শিবভোলার দেশ শিবখোলা
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
বিশ্বকাপ ফাইনালে মাঠে নামার আগে পেয়েছিলেন দুঃসংবাদ। মা অসুস্থ হাসপাতালে ভর্তি। তবুও দমিয়ে রাখা যায়নি মহম্মদ সামিকে। মায়ের অসুস্থতার খবর নিয়েও মাঠে নেমে পড়েন। কিন্তু দলকে বিশ্বকাপ জেতাতে পারলেন না। কাছাকাছি এসেও বিশ্বকাপ জয়ের স্বপ্ন অধরাই থেকে গেল সামির কাছে। আর বিশ্বকাপ শেষে সমর্থকদের জন্য আবেগঘন বার্তা দিয়েছেন ভারতীয় দলের এই জোরে বোলার।
বিশ্বকাপ ফাইনালের পর সোশ্যাল মিডিয়ায় সামি লিখেছেন, ‘কিছু ম্যাচ জেতা, কিছু ম্যাচ হারা। এই যন্ত্রণা সহ্য করা খুবই কঠিন। কিন্তু আমরা মাথা উঁচু করে মাঠ ছেড়েছি। এই দলটার জন্য গর্ববোধ করছি। আমাদের পাশে থাকার জন্য সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ। এভাবেই আমাদের ভালবেসে যাবেন, পাশে থাকবেন। আমরা আত্মবিশ্বাসী ঠিক পারব।’
ফাইনাল শেষে ড্রেসিংরুমে ফিরে গেছেন ক্রিকেটাররা। প্রত্যেকের চোখে জলয থমথমে সেই পরিবেশের মধ্যে ক্রিকেটারদের সান্ত্বনা দিতে ভারতীয় ড্রেসিংরুমে হাজির প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেখানে তিনি ক্রিকেটার ও সাপোর্ট স্টাফদের সঙ্গে দেখা করেন। পাশে থাকার বার্তা দেন। মহম্মদ সামিকে বুকে টেনে নিয়ে সান্ত্বনা দেন। আর সেই ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করে ঘুরে দাঁড়ানোর প্রত্যয়ের কথা বলেছেন সামি।
সোশ্যাল মিডিয়ার ‘এক্স’ হ্যান্ডেলে সামি লিখেছেন, ‘দুর্ভাগ্যবশত রবিবার দিনটা আমাদের ছিল না। আমি সবাইকে ধন্যবাদ জানাই আমাদের এবং আমাকে সমর্থন করার জন্য। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকেও বিশেষভাবে ধন্যবাদ আমাদের ড্রেসিংরুমে আসার জন্য এবং আমাদের স্পিরিট তুলে ধরার জন্য। আমরা নিশ্চিতভাবেই ঘুরে দাঁড়াব।’
২০১৫ এবং ২০১৯ বিশ্বকাপেও খেলেছিলেন সামি। সেবারেও বিশ্বজয়ের স্বপ্ন অপূর্নই থেকে গিয়েছিল। এবছর ৭ ম্যাচে ২৪ উইকেট নিয়ে সর্বোচ্চ উইকেটশিকারির শিরোপা পেয়েছেন সামি। সেমিফাইনালে নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে ৭ উইকেটও তুলে নিয়েছিলেন। কিন্তু ফাইনালে দলকে জেতাতে পারলেন না।
চলতি বিশ্বকাপে প্রথম ৪ ম্যাচে মাঠে নামার সুযোগ হয়নি সামির। নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে গ্রুপ লিগের ম্যাচে সুযোগ পেয়েই জ্বলে ওঠেন। তারপর একাধিক রেকর্ড, নজির, মাইলস্টোনের মধ্য দিয়ে নিজেকে এগিয়ে নিয়ে গেছেন। ফাইনালে শুধু একরাশ শূন্যতা। ২০২৭ বিশ্বকাপে খেলবেন কিনা নিশ্চিত নয়। যদি না খেলতে পারেন বিশ্বজয় স্বপ্ন অপূর্নই থেকে যাবে সামির কাছে।
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
সৌরেনির উঁচু শিখর থেকে এক দিকে কার্শিয়াং আর উত্তরবঙ্গের সমতল দেখা যায়। অন্য প্রান্তে মাথা তুলে থাকে নেপালের শৈলমালা, বিশেষ করে অন্তুদারার পরিচিত চূড়া দেখা যায়।
মিরিক নামটি এসেছে লেপচা ভাষার “মির-ইওক” শব্দ থেকে, যার অর্থ আগুনে পুড়ে যাওয়া জায়গা।
15:34