শিবভোলার দেশ শিবখোলা
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
আবার বিতর্কে জড়িয়ে পড়লেন মহুয়া মৈত্র! তৃণমূল সাংসদের বিরুদ্ধে লোকসভায় বিতর্কিত শব্দ ব্যবহারের অভিযোগ উঠেছে। আর তা নিয়েই উত্তাল হয়ে ওঠে সাংসদ। ক্ষমা চাওয়ার দাবি তোলেন বিজেপি সাংসদরা। এমনকি তৃণমূলের সংস্কৃতি নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন।
মঙ্গলবার লোকসভায় রাষ্ট্রপতির ভাষণে ধন্যবাদ জ্ঞাপনের সময় ভাষণ দিচ্ছিলেন তৃণমূল সাংসদ মহুয়া মৈত্র। আদানি ইস্যুতে বক্তৃতা দেওয়ার সময় বেশ কয়েকবার বিজেপি সাংসদের দ্বারা বাধাপ্রাপ্ত হয়েছিলেন। তাঁর বক্তৃতার পরেই বলতে উঠেছিলেন টিডিপি সাংসদ কে রাম মোহন নাইডু। রাম মোহন যখন বক্তৃতা করছিলেন, তখন বিজেপি সাংসদ রমেশ বিধুরিকে উদ্দেশ্য করে কটূক্তি করতে দেখা যায় মহুয়া মৈত্রকে। তাঁর কটূক্তি নিয়ে তীব্র প্রতিক্রিয়া তৈরি হয়েছে। যদিও নিজের মন্তব্য থেকে অনড় মহুয়া মৈত্র। তাঁর দাবি, তিনি কোনও খারাপ শব্দ উচ্চারণ করেননি।
বুধবার তৃণমূল সাংসদ মহুয়া মৈত্র লোকসভায় নিজের মন্তব্যের প্রসঙ্গে বলেন, ‘আমি যা বলেছি তা রেকর্ডে ছিল না। আমি একটা আপেলকে আপেল বলব, কমলা নয়। আমি কোদালকে কোদাল বলব। তারা যদি আমাকে বিশেষাধিকার কমিটিতে নিয়ে যায়, আমি যা বলেছি, তার স্বপক্ষে যুক্তি দেব।’ রাম মোহন যখন বক্তৃতা করছিলেন তখন মহুয়া মৈত্র কটূক্তি লোকসভায় তীব্র হৈচৈ সৃষ্টি করেছিল। বুধবার বিজেপি সাংসদ হেমা মালিনী মহুয়া মৈত্রর মন্তব্যের সমালোচনা করে বলেন, ‘সংসদের প্রতিটি সদস্য একজন সম্মানিত ব্যক্তি। প্রত্যেকের জিভ নিয়ন্ত্রণ করা উচিত। তাদের অতিরিক্ত উত্তেজিত এবং আবেগপ্রবণ হওয়া উচিত নয়।’
হেমা মালিনীর মন্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে মহুয়া মৈত্র বলেন, ‘আমি জানি না আমি কী ধরনের ভাষা ব্যবহার করব। আমি খুবই অবাক হয়েছি যে বিজেপি দল আজ আমাদের সংসদীয় শিষ্টাচার শেখাচ্ছে। আমার বক্তৃতার সময় দিল্লির মাননীয় সাংসদ যেভাবে পুরো সময় ধরে বিরক্ত করেছেন, তাকে ভদ্রলোক বলা যায় না। আমাকে কথা বলতেও দেওয়া হয়নি। তিনি আমাকে ক্রমাগত হেনস্তা করে গেছেন। আমি ৫ বার চেয়ারপার্সনের কাছে কাছে সুরক্ষা চেয়েছিলাম। কিন্তু চেয়ারপার্সন আমাকে সুরক্ষা দিতে পারেননি। এবং আমি যা বলেছি তা রেকর্ডে নেই। ’ হেমা মালিনীকে কটাক্ষ করে মহুয়া মৈত্র বলেন, ‘একজন মহিলা হয়ে তিনি কীভাবে এমন শব্দ ব্যবহার করতে পারেন? এমন কথা নাকি বলেছেন বিজেপি সাংসদ। হিসাব মেটানোর জন্য আমার কি একজন পুরুষ হওয়া দরকার? ওদের পিতৃতন্ত্র বেরিয়ে এসেছে।’
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
সৌরেনির উঁচু শিখর থেকে এক দিকে কার্শিয়াং আর উত্তরবঙ্গের সমতল দেখা যায়। অন্য প্রান্তে মাথা তুলে থাকে নেপালের শৈলমালা, বিশেষ করে অন্তুদারার পরিচিত চূড়া দেখা যায়।
মিরিক নামটি এসেছে লেপচা ভাষার “মির-ইওক” শব্দ থেকে, যার অর্থ আগুনে পুড়ে যাওয়া জায়গা।
15:34