Advertisement
  • এই মুহূর্তে মা | ঠে-ম | য় | দা | নে
  • নভেম্বর ৫, ২০২৩

দক্ষিণ আফ্রিকাকে ২৪৩ রানে উড়িয়ে শীর্ষস্থান ধরে রাখল ভারত

আরম্ভ ওয়েব ডেস্ক
দক্ষিণ আফ্রিকাকে ২৪৩ রানে উড়িয়ে শীর্ষস্থান ধরে রাখল ভারত

চলতি বিশ্বকাপে অশ্বমেধের ঘোড়ার মতোই ছুটছে ভারত। রবিবাসরীয় ইডেনে লড়াইটা ছিল লিগ টেবিলের শীর্ষে থাকা দুই দলের। অনেকেই বিশ্বকাপে ফাইনালে মহড়া হিসেবে দেখছিল এই ম্যাচ। যদি এই ম্যাচকে বিশ্বকাপের ফাইনালের মহড়া হিসেবে দেখা হয়, তাহলে রোহিত শর্মার হাতে ট্রফি দেখার স্বপ্ন দেখতেই পারেন সমর্থকরা। রবিবার দক্ষিণ আফ্রিকাকে রীতিমতো উড়িয়ে শীর্ষস্থান ধরে রাখল ভারত। প্রোটিয়াদের বিরুদ্ধে জয় ২৪৩ রানে। ভারতের জয়ের ভিত গড়ে দিয়েছিলেন বিরাট কোহলি। বাকি কাজটা সারেন বোলাররা।

ইডেনের শিশিরের কথা মাথায় রেখে টস জিতে প্রথমে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন ভারত অধিনায়ক রোহিত শর্মা। শুরু থেকেই ঝড় তুলেছিলেন দুই ওপেনার রোহিত ও শুভমান গিল। ৫.৪ ওভারে ৬২ রানে পৌঁছে যায় ভারত। এরপর ধাক্কা। ২৪ বলে ৪০ রান করে রাবাদার বলে আউট হন রোহিত। একাদশ ওভারে কেসব মহারাজের বলে বোল্ড হন শুভমান। ২৪ বলে তিনি করেন ২৩ রান। এরপর ইডেনের ২২ গজে কোহলি ও শ্রেয়স আয়ারের রাজত্ব।

শুরুতে কোহলি সতর্ক থাকলেও পরের দিকে আক্রমণাত্মক হয়ে ওঠেন। শ্রেয়স আয়ারও  শুরুর দিকে যথেষ্ট সতর্ক ছিলেন। ৬৭ বলে ৫০ রান পূরণ করেন বিরাট কোহলি। অন্যদিকে শ্রেয়সের হাফ সেঞ্চুরি আসে ৬৪ বলে। দুজনে মিলে ১০০ রানের জুটি গড়ে তোলেন। যেভাবে খেলছিলেন সেঞ্চুরি প্রাপ্য ছিল। কিন্তু শেষ পর্যন্ত ৮৭ বলে ৭৭ রান করে লুঙ্গি এনগিডির বলে আউট হন। তাঁর ইনিংসে রয়েছে সাতটি চার ও দুটি ছক্কা। লোকেশ রাহুল এদিন নিজেকে মেলে ধরতে পারেননি। মাত্র ৮ রান করে মার্কো জানসেনের বলে আউট হন।

লোকেশ রাহুল আউট হওয়ার পর কোহলির সঙ্গে জুটি বাঁধেন সূর্যকুমার যাদব। তিনিও বড় রান পাননি। ২২ রানে তিনি আউট হন। সেই সময় ভারতের রান ছিল ৪৬ ওভারে ৫ উইকেটে ২৮৫। এরপর সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন কোহলি। ১১৯ বলে তাঁর সেঞ্চুরি আসে। শেষ দিকে ১৫ বলে ঝোড়ো ২৯ রান করে অপরাজিত থাকেন রবীন্দ্র জাদেজা। ভারত নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৫ উইকেট হারিয়ে তোলে ৩২৬ রান। দক্ষিণ আফ্রিকার হয়ে লুঙ্গি এনগিডির, মার্কো জানসেন, কাগিসো রাবাদা, কেশব মহারাজ ও তাবরেজ সামসি ১টি করে উইকেট পান।

শুরুতে কোহলি সতর্ক থাকলেও পরের দিকে আক্রমণাত্মক হয়ে ওঠেন। শ্রেয়স আয়ারও  শুরুর দিকে যথেষ্ট সতর্ক ছিলেন। ৬৭ বলে ৫০ রান পূরণ করেন বিরাট কোহলি। অন্যদিকে শ্রেয়সের হাফ সেঞ্চুরি আসে ৬৪ বলে। দুজনে মিলে ১০০ রানের জুটি গড়ে তোলেন। যেভাবে খেলছিলেন সেঞ্চুরি প্রাপ্য ছিল। কিন্তু শেষ পর্যন্ত ৮৭ বলে ৭৭ রান করে লুঙ্গি এনগিডির বলে আউট হন। তাঁর ইনিংসে রয়েছে সাতটি চার ও দুটি ছক্কা। লোকেশ রাহুল এদিন নিজেকে মেলে ধরতে পারেননি। মাত্র ৮ রান করে মার্কো জানসেনের বলে আউট হন। লোকেশ রাহুল আউট হওয়ার পর কোহলির সঙ্গে জুটি বাঁধেন সূর্যকুমার যাদব। তিনিও বড় রান পাননি। ২২ রানে তিনি আউট হন। সেই সময় ভারতের রান ছিল ৪৬ ওভারে ৫ উইকেটে ২৮৫। এরপর সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন কোহলি। ১১৯ বলে তাঁর সেঞ্চুরি আসে। শেষ দিকে ১৫ বলে ঝোড়ো ২৯ রান করে অপরাজিত থাকেন রবীন্দ্র জাদেজা। ভারত নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৫ উইকেট হারিয়ে তোলে ৩২৬ রান। দক্ষিণ আফ্রিকার হয়ে লুঙ্গি এনগিডির, মার্কো জানসেন, কাগিসো রাবাদা, কেশব মহারাজ ও তাবরেজ সামসি ১টি করে উইকেট পান। জয়ের জন্য ৩২৭ রানের লক্ষ্য নিয়ে ব্যাট করতে নেমে শুরুতেই ধাক্কা খায় দক্ষিণ আফ্রিকা। দ্বিতীয় ওভারে ফর্মে থাকা কুইন্টন ডিকককে (৫) তুলে নেন মহম্মদ সিরাজ। দ্বিতীয় ওভারে উইকেট হারানোর ধাক্কা থেকে বেরিয়ে আসতে পারেনি দক্ষিণ আফ্রিকা। নবম ওভারে তেম্বা বাভুমাকে (১১) তুলে নেন রবীন্দ্র জাদেজা। পরের ওভারে আবার ধাক্কা। এইডেন মার্করামকে (৯) ফেরান মহম্মদ সামি। ত্রয়োদশ ওভারের পঞ্চম বলে হেনরিক ক্লাসেনকে (১) তুলে নেন রবীন্দ্র জাদেজা। পরের ওভারেই রাসি ভ্যান ডার ডুসেনকে (১৩) ফেরান মহম্মদ সামি। ৪০ রানে ৫ উইকেট হারিয়ে ম্যাচ থেকে হারিয়ে যায় দক্ষিণ আফ্রিকা। শেষ পর্যন্ত ২৭.১ ওভারে মাত্র ৮৩ রানে গুটিয়ে যায় দক্ষিণ আফ্রিকা। দুরন্ত বোলিং করে ৩৩ রানে ৫ উইকেট নেন জাদেজা। ১৮ রানে ২ উইকেট সামির। ৭ রানে ২ উইকেট কুলদীপ যাদবের।


  • Tags:
❤ Support Us
error: Content is protected !!