শিবভোলার দেশ শিবখোলা
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
উত্তর কলকাতার বাগবাজার এবং কাশীপুরের সংযোগকারী রেলওয়ে ওভার ব্রিজটি ভেঙে ফেলার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কলকাতা মেট্রোপলিটন ডেভেলপমেন্ট অথরিটি বা কেএমডিএ। ব্রিজটির অবস্থা ভাল না। স্বাস্থ্য পরীক্ষা করে ব্রিজটি ভেঙে ফেলার ব্যাপারে পরামর্শ দিয়েছিল পরামর্শদাতা কমিটি। সেই পরামর্শ অনুযায়ী ব্রিজটি ভেঙে ফেলার উদ্যোগ নিয়েছে কলকাতা মেট্রোপলিটন ডেভলপমেন্ট অথরিটি বা কেএমডিএ। আপাতত রাজ্যের অর্থ দফতরের অনুমোদনের পওয়ার অপেক্ষায় রয়েছে কেএমডিএ, অর্থ দফতরের অনুমোদন অনুযায়ী টাকা পেলেই এই জীর্ণ ব্রিজটি ভাঙার কাজ শুরু করবে কেএমডিএ।
ব্রিজটি ভাঙার জন্য টেন্ডার ডাকা হয়েছিল। কেএমএডি সূত্রে জানা গিয়েছে, যে সংস্থা বিবেকান্দ রোড ফ্লাইওভার ভেঙেছে তারাই চিৎপুর রেলওয়ে ওভার ব্রিজটি ভাঙবে। টেন্ডারের মাধ্যমে ইতিমধ্যেই সংস্থাটিকে নির্বাচন করা হয়ে গিয়েছে। এ কাজের জন্য ৭ কোটি টাকা খরচ হতে পারে বলে কেএমডিএ সূত্রে জানা গিয়েছে।
গত বছরের সেপ্টেম্বর মাসে পুজোর আগে খোলা হয় পুনর্নিমিত টালা ব্রিজ। ব্রিজটি বন্ধ থাকাকালীন এই রেলেব্রিজের উপর চাপ বাড়েছে। গাড়ি চলাচলের জন্য লকগেটের সঙ্গে এই ব্রিজটিকেও ব্যবহার করা হচ্ছিল তখন। ফলে রেলব্রিজটির অবস্থা আরও দূর্বল হয়ে পড়েছে। তাই এই জীর্ণ ব্রিজটিকে আর ফেলে রাখতে চাইছে না কেএমডিএ।
চিৎপুরে ওভার ব্রিজের লোহার কাঠামোতে এখন মরচে ধরেছে। ডেক স্ল্যাবের নীচের অংশ খুলে গিয়েছে। ফলে খুবই বিপজ্জনক অবস্থায় ব্রিজটি এখন রয়েছে। দুই লেনের এই ব্রিজে ক্যারেজওয়ে ৭.৫ মিটার চওড়া। এছাড়া দুপাশে ১.২ মিটার করে চওড়া ফুটপাথ রয়েছে। ব্রিজটির নীচে বসবাস করে ৩০টি পরিবার। তাঁদেরও অন্যত্র সরিয়ে নিয়ে যাওয়ার ব্যবস্থা হচ্ছে। কেএমডিএ সূত্রে জানা গিয়েছে, কলকাতা পুরসভা এই স্থানান্তরের বিষয়টি দেখভাল করবে। সেতুর নিচ দিয়ে রেললাইন গিয়েছে। তাই রেলের সঙ্গে সমন্বয় রেখে এই ভাঙার কাজ করা হবে বলে কেএমডিএ সূত্রে জানান হয়েছে।
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
সৌরেনির উঁচু শিখর থেকে এক দিকে কার্শিয়াং আর উত্তরবঙ্গের সমতল দেখা যায়। অন্য প্রান্তে মাথা তুলে থাকে নেপালের শৈলমালা, বিশেষ করে অন্তুদারার পরিচিত চূড়া দেখা যায়।
মিরিক নামটি এসেছে লেপচা ভাষার “মির-ইওক” শব্দ থেকে, যার অর্থ আগুনে পুড়ে যাওয়া জায়গা।
15:34