শিবভোলার দেশ শিবখোলা
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
মমতার চমকে আপ্লুত বিশ্ব বাংলা মেলা প্রাঙ্গন উদ্বোধনে আমন্ত্রিত শিল্পপতিরা
ছবি: সংগৃহীত
গতকাল দুপুর তিনটের পর বিশ্ব বাংলা মেলা প্রাঙ্গনে সুসজ্জিত অডিটোরিয়ামে বাংলা তথা দেশের তাবড় শিল্পপতিরা বসে পড়লেন আহারে। মেনু, মশলা মুড়ি । আগে থেকে বানানো নয় বরং সাদা পাজামা-পাঞ্জাবি পরিহিত, মুখে নীল মাস্ক, গলায় লাল গামছা ঝুলিয়ে একজনকে ঘুরতে দেখা গেল মুড়ি নিয়ে । একটি দড়ি বাঁধা টিনের বাক্স তাঁর পেটের উপরে ঝুলছে। সেই বাক্সের মধ্যে রয়েছে ছোটো ছোটো কৌটো। যার কোনোটাতে রয়েছে মুড়ি, কোনটাতে বাদাম, ঝুড়িভাজা, চানাচুর, ছোলা, মটর, লেবু, লঙ্কা, পেঁয়াজ, ধনেপাতা, নারিকেল, নুন, মশলা।
অতিথিরা তাঁকে ডাকছেন আর পছন্দ মতো জিনিস দিয়ে ঝালমুড়ি বানিয়ে দিতে বলছেন। মুড়ির ঠোঙা হাতে নিয়ে সানন্দে মুড়ি ঢেলে খাচ্ছেন শিল্পপতিরা । সকলেই বললেন, একেবারে অন্যরকম অভিজ্ঞতা। বাংলা যে বারবার অনন্য, আবার তার প্রমাণ মিলল। সোমবার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় উদ্বোধন করলেন বিশ্ব মেলা প্রাঙ্গন। সেই উপলক্ষেই আয়োজিত অনুষ্ঠানে হাজির ছিলেন দেশ-বিদেশের বহু শিল্পপতি আর শিল্পসংস্থার কর্ণধাররা । তাঁদের আতিথিয়তায় চা-কফির সঙ্গে ছিল বাংলার ঝালমুড়ি। অতিথিরা বলেছেন, মুখ্যমন্ত্রী সবসময় নতুন কিছু সূষ্টি করেন। অতিথি অভ্যর্থনা জানাতে বাংলার জুড়ি মেলা ভার ।
উল্লেখ্য, মিলন মেলা প্রাঙ্গনকে নতুনভাবে আধুনিকতার মোড়কে সাজিয়ে তুলেছে রাজ্য । প্রদর্শশালা হিসেবে অন্যতম দৃষ্টান্ত হয়ে উঠতে চলেছে এই জায়গা। একসঙ্গে তিন লক্ষ লোকের জমায়েত, ৭০০-র উপরে স্টল বসতে পারবে এখানে। ছোটো বিমানের প্রদর্শনী ও করা যাবে। রয়েছে কনফারেন্স রুম, অডিটোরিয়াম, ফুড কোর্ট সহ একাধিক ব্যবস্থা।
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
সৌরেনির উঁচু শিখর থেকে এক দিকে কার্শিয়াং আর উত্তরবঙ্গের সমতল দেখা যায়। অন্য প্রান্তে মাথা তুলে থাকে নেপালের শৈলমালা, বিশেষ করে অন্তুদারার পরিচিত চূড়া দেখা যায়।
মিরিক নামটি এসেছে লেপচা ভাষার “মির-ইওক” শব্দ থেকে, যার অর্থ আগুনে পুড়ে যাওয়া জায়গা।
15:34