শিবভোলার দেশ শিবখোলা
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
মণিপুরে অশান্তি থামার কোনও লক্ষণ নেই, জনতার নিশানায় এবার খোদ মুখ্যমন্ত্রী এন বিরেন সিং! বৃহস্পতিবার রাতে মণিপুরের মুখ্যমন্ত্রীর পৈতৃক বাড়িতে হামলার চেষ্টা করে উত্তেজিত জনতা। যদিও নিরাপত্তারক্ষীদের তৎপরতায় সেই হামলা কোনও ক্রমে এড়ানো গিয়েছে। কিন্তু স্থানীয়দের বিক্ষোভ রুখতে শূন্যে গুলি চালাতে হয়েছে নিরাপত্তারক্ষীদের।
স্থানীয় সূত্রে জানা যাচ্ছে, বৃহস্পতিবার রাতে ইম্ফলে এন বিরেন সিংহের পৈতৃক বাড়িতে হামলা চালানোর চেষ্টা করে উত্তেজিত জনতার একটি দল। মুখ্যমন্ত্রীর বাড়ির ১০০ মিটারের মধ্যে চলে এসেছিল সেই বিক্ষোভকারীরা। যদিও শেষ পর্যন্ত নিরাপত্তারক্ষীরা তাদের ছত্রভঙ্গ করে দিতে সমর্থ হয়। জনতাকে ছত্রভঙ্গ করতে কাঁদানে গ্যাসের শেল ফাটান নিরাপত্তা কর্মীরা। গোটা এলাকায় বিদ্যুৎসংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া হয়। তবে পরিস্থিতি সামলাতে শূন্যে গুলি চালাতে হয় পুলিশকে। তবে এর ফলে কোনও হতাহত বা বড় ক্ষয়ক্ষতির খবর পাওয়া যায়নি।
ইম্ফল পুলিশ সূত্রের খবর, ওই হামলার সময় মুখ্যমন্ত্রী বিরেন সিংয়ের পৈতৃক বাড়িতে কেউ ছিলেন না। মুখ্যমন্ত্রী নিজে এমনিও ওই বাড়িতে থাকেন না। তিনি থাকেন ইম্ফলের অন্য একটি বাড়িতে। মুখ্যমন্ত্রীর সেই বাড়ি কার্যত নিরাপত্তার চাদরে মুড়ে ফেলা হয়েছে। সেখানে বিক্ষোভকারীদের পক্ষে পৌঁছানো এক কথায় অসম্ভব। নিজেদের X হ্যান্ডেলে মণিপুর পুলিশ জানিয়েও দিয়েছে, মুখ্যমন্ত্রীর নিজের বাসভবনে কোনওরকম হামলা হয়নি।
মণিপুর পুলিশের এক শীর্ষ করতে বলছেন, “ইম্ফলের হেইনগাং এলাকায় মুখ্যমন্ত্রীর পৈতৃক বাড়িতে হামলার চেষ্টা হয়েছিল। বিভিন্ন দিক থেকে দু’টি দল বাড়িটির দিকে এগোচ্ছিল। বাড়ি থেকে ১০০-১৫০ মিটার দূরত্বে বিক্ষুব্ধ জনতার ওই দলকে আটকে দেওয়া হয়েছে।” তাৎপর্যপূর্ণভাবে দিন দুই আগেই খোদ বিরেন সিং দাবি করেছিলেন, গত এক-দেড় মাস রাজ্য অনেক শান্ত। অথচ, এবার তাঁর পৈতৃক বাড়িতেই হামলার চেষ্টা হল।
কাজেই প্রশ্ন উঠছে মুখ্যমন্ত্রী তাহলে মণিপুর শান্ত হওয়ার যে বার্তা দিচ্ছেন তার গ্রহণযোগ্যতা কোথায়?
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
সৌরেনির উঁচু শিখর থেকে এক দিকে কার্শিয়াং আর উত্তরবঙ্গের সমতল দেখা যায়। অন্য প্রান্তে মাথা তুলে থাকে নেপালের শৈলমালা, বিশেষ করে অন্তুদারার পরিচিত চূড়া দেখা যায়।
মিরিক নামটি এসেছে লেপচা ভাষার “মির-ইওক” শব্দ থেকে, যার অর্থ আগুনে পুড়ে যাওয়া জায়গা।
15:34