শিবভোলার দেশ শিবখোলা
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
১৯৯৬ সালে মোহালিতে শেষবার ভারতের কাছে হেরেছিল অস্ট্রেলিয়া। দীর্ঘ ২৭ বছর পর আবার পাঞ্জাব ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন স্টেডিয়ামে অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে জয় তুলে নিল ভারত। সিরিজের প্রথম একদিনের ম্যাচে লোকেশ রাহুলদের জয় ৫ উইকেটে। রোহিত শর্মা, বিরাট কোহলি, মহম্মদ সিরাজ, কুলদীপ যাদব, হার্দিক পাণ্ডিয়াদের ছাড়াই এই জয় ভারতের কাছে যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ।
টস জিতে অস্ট্রেলিয়াকে প্রথমে ব্যাট করতে পাঠান ভারতীয় দলের ভারপ্রাপ্ত অধিনায়ক লোকেশ রাহুল। প্রথম ওভারের চতুর্থ বলে মিচেল মার্শকে (৪) তুলে নিয়ে অস্ট্রেলিয়াকে প্রথম ধাক্কা দেন মহম্মদ সামি। শুরুর ধাক্কা সামলে অস্ট্রেলিয়াকে এগিয়ে নিয়ে যান ডেভিড ওয়ার্নার ও স্টিভ স্টিভ। দুজনের জুটিতে ওঠে ৯৪। ১৯ তম ওভারে জুটি ভাঙেন রবীন্দ্র জাদেজা। দ্বিতীয় বলে তুলে নেন ওয়ার্নারকে। ৫৩ বলে ৫২ রান করে আউট হন তিনি। ওয়ার্নার আউট হওয়ার পরপরই ফিরে যান স্মিথ। সামির বলে বোল্ড হন তিনি। ৬০ বলে ৪১ রান করেন স্মিথ।
স্মিথ ফিরে যাওয়ার পর বড় রানের জন্য অস্ট্রেলিয়া তাকিয়েছিল মার্নাস লাবুশেনের দিকে। দলকে ভালই টানছিলেন লাবুশেন (৩৯)। রবিচন্দ্রন অশ্বিনের বলে তিনি স্টাম্পড হন। ৫২ বলে ৩১ রান করে আউট হন ক্যামেরন গ্রিন। শেষ দিকে আক্রমণাত্মক হয়ে উঠছিলেন জশ ইংলিস (৪৫ বলে ৪৫)। তাঁকে তুলে নেন যশপ্রীত বুমরা। ৪৯ ওভারের দ্বিতীয় ও চতুর্থ বলে ম্যাথু শর্ট (২) ও শন অ্যাবটকে (২) ফেরান সামি। নির্ধারিত ৫০ ওভারে ২৭৬ রানে গুটিয়ে যায় অস্ট্রেলিয়া। ৯ বলে ২১ রান করে অপরাজিত থাকেন অধিনায়ক প্যাট কামিন্স। ৫১ রানে ৫ উইকেট নেন সামি। ১টি করে উইকেট নেন বুমরা, অশ্বিন ও জাদেজা।
জয়ের জন্য ২৭৭ রানের লক্ষ্য নিয়ে ব্যাট করতে নেমে দারুণ শুরু করেছিলেন দুই ওপেনার। রোহিত না থাকায় এদিন শুভমান গিলের সঙ্গে ওপেন করতে নেমেছিলেন ঋতুরাজ গায়কোয়াড়। দলকে ভরসা দিলেন। শুভমান যথারীতি চেনা ছন্দে। ওপেনিং জুটিই ভারতের জয়ের ভিত গড়ে দেয়। শুভমান ও ঋতুরাজের জুটিতে ওঠে ১৪২। ঋতুরাজকে তুলে নিয়ে জুটি ভাঙেন অ্যাডাম জাম্পা। ৭৭ বলে ৭১ রান করে আউট হন ঋতুরাজ। শ্রেয়স আয়ার (৩) ব্যর্থ। ৬৩ বলে ৭৪ রান করে আউট হন শুভমান। ঈশান কিষাণও (১৮) নিজেকে মেলে ধরতে পারেননি।
ঈশান ফিরে যাওয়ার পর ভারতকে এগিয়ে নিয়ে যান লোকেশ রাহুল ও সূর্যকুমার যাদব। ৪৯ বলে ৫০ রান করে আউট হন সূর্ষকুমার। একদিনের ম্যাচে দীর্ঘদিন পর হাফ সেঞ্চুরি পেলেন ভারতের এই মিডল অর্ডার ব্যাটার। ৪৭ ওভারের চতুর্থ বলে তিনি যখন ফিরে যান, ভারতের রান ২৬৫/৫। এরপর দলকে জয়ের লক্ষ্যে পৌঁছে দেন লোকেশ রাহুল (৬৩ বলে অপরাজিত ৫৮)। ৮ বল বাকি থাকতে ২৮১/৫ রান তুলে ম্যাচ জিতে নেয় ভারত। ৫৭ রানে ২ উইকেট নেন অ্যাডাম জাম্পা। ১টি করে উইকেট নেন প্যাট কামিন্স ও শন অ্যাবট।
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
সৌরেনির উঁচু শিখর থেকে এক দিকে কার্শিয়াং আর উত্তরবঙ্গের সমতল দেখা যায়। অন্য প্রান্তে মাথা তুলে থাকে নেপালের শৈলমালা, বিশেষ করে অন্তুদারার পরিচিত চূড়া দেখা যায়।
মিরিক নামটি এসেছে লেপচা ভাষার “মির-ইওক” শব্দ থেকে, যার অর্থ আগুনে পুড়ে যাওয়া জায়গা।
15:34