শিবভোলার দেশ শিবখোলা
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
প্রথম ম্যাচে মুম্বই সিটি এফসি–র কাছে হার। ডুরান্ড কাপে নক আউটে যাওয়ার আশা বাঁচিয়ে রাখতে গেলে দ্বিতীয় ম্যাচে ইন্ডিয়ান নেভির বিরুদ্ধে জেতা ছাড়া রাস্তা ছিল না মহমেডানের সামনে। গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে দারুণভাবে জ্বলে উঠল সাদাকালো ব্রিগেড। ইন্ডিয়ান নেভিকে ২–১ ব্যবধানে হারিয়ে নক আউটে ওঠার সম্ভাবনা বাঁচিয়ে রাখল মহমেডান। মহমেডানের হয়ে গোল দুটি করেন ডেভিড ও লালরেমসাঙ্গা।
মুম্বই সিটি এফসি–র বিরুদ্ধে যে দল খেলেছিল, সেই দলে একটা পরিবর্তন করেন সাদাকালো কোচ মেহরাজউদ্দিন। সামাদ আলি মল্লিকের পরিবর্তে রক্ষণে জুইডিকাকে মাঠে নামান। তাতেও কিন্তু রক্ষণের হাল ফেরেনি। পিন্টু মাহাতোরা বারবার সমস্যায় ফেলছিলেন মহমেডান রক্ষণকে। যদিও ম্যাচের শুরুটা ভাল করেছিল মহমেডান। কাশিমভ মাঝমাঠে দারুণ নেতৃত্ব দিচ্ছিলেন। তাঁর দাপটেই প্রথমার্ধে বেশ কয়েকটা সুযোগ তৈরি করে মহমেডান। কিন্তু কাজে লাগাতে পারেননি ডেভিড, অ্যালেক্সিসরা। ম্যাচের প্রথমার্ধ থাকে গোলশূন্য।
গোলের জন্য দ্বিতীয়ার্ধের শুরু থেকেই মরিয়া হয়ে ওঠে মহমেডান। ফলও মেলে। ৫০ মিনিটে এগিয়ে যায় সাদাকালো ব্রিগেড। ডানদিক থেকে বল নিয়ে উঠে সেন্টার করেছিলেন বিকাশ সিং। হেডে গোল করে মহমেডানকে এগিয়ে দেন মিজোরামের ফুটবলার ডেভিড লাললাংসাঙ্গা। আক্রমণের গতি বাড়াতে দ্বিতীয়ার্ধে কাশিমভের পরিবর্তে তন্ময়কে নামান মেহরাজউদ্দিন। এরপর মহমেডানের আক্রমণের তেজ আরও বেড়ে যায়। ৭০ মিনিটে ডেভিডের পাস থেকে মহমেডানের হয়ে দ্বিতীয় গোল করেন লালরেমসাঙ্গা। ম্যাচের ইনজুরি সময়ে মহমেডানের ডেটল মোইরাংথেম বক্সের মধ্যে ফাউল করেন পিন্টু মাহাতোকে। রেফারি পেনাল্টির নির্দেশ দেন। ডেটলকে লালকার্ডও দেখান। পেনাল্টি থেকে গোল করে ইন্ডিয়ান নেভির হয়ে ব্যবধান কমান ব্রিটো।
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
সৌরেনির উঁচু শিখর থেকে এক দিকে কার্শিয়াং আর উত্তরবঙ্গের সমতল দেখা যায়। অন্য প্রান্তে মাথা তুলে থাকে নেপালের শৈলমালা, বিশেষ করে অন্তুদারার পরিচিত চূড়া দেখা যায়।
মিরিক নামটি এসেছে লেপচা ভাষার “মির-ইওক” শব্দ থেকে, যার অর্থ আগুনে পুড়ে যাওয়া জায়গা।
15:34