শিবভোলার দেশ শিবখোলা
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
ধারাবাহিকতার দিক দিয়ে বিশ্বকাপে এই মুহূর্তে একে অপরকে টেক্কা দিয়ে চলেছে ভারত ও নিউজিল্যান্ড। আগের দিনই আফগানিস্তানকে হারিয়ে টানা ৪ ম্যাচে জয় তুলে নিয়েছে কিউয়িরা। ভারতকে সরিয়ে লিগ টেবিলে শীর্ষস্থান দখল করেছে। নেট রান রেটে দ্বিতীয় স্থানে থাকলেও পয়েন্টের দিক দিয়ে নিউজিল্যান্ডকে ধরে ফেলল ভারত। বৃহস্পতিবার পুনের মহারাষ্ট্র ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশনের স্টেডিয়ামে বাংলাদেশকে হারাল ৭ উইকেটে। কোহলির দুরন্ত সেঞ্চুরিতে সহজ জয় ভারতের।
ভারতের বিরুদ্ধে মাঠে নামার আগেই বড় ধাক্কা বাংলাদেশ শিবিরে। পুরো ফিট না হওয়ায় সাকিব ছিটকে যান। তাঁর জায়গায় দলকে নেতৃত্ব দিতে নামেন নাজমুল হোসেন শান্ত। পুনের ২২ গজ রানে ভরা। বাংলাদেশ স্টপ গ্যাপ অধিনায়ক শান্ত টস জিতে প্রথমে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন। চেয়েছিলেন বড় রান করে ভারতকে চাপে ফেলতে। ভারতীয় বোলারদের বিরুদ্ধে শুরুতেই সতর্ক ছিলেন বাংলাদেশের দুই ওপেনার তানজিদ হাসান ও লিটন দাস। আগের ম্যাচে খারাপ শট খেলে আউট হয়েছিলেন লিটন। তা থেকে শিক্ষা নিয়ে এদিন ঝুঁকিপূর্ণ শটের রাস্তায় যাননি। প্রথম রান করতে ১৪ টি বল খেলেন।
শুরুর সতর্কতা ঝেড়ে ফেলে পরের দিকে জ্বলে ওঠেন লিটন ও তানজিদ। ওপেনিং জুটিতে উঠে ৯৩ রান। তানজিদকে তুলে নিয়ে জুটি ভাঙেন কুলদীপ যাদব। ৪৩ বলে ৫১ রান করে আউট হন তানজিদ। নাজমুল হোসেন শান্ত (৮) দ্রুত ফেরেন। রান পাননি মেহেদি হাসান মিরাজও (৩)। ১৬ রান করে ফেরেন তৌহিদ হৃদয়। বাংলাদেশ তাকিয়ে ছিল লিটন দাসের বড় রানের দিকে। ভালই এগোচ্ছিলেন। শেষ পর্যন্ত জাদেজা এসে লিটনকে তুলে নেন। ৮২ বলে ৬৬ রান করে আউট হন লিটন। দ্রুত চার উইকেট হারিয়ে চাপে পড়ে যায় বাংলাদেশ। শেষ পর্যন্ত মুশফিকুর রহিম (৩৮), মাহমুদুল্লাহরা (৪৬) বাংলাদেশকে আড়াইশো রানের গণ্ডি পার করে দেন। নির্ধারিত ৫০ ওভারে বাংলাদেশ তোলে ২৫৬/৮।
দুরন্ত ছন্দে থাকা ভারতীয় দলের কাছে এই টার্গেট একেবারেই কঠিন ছিল না। বিশ্বকাপ এলেই জ্বলে ওঠেন রোহিত। প্রথম ম্যাচে রান পাননি। পরের দুটি ম্যাচে ব্যাটে ঝড়। বাংলাদেশের বিরুদ্ধেও অব্যাহত। তাঁর দাপটেই ৯ ওভারে ৫০ ভারতের। ছন্দ ফিরে পেলেন শুভমান গিলও। ৪০ বলে ৪৮ রান করে ছক্কা হাঁকাতে গিয়ে আউট হন রোহিত। ৫৫ বলে ৫৩ রান করে ফিরে যান শুভমান গিল।
দুই ওপেনার ফিরে যাওয়ার পর ভারতকে জয়ের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার দায়িত্ব তুলে নেন বিরাট কোহলি। শ্রেয়স আয়ার (১৯) কিছুটা সঙ্গ দেন কোহলিকে। তিনি আউট হওয়ার পর কোহলির সঙ্গে হাল ধরেন লোকেশ রাহুল। এই অবিচ্ছিন্ন জুটি ভারতকে জয় এনে দেয়। ৯৭ বলে ১০৩ রানের দুরন্ত ইনিংস খেলে অপরাজিত থাকেন কোহলি। মারেন ৬টি ৪ ও ৪টি ৬। ৩৪ বলে ৩৪ রান করে অপরাজিত থাকেন লোকেশ রাহুল। ৪১.৩ ওভারে ২৬১ রান তুলে ম্যাচ জিতে নেয় যবারত।
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
সৌরেনির উঁচু শিখর থেকে এক দিকে কার্শিয়াং আর উত্তরবঙ্গের সমতল দেখা যায়। অন্য প্রান্তে মাথা তুলে থাকে নেপালের শৈলমালা, বিশেষ করে অন্তুদারার পরিচিত চূড়া দেখা যায়।
মিরিক নামটি এসেছে লেপচা ভাষার “মির-ইওক” শব্দ থেকে, যার অর্থ আগুনে পুড়ে যাওয়া জায়গা।
15:34