শিবভোলার দেশ শিবখোলা
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
বিশ্বকাপের প্রাথমিক দলে ছিলেন না। ভাগ্যটা বদলে দিয়েছে অ্যাস্টন অ্যাগারের চোট। চোটের জন্য অস্ট্রেলিয়ার এই বাঁহাতি স্পিনার ছিটকে যাওয়ায় তাঁর জায়গায় বিশ্বকাপে খেলার সুযোগ পেয়েছেন মার্নাস লাবুশেন। লাবুশেন দলে আসায় অস্ট্রেলিয়ার ব্যাটিং শক্তিশালী হলেও স্পিন বোলিং অনেকটাই দুর্বল হয়ে পড়ল। কারণ দলে এখন একমাত্র স্পিনার অ্যাডাম জাম্পা। সঙ্গে পার্টটাইম স্পিনার গ্লেন ম্যাক্সওয়েল।
লাবুশেনের বিশ্বকাপ খেলার কোনও কথাই ছিল না। তাঁকে ছাড়াই প্রাথমিক দল ঘোষণা করেছিলেন নির্বাচকরা। চোটের জন্য স্টিভ স্মিথ ছিটকে যাওয়ায় দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে একদিনের সিরিজে দারুণ পারফরমেন্স করেন লাবুশেন। ভারতের বিরুদ্ধে একদিনের সিরিজেও দলে ছিলেন। দলে ফেরার পর ৮ ম্যাচে ৪২১ রান করেছেন লাবুশেন। গড় ৬০, স্ট্রাইক রেট ৯৭.৭। ফর্মে থাকা লাবুশেনকে বাদ দিয়ে বিশ্বকাপে খেলার কথা ভাবতে পারল না অসি টিম ম্যানেজমেন্ট।
দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে সিরিজে পায়ে চোট পেয়েছিলেন অ্যাস্টন অ্যাগার। টিম ম্যানেজমেন্ট তাঁর জন্য শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত অপেক্ষা করেছিল। কিন্তু এখনও তাঁর চোট সারেনি। তাই অ্যাগারকে বাদ দিয়ে লাবুশেনকে দলে নেওয়া হয়েছে। অ্যাগার বিশ্বকাপে খেলতে না পারাটা অস্ট্রেলিয়ার কাছে বড় ধাক্কা। কারণ, উপমহাদেশের উইকেটে এই বাঁহাতি স্পিনার দারুণ কার্যকরী হয়ে উঠতেন। এছাড়া অ্যাগারের ব্যাটের হাতও যথেষ্ট ভাল। এখন দেখার অ্যাগার অভাব কীভাবে মেটায় অস্ট্রেলিয়া।
অ্যাগার ছিটকে গেলেও চোটের কবলে থাকা ট্রাভিস হেডকে বিশ্বকাপের চূড়ান্ত দলে রেখেছে অস্ট্রেলিয়া। টিম ম্যানেজমেন্ট মনে করছেন বিশ্বকাপের দ্বিতীয় পর্বের দিকে তাঁকে পাওয়া যাবে। তাই এই বাঁহাতি ওপেনারকে দলের সঙ্গেই রাখা হয়েছে। ট্রাভিস হেডের পরিবর্তে ডেভিড ওয়ার্নারের সঙ্গে কে ওপেন করেন, এখন সেটাই দেখার। ভারতের বিরুদ্ধে একদিনের সিরিজে দুটি ম্যাচে ওপেন করেছিলেন মিচেল মার্শ।
অস্ট্রেলিয়ার চূড়ান্ত দল: প্যাট কামিন্স (অধিনায়ক), শন অ্যাবট, অ্যালেক্স ক্যারি, ক্যামেরন গ্রিন, জশ হ্যাজেলউড, ট্রাভিস হেড, জশ ইংলিস, মারনাস লাবুশেন, মিচেল মার্শ, গ্লেন ম্যাক্সওয়েল, স্টিভ স্মিথ, মিচেল স্টার্ক, মার্কাস স্টয়নিস, ডেভিড ওয়ার্নার ও অ্যাডাম জাম্পা।
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
সৌরেনির উঁচু শিখর থেকে এক দিকে কার্শিয়াং আর উত্তরবঙ্গের সমতল দেখা যায়। অন্য প্রান্তে মাথা তুলে থাকে নেপালের শৈলমালা, বিশেষ করে অন্তুদারার পরিচিত চূড়া দেখা যায়।
মিরিক নামটি এসেছে লেপচা ভাষার “মির-ইওক” শব্দ থেকে, যার অর্থ আগুনে পুড়ে যাওয়া জায়গা।
15:34