম্প আউটের আবেদনই বিচার করবেন। ব্যাটে বল স্পর্শ করেছে কিনা, সেটা তিনি দেখতে পারবেন না। এই ক্ষেত্রে তৃতীয় আম্পায়ার শুধু সাইড অন রিপ্লে দেখে ব্যাটার স্টাম্প আউট হয়েছে কিনা, সেই সিদ্ধান্ত জানাবেন।
উইকেটকিপার যদি মনে করেন, বল ব্যাটারের ব্যাট স্পর্শ করে তাঁর হাতে এসেছে এবং ব্যাটারের শরীরের অংশ ক্রিজের বাইরে থাকায় স্টাম্পি করেছেন, সেক্ষেত্রে আলাদাভাবে আউটের আবেদন করতে হবে। ২ বার ডিআরএস নিতে হবে। একবার স্টাম্পিংয়ের জন্য, আর একবার ক্যাচ আউটের জন্য। অর্থাৎ ফিল্ডিংকারী দল আর ফ্রি রিভিউ পাবে না।
আইসিসি–র নিয়মের সংশোধনীতে বলা হয়েছে, ‘পরিবর্তিত রিভিউ শুধুমাত্র স্টাম্পড আউট পরীক্ষার মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকবে। অন্য আউটের ব্যাপারে ফিল্ডিংকারী দল যাতে একটা ফ্রি রিভিউ না পায়, সেটা বন্ধ করতেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।’ গত ডিসেম্বরে ভারত–অস্ট্রেলিয়া সিরিজে অস্ট্রেলিয়া বেশ কয়েকবার স্টাম্পিংয়ের আবেদন করে ক্যাচ আউটও পেয়েছিল।
কনকাশনের নতুন নিয়মে বলা হয়েছে, কোনও ক্রিকেটার যদি কনকাশন বদলি হিসেবে খেলেন, তাহলে যার পরিবর্তে তিনি মাঠে নামছেন, সেই ক্রিকেটারের যদি বোলিংয়ের ওপর নিষেধাজ্ঞা থাকে, তাহলে পরিবর্ত ক্রিকেটারও বোলিং করতে পারবেন না। একই সঙ্গে আরও বলা হয়েছে, কোনও ক্রিকেটার চোট পেলে ৪ মিনিটের বেশি মাঠে শুশ্রুষা করা যাবে না। নো বল ডাকার ব্যাপারে তৃতীয় আম্পায়ারের ক্ষমতা বাড়ল। এত দিন শুধু ওভার স্টেপিংয়ের জন্য নো বল ডাকতে পারতেন তৃতীয় আম্পায়ার। এখন থেকে সব ধরণের নো বল ডাকতে পারবেন, পরীক্ষা করে মাঠের আম্পায়ারকে নির্দেশ দিতে পারবেন।
স্টাম্প আউটের আবেদনের ক্ষেত্রে নিশ্চিত হতে না পারলে লেগ আম্পায়াররা তৃতীয় আম্পায়ারের সাহায্য নেন। টিভি আম্পায়ার স্টাম্প আউটের আবেদন যাচাই করার সময় বল ব্যাটারের ব্যাট ছুঁয়ে উইকেটকিপারের হাতে গেছে কিনা, সেটাও রিপ্লেতে দেখে নেন। আইসিসি–র নতুন নিয়মে তৃতীয় আম্পায়ার এখন থেকে শুধু স্টাম্প আউটের আবেদনই বিচার করবেন। ব্যাটে বল স্পর্শ করেছে কিনা, সেটা তিনি দেখতে পারবেন না। এই ক্ষেত্রে তৃতীয় আম্পায়ার শুধু সাইড অন রিপ্লে দেখে ব্যাটার স্টাম্প আউট হয়েছে কিনা, সেই সিদ্ধান্ত জানাবেন।
উইকেটকিপার যদি মনে করেন, বল ব্যাটারের ব্যাট স্পর্শ করে তাঁর হাতে এসেছে এবং ব্যাটারের শরীরের অংশ ক্রিজের বাইরে থাকায় স্টাম্পি করেছেন, সেক্ষেত্রে আলাদাভাবে আউটের আবেদন করতে হবে। ২ বার ডিআরএস নিতে হবে। একবার স্টাম্পিংয়ের জন্য, আর একবার ক্যাচ আউটের জন্য। অর্থাৎ ফিল্ডিংকারী দল আর ফ্রি রিভিউ পাবে না।
আইসিসি–র নিয়মের সংশোধনীতে বলা হয়েছে, ‘পরিবর্তিত রিভিউ শুধুমাত্র স্টাম্পড আউট পরীক্ষার মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকবে। অন্য আউটের ব্যাপারে ফিল্ডিংকারী দল যাতে একটা ফ্রি রিভিউ না পায়, সেটা বন্ধ করতেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।’ গত ডিসেম্বরে ভারত–অস্ট্রেলিয়া সিরিজে অস্ট্রেলিয়া বেশ কয়েকবার স্টাম্পিংয়ের আবেদন করে ক্যাচ আউটও পেয়েছিল।
কনকাশনের নতুন নিয়মে বলা হয়েছে, কোনও ক্রিকেটার যদি কনকাশন বদলি হিসেবে খেলেন, তাহলে যার পরিবর্তে তিনি মাঠে নামছেন, সেই ক্রিকেটারের যদি বোলিংয়ের ওপর নিষেধাজ্ঞা থাকে, তাহলে পরিবর্ত ক্রিকেটারও বোলিং করতে পারবেন না। একই সঙ্গে আরও বলা হয়েছে, কোনও ক্রিকেটার চোট পেলে ৪ মিনিটের বেশি মাঠে শুশ্রুষা করা যাবে না। নো বল ডাকার ব্যাপারে তৃতীয় আম্পায়ারের ক্ষমতা বাড়ল। এত দিন শুধু ওভার স্টেপিংয়ের জন্য নো বল ডাকতে পারতেন তৃতীয় আম্পায়ার। এখন থেকে সব ধরণের নো বল ডাকতে পারবেন, পরীক্ষা করে মাঠের আম্পায়ারকে নির্দেশ দিতে পারবেন।
❤ Support Us