শিবভোলার দেশ শিবখোলা
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
চিত্র সংগৃহীত
বেআইনি পুকুর ভরাট রুখতে কড়া পদক্ষেপ গ্রহণ করল কলকাতা পুরসভা। অভিযোগ থাকা সত্ত্বেও, থানার দায়িত্বপ্রাপ্ত আধিকারিকের নিষ্ক্রিয়তার বিরুদ্ধে এফআইআর করবার নির্দেশ দিলেন মেয়র ফিরহাদ হাকিম। পুরকর্তাদের বলেছেন ঘটনাস্থলে গিয়ে বিষয়টির দ্রুত তদন্ত করতে হবে।
মেটিয়াবুরুজের নাদিয়াল এলাকায় দীর্ঘদিন ধরেই চলছে প্রোমোটারদের অবৈধ নির্মাণের কাজ । বহু ক্ষেত্রেই দেখা যায়, পুকুরের জল পাম্পের সাহায্যে বার করে সেখানে পাঁচিল তৈরি করে দেওয়া হয়েছে। সম্প্রতি এলাকার এক স্থানীয় যুবকের বাড়ির পিছনের দিকে এধরনের একটি বেআইনি নির্মাণ শুরু হয়েছিল। বিষয়টি নিয়ে থানায় ও পুরসভায় অভিযোগ জানানো হলেও কোনো সুরাহা হয়নি।
শুক্রবার নাদিয়ালের ওই যুবক টক টু মেয়র অনুষ্ঠানে যোগ দেন। তিনি পুকুর ভরাটের বিষয়ট সম্পর্কে তাঁর অভিযোগের কথা ববি হাকিমকে জানান। তিনি এও বলেন, স্থানীয় প্রোমোটাররা অবৈধ ভরাট নিয়ে কোন অভিযোগ জানালে তাঁকে প্রাণে মেরে ফেলার হুমকি দিয়েছে। যুবকের অথা শুনে ক্ষুব্ধ মেয়র পুরকর্তাদের ডেকে পাকঠান। নির্দেশ দেন থানার ওসির বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করতে। তিনি আরো বলেন, শনিবার ঘটনাস্থলে গিয়ে তদন্ত শুরু করতে হবে। দ্রুত জমা দিতে হবে তদন্তের রিপোর্ট।
এদিন টক টু মেয়র অনুষ্ঠানে অবৈধ নির্মাণের একাধিক অভিযোগ আসে। তালতলার এক বাসিন্দার অভিযোগ, তাঁর এলাকায় একাধিক অবৈধ বহুতল নির্মাণ করেছেন প্রোমোটার । আদালত দুটি ভাঙার নির্দেশ দিলেও স্থানীয় থানা এ ব্যপারে পুরসভার সঙ্গে কোনো সহযোগিতা করেনি। স্থানীয় থানায় প্রোমোটারের বিরুদ্ধে দীর্ঘদিন ধরে অভিযোগ জানানো হলেও কোনো পদক্ষেপ নেয়নি পুলিশ। পেশ হয়নি কোনো চার্জশিট। পুরো বক্তব্য শুনে, অবৈধ নির্মাণ ভাঙার জন্য তালতলা থানার ওসিকে আইনানুযায়ী ব্যবস্থা নিতে নির্দেশ দেন মেয়র ফিরহাদ হাকিম।
পুরসভার বিল্ডিং বিভাগের দায়িত্বে মেয়র রয়েছেন। একের পর এক বেআইনি নির্মাণের অভিযোগ আসায় প্রশ্নের মুখে ববি হাকিমের প্রশাসনিক দক্ষতা। তিনি অবশ্য দ্রুত পদক্ষেপ নিয়ে বোঝানোর চেষ্টা করছেন তাঁর পৌর প্রশাসন সমস্ত রকম বেআইনী নির্মাণের বিরুদ্ধে। ইতিমধ্যে,শহরের বেশ কয়েকটি জায়গায় শত শত অবৈধ ভাবে তৈরি বাড়ি ভাঙবার কাজ করছে তাঁর দল। আগামী দিনেও পুরসভা এক্ষেত্রে কোনো রকম শৈথিল্য দেখাবে না, জানালেন নগরোন্নয়ন মন্ত্রী।
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
সৌরেনির উঁচু শিখর থেকে এক দিকে কার্শিয়াং আর উত্তরবঙ্গের সমতল দেখা যায়। অন্য প্রান্তে মাথা তুলে থাকে নেপালের শৈলমালা, বিশেষ করে অন্তুদারার পরিচিত চূড়া দেখা যায়।
মিরিক নামটি এসেছে লেপচা ভাষার “মির-ইওক” শব্দ থেকে, যার অর্থ আগুনে পুড়ে যাওয়া জায়গা।
15:34