শিবভোলার দেশ শিবখোলা
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
চলতি বিশ্বকাপে চলছে রেকর্ড ভাঙা–গড়ার খেলা। ইডেনে দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে সেঞ্চুরি করে শচীন তেন্ডুলকারের ৪৯ সেঞ্চুরির রেকর্ড স্পর্শ করেছিলেন বিরাট কোহলি। নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে আবার সেঞ্চুরি করে একদিনের ক্রিকেটে সর্বোচ্চ সেঞ্চুরির মালিক হয়ে গেলেন। একই সঙ্গে ভেঙে দিলেন শচীনের একটা বিশ্বকাপে করা ৬৭৩ রানের রেকর্ডও। এদিন আরও একটা নজির গড়লেন বিরাট কোহলি। স্পর্শ করলেন সৌরভ গাঙ্গুলির কৃতিত্বও।
বিশ্ব ক্রিকেটে এতদিন সবথেকে বেশি সেঞ্চুরির মালিক ছিলেন শচীন তেন্ডুলকার। কোহলির সামনে তাঁর সেই রেকর্ড ভেঙে দেওয়া ছিল সময়ের অপেক্ষা। এই বিশ্বকাপে মাঠে নামার আগে কোহলির সেঞ্চুরির সংখ্যা ছিল ৪৭। পুনেতে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে সেঞ্চুরি করে পৌঁছে যান ৪৮–এ। ৩৫ তম জন্মদিনে ইডেনে দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে সেঞ্চুরি করে স্পর্শ করেন ক্রিকেটের কিংবদন্তী শচীন তেন্ডুলকারকে। আর মুম্বইয়ের ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামে প্রথম সেমিফাইনালে নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে শচীনের সামনেই ভেঙে দিলেন তাঁর ৪৯ সেঞ্চুরির রেকর্ড। এদিন কোহলির সেঞ্চুরি আসে ১০৬ বলে। শেষ পর্যন্ত ১১৩ বলে ১১৭ রান করে টিম সাউদির বলে ডেভন কনওয়ের হাতে ক্যাচ দিয়ে আউট হন কোহলি। মারেন ৯টি ৪ ও ২টি ৬।
চলতি বিশ্বকাপে এই নিয়ে তিনটি সেঞ্চুরি করলেন বিরাট কোহলি। বাংলাদেশের বিরুদ্ধে করেছিলেন অপরাজিত ১০৩, দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে অপরাজিত ১০১। আর এদিন সেমিফাইনালে নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে। চলতি বিশ্বকাপে তাঁর হাফ সেঞ্চুরির সংখ্যা ৭টি। আগের তিনটি বিশ্বকাপ সেমিফাইনালে চূড়ান্ত ব্যর্থ হয়েছিলেন কোহলি। ২০১১ বিশ্বকাপ সেমিফাইনালে মোহালিতে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে করেছিলেন ৯ রান। ২০১৫ ও ২০১৯ বিশ্বকাপ সেমিফাইনালে করেছিলেন ১ রান করে। আর এবার সব ব্যর্থতা পুষিয়ে নিলেন সেঞ্চুরি করে।
সেঞ্চুরির রেকর্ড ছাড়াও কোহলি এদিন একটা বিশ্বকাপে শচীনের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ডও ভেঙে দিলেন। ২০০৩ বিশ্বকাপে মোট ৬৭৩ রান করেছিলেন শচীন তেন্ডুলকার। নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে সেমিফাইনাল খেলতে নামার আগে কোহলির রান ছিল ৫৯৪। এদিন ৮০ রান করার সঙ্গে সঙ্গে শচীনকে টপকে যান কোহলি। পাশাপাশি সৌরভ গাঙ্গুলির পর দ্বিতীয় ভারতীয় ব্যাটার হিসেবে বিশ্বকাপ সেমিফাইনালে সেঞ্চুরি করার কৃতিত্বও অর্জন করেন কোহলি।
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
সৌরেনির উঁচু শিখর থেকে এক দিকে কার্শিয়াং আর উত্তরবঙ্গের সমতল দেখা যায়। অন্য প্রান্তে মাথা তুলে থাকে নেপালের শৈলমালা, বিশেষ করে অন্তুদারার পরিচিত চূড়া দেখা যায়।
মিরিক নামটি এসেছে লেপচা ভাষার “মির-ইওক” শব্দ থেকে, যার অর্থ আগুনে পুড়ে যাওয়া জায়গা।
15:34