শিবভোলার দেশ শিবখোলা
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
৭ নভেম্বর মিজোরামের ১৭৪ জন প্রার্থীর ভাগ্য নির্ধারণ করবেন ৮.৫২ লক্ষের বেশি ভোটার
মঙ্গলবার, ৭ নভেম্বর মিজোরামের ১৭৪ জন প্রার্থীর ভাগ্য নির্ধারণ করবেন ৮.৫২ লক্ষের বেশি ভোটার। মিজোরামের মুখ্য নির্বাচনী কার্যালয় সূত্রে জানানো হয়েছে, ১২৭৬টি ভোট কেন্দ্রে ৪ লক্ষ ১৩ হাজার ৬৪ জন পুরুষ এবং ৪ লক্ষ ৩৯ হাজার ২৮ জন মহিলা ভোটার সহ মোট ৮ লক্ষ ৫২ হাজার ৮৮ জন ভোটার রেডিও ভোটাধিকার প্রয়োগ করবেন ৭ নভেম্বর।
মিজোরামে ১৮ থেকে ১৯ বছর বয়সী ৫০ হাজার ৬১১ জন ভোটার রয়েছেন যাঁরা এই প্রথমবার ভোট দেবেন। এছাড়াও ৮০ বছর বয়সী ভোটারের সংখ্যা ৮ হাজার ৪৯০ জন। মিজোরামের ক্ষমতাসীন দল মিজো ন্যাশনাল ফ্রন্ট তাদের ক্ষমতা ধরে রাখতে মরিয়া। অন্যদিকে বিজেপি, কংগ্রেস ও জোরাম পিপলস মুভমেন্ট পাল্টা ক্ষমতা দখলের জন্য লড়াই জারি রেখেছে।
রাজ্যে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন করার জন্য ৫০ কোম্পানি সিএপিএফ মোতায়েন করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন ৩০টি ভোট কেন্দ্রকে গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করেছে। ৩৪ নম্বর থোরাং (এসটি) বিধানসভার ২৪ নম্বর থেলেপ ভোট কেন্দ্রে মাত্র ২৬ জন ভোটার রয়েছেন। অন্যদিকে ১৩ নম্বর আইজল পূর্ব বিধানসভা কেন্দ্রের ২৪ নম্বর জেমবাওক ৮ নম্বর ভোট কেন্দ্রে ১৪৮১ জন ভোটার রয়েছেন। নির্বাচন কমিশনের তথ্য বলছে থোরাং বিধানসভা কেন্দ্রটি সবচেয়ে কম ভোটার নিয়ে গঠিত, এই কেন্দ্রের ভোটার সংখ্যা ১৪ হাজার ৯২৪ এবং সবচেয়ে বড় বিধানসভা কেন্দ্রটি হচ্ছে তুইচাং বিধানসভা কেন্দ্র, এই কেন্দ্রের ভোটার সংখ্যা ৩৬ হাজার ৪১ জন।
৫ নভেম্বর থেকে ভোট কর্মীদের সংশ্লিষ্ট ভোর কেন্দ্রে পাঠানোর কাজ শুরু হয়েছে। লংটাই জেলায় ১৮১টি ভোট কেন্দ্র রয়েছে, তারমধ্যে ৭০টি ৩৬ নম্বন তুইচাং বিধানসভা নিয়ে, ৬৯টি ৩৭ নম্বর লংটাই পশ্চিম বিধানসভা নিয়ে এবং ৪২টি ৩৮ নম্বর লংটাই পূর্ব বিধানসভা নিয়ে গঠিত। বাকি ৯৫টি ভোট কেন্দ্রের জন্য ৬ নভেম্বর ভোট গ্রহণ কর্মীদের পাঠানো হচ্ছে।
মিজোরামের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের বক্তব্য অনুসারে ১২৭৬টি ভোট কেন্দ্রের মধ্যে ৩০টি ভোট কেন্দ্রকে গুরুতর হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। অবাধ ও সুষ্ঠু ভাবে ভোট পর্ব পরিচালনার জন্য ৫ হাজার ভোট কর্মী নিয়োজিত হয়েছে মিজোরামে।
মিজোরামে ক্ষমতাসীন মিজো ন্যাশনাল ফ্রন্ট বা এন এন এফ তাদের ক্ষমতা ধরে রাখার জন্য লড়াই চালাচ্ছে। অন্যদিকে জোরাম পিপলস মুভমেন্ট, বিজেপি এবং কংগ্রেস এম এন এফ কে ক্ষমতাচ্যুত করার জন্য পাল্টা লড়াই ও প্রচার চালিয়েছে।
৪০ আসন বিশিষ্ট মিজোরাম বিধানসভায় মিজো ন্যাশনাল ফ্রন্ট ২০১৮ সালে ৩৭.৮% ভোট পেয়ে ২৬টি আসন নিজেদের দখলে রেখে রাজ্যের ক্ষমতায় এসেছিল। তখন কংগ্রেস পেয়েছিল ৫টি আসন, বিজেপি পেয়েছিল ১টি আসন। আগামী ৩ ডিসেম্বর মিজোরাম সহ ৫ রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনের ফল প্রকাশ হবে।
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
সৌরেনির উঁচু শিখর থেকে এক দিকে কার্শিয়াং আর উত্তরবঙ্গের সমতল দেখা যায়। অন্য প্রান্তে মাথা তুলে থাকে নেপালের শৈলমালা, বিশেষ করে অন্তুদারার পরিচিত চূড়া দেখা যায়।
মিরিক নামটি এসেছে লেপচা ভাষার “মির-ইওক” শব্দ থেকে, যার অর্থ আগুনে পুড়ে যাওয়া জায়গা।
15:34