শিবভোলার দেশ শিবখোলা
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
ইডি-র হেফাজতে থাকা রাজ্যের বনমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক আপাতত মন্ত্রী পদে থাকছেন। বুধবার রাজ্য মন্ত্রিসভার বৈঠকে রাজ্যের বনমন্ত্রীর দপ্তর বণ্টন নিয়ে কোনওরকম আলোচনাই হয়নি। জ্যোতিপ্রিয় গ্রেপ্তার হওয়ার পর থেকেই বনমন্ত্রীর দায়িত্ব ওই মন্ত্রকের প্রতিমন্ত্রী বীরবাহা হাঁসদা সামলাচ্ছেন। এদিন মন্ত্রিসভার বৈঠকে ইডির হেফাজতে থাকা বন মন্ত্রীর মন্ত্রক বণ্টন নিয়ে কোনওরকম আলোচনা না হওয়ায়, এটা স্পষ্ট যে আপাতত বীরবাহাই ওই দায়িত্ব সামলাবেন। তবে মন্ত্রী পদে জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক আপাতত থাকছেন।
প্রসঙ্গত, এর আগে পার্থ চট্টোপাধ্যায় গ্রেপ্তার হওয়ার পাঁচ দিনের মাথায় তাঁকে মন্ত্রীপদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছিল। পরে তাঁর মন্ত্রক ভাগ করে দেওয়া হয়েছে মন্ত্রিসভার অন্য সদস্যদের মধ্যে। জ্যোতিপ্রিয়র ক্ষেত্রে ঠিক তার বিপরীত ঘটনায় ঘটল। মুখ্যমন্ত্রী এদিন মন্ত্রিসভার বৈঠকেই বনমন্ত্রীর পাশে দাঁড়িয়ে বলেন, “বালুকে ফাঁসিয়ে দেওয়া হয়েছে।” ইডি-সিবিআইয়ের বাড়াবাড়ি নিয়ে এদিনও সরব হয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এদিন আরও একবার যেভাবে জ্যোতিপ্রিয়কে “ফাঁসানো” হয়েছে বলে সুর চড়ালেন, তাতেই স্পষ্ট দল পুরোপুরিই বালুর পাশে থাকছে।
তবে জ্যোতিপ্রিয় মল্লিককে মন্ত্রীপদ থেকে যেমন সরানো হয়নি তেমন উত্তর ২৪ পরগনার জেলা সভাপতির পদ থেকেও তাঁকে সরানো হয়নি। তবে সামনেই যেহেতু লোকসভা ভোট, তাই তৃণমূলের সাংগঠনিক কাজকর্মে যাতে অসুবিধা না হয়, সেদিকেও নজর দিয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাই যে সমস্ত সাংগঠনিক দায়িত্ব জ্যোতিপ্রিয় সামলাতেন, সেই দায়িত্বগুলি উত্তর ২৪ পরগনারই অন্য মন্ত্রীদের বন্টন করে দেওয়া হয়েছে। এর ফলে এবার ওই জেলার মন্ত্রী সুজিত বোস, পার্থ ভৌমিকরা বাড়তি সাংগঠনিক দায়িত্ব পেতে চলেছেন।
দীপাবলি চলাকালীন রাজ্যের আইনশৃঙ্খলার দিকে নজর রাখার জন্যও মন্ত্রীদের এদিন নির্দেশ দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। তিনি তাঁর মন্ত্রীদের উদ্দেশে বলেন, পুলিশ প্রশাসন নিজেদের মতো কাজ করবে, সেই সঙ্গে আপনাদেরও এলাকায় নজরদারি চালাতে হবে। আসলে লোকসভা ভোটের আগে রাজ্যে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে হিংসা ছড়ানো হতে পারে বলে আগেই আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন মমতা। সেকারণেই কালীপূজোর সময় মন্ত্রীদের বাড়তি সতর্ক থাকার নির্দেশ দিয়েছেন রাজ্য মন্ত্রিসভার প্রধান।
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
সৌরেনির উঁচু শিখর থেকে এক দিকে কার্শিয়াং আর উত্তরবঙ্গের সমতল দেখা যায়। অন্য প্রান্তে মাথা তুলে থাকে নেপালের শৈলমালা, বিশেষ করে অন্তুদারার পরিচিত চূড়া দেখা যায়।
মিরিক নামটি এসেছে লেপচা ভাষার “মির-ইওক” শব্দ থেকে, যার অর্থ আগুনে পুড়ে যাওয়া জায়গা।
15:34