শিবভোলার দেশ শিবখোলা
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
দীর্ঘ ২২ বছর পর আবার মারডেকা কাপে খেলতে অংশ নিতে চলেছে ভারত। ১৯৫৭ সালে এই ঐতিহ্যবাহী আন্তর্জাতিক ফুটবল প্রতিযোগিতা শুরু করেছিল মালয়েশিয়া। তারপর দীর্ঘদিন ধরে ভারত এই প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়েছিল। শেষবার অংশ নিয়েছিল ২০০১ সালে। তারপর আবার এবছর আবার দল পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে ভারতীয় ফুটবল ফেডারেশন।
মঙ্গলবার আয়োজকদের পক্ষ থেকে প্রতিযোগিতার সূচি ঘোষণা করা হয়েছে। চারটি দেশকে নিয়ে এবারের প্রতিযোগিতা আয়োজন করা হচ্ছে। সরাসরি সেমিফাইনাল থেকে খেলবে ভারত। ভারত ছাড়াও আয়োজক মালয়েশিয়া, প্যালেস্টাইন ও লেবানন এই প্রতিযোগিতায় অংশ নিচ্ছে। ১৩ থেকে ১৭ অক্টোবর প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হবে। ১৩ অক্টোবর প্রথম সেমিফাইনালে খেলবে লেবানন ও প্যালেস্টাইন। দ্বিতীয় সেমিফাইনালে খেলবে ভারত ও আয়োজক মালয়েশিয়া।
১৯৫৭ সালে মারডেকা কাপ শুরু হওয়ার পর ১৯৮৮ সাল পর্যন্ত টানা অনুষ্ঠিত হয়েছিল। ৯০–এর দশকে বেশ কয়েকবার বন্ধ ছিল। ২০০০ ও ২০০১ সালে অনুষ্ঠিত হলেও ২০০২ থেকে ২০০৫ সাল পর্যন্ত আবার বন্ধ ছিল। ২০০৯ থেকে ২০১২ পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হয়নি। এরপর ২০১৪ থেকে ২০২২ পর্যন্ত টানা ৯ বছর বন্ধ থাকার পর এবছর আবার অনুষ্ঠিত হচ্ছে। মারডেকা কাপে ভারতের সেরা সাফল্য ১৯৫৯ ও ১৯৬৪ সাল। দুবারই রানার্স হয়েছিল ভারত।
প্রতিযোগিতার সূচি ঘোষণার পর ভারতীয় ফুটবল ফেডারেশন প্রেসিডেন্ট কল্যান চৌবে বলেছেন, ‘এবছর অক্টোবরে ভারতীয় ফুটবল দল ১৮ বারের জন্য মারডেকা কাপে খেলছে। এই প্রতিযোগিতায় ভারতের ভারতের অতীত বেশ ভাল। আমরা রানার্স হয়েছি, তৃতীয় স্থানও পেয়েছি। আশা করছি, এবছরও ভারতীয় দল ভাল পারপরমেন্স করবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের দলের কাছে এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ সময়। এএফসি এশিয়ান কাপের কয়েকমাস বাকি। আশা করছি মারডেকা কাপ বড় প্রতিযোগিতার আগে ভাল প্রস্তুতি হবে।’
এবছর বেশ কয়েকটা প্রতিযোগিতায় খেলবে ভারত। এশিয়ান গেমস, কিংস কাপ, এএফসি এশিয়া কাপ, অনূর্ধ্ব ২৩ এশিয়া কাপের যোগ্যতা অর্জন পর্ব রয়েছে। এই সব প্রতিযোগিতার সঙ্গে যুক্ত হল মারডেকা কাপ। এতগুলো আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতার জন্য ফুটবলার ছাড়তে রাজি নয় ক্লাবগুলি। ক্লাবগুলো ইতিমধ্যেই নিজেদের বক্তব্য ফেডারেশনকে জানিয়েছে।
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
সৌরেনির উঁচু শিখর থেকে এক দিকে কার্শিয়াং আর উত্তরবঙ্গের সমতল দেখা যায়। অন্য প্রান্তে মাথা তুলে থাকে নেপালের শৈলমালা, বিশেষ করে অন্তুদারার পরিচিত চূড়া দেখা যায়।
মিরিক নামটি এসেছে লেপচা ভাষার “মির-ইওক” শব্দ থেকে, যার অর্থ আগুনে পুড়ে যাওয়া জায়গা।
15:34