শিবভোলার দেশ শিবখোলা
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
নেতাজির অন্তর্ধান রহস্যের সমাধানে নতুনভাবে উচ্চপর্যায়ের কমিশন বা তদন্ত কমিটি নিয়োগের দাবি জানাল ফরওয়ার্ড ব্লক। প্রধানমন্ত্রীকে এ ব্যাপারে দ্রুত চিঠিও পাঠাবে নেতাজির তৈরি করা এই রাজনৈতিক দল।সারা ভারত ফরওয়ার্ড ব্লকের বাংলা কমিটির সম্পাদক নরেন চট্টোপাধ্যায় এই প্রসঙ্গেই দাবি তুলেছেন, এবার দেশের সরকারকে অন্তর্ধান রহস্য উন্মোচনে সততা দেখাতে হবে। দেশের স্বার্থে ও দেশপ্রেমের স্বার্থে সময় হয়েছে, আর দেরি নয়। নতুন করে কমিশন বা উচ্চপর্যায়ের তদন্ত কমিটি গঠন করা হোক। তবে এর আগেও অনেকবার চিঠি দেওয়া হয়েছে, কিন্তু রাজনৈতিক কারণেই সব উত্তর দেওয়া হয়নি বলে ফরওয়ার্ড ব্লকের অভিযোগ।
নেতাজির পরিবারের সদস্য চন্দ্র বসু সম্প্রতি প্রধানমন্ত্রীকে রেনকোজির মন্দিরের ভস্ম ফিরিয়ে এনে অন্ত্যেষ্টি ক্রিয়া করাতে চেয়ে চিঠি লিখেছেন। সেই প্রেক্ষিতে এটি ফরওয়ার্ড ব্লকের পালটা চাপ বলেই মনে করছে রাজনৈতিক মহল। যদিও ফরওয়ার্ড ব্লক চন্দ্র বসুর বক্তব্যকে গুরুত্ব দিতে চাইছে না। ওই ভস্ম ফেরাতে কেন্দ্রের তরফে আগেও প্রচেষ্টা হয়েছিল। কলকাতা হাই কোর্টে এই পদক্ষেপের বিরুদ্ধে মামলাও হয়। দেশের স্বাধীনতার ৫০ বছরে এমন প্রেক্ষিতে মামলা করেছিলেন আইনজীবী অসীম গঙ্গোপাধ্যায়।
উল্লেখ্য, চন্দ্র বসুর পালটা হিসাবে ডিএনএ টেস্টের দাবি তুলেছেন নেতাজি সম্পর্কিত বিশিষ্ট গবেষক ইতিহাসবিদ চন্দ্রচূড় ঘোষ। চন্দ্র বসু আচমকা কীভাবে তাঁর এতদিনের ভাবনার ১৮০ ডিগ্রি ঘুরে মন্তব্য করেছেন, তাতে ‘রাজনৈতিক অভিসন্ধি’ দেখছেন চন্দ্রচূড়। বসু পরিবারের প্রবীণ সদস্য জয়ন্তী রক্ষিতও তাইহোকু বিমান দুর্ঘটনায় নেতাজির মৃত্যু হয়েছে বলে মানতে রাজি নন। গোপন ফাইল প্রকাশের দাবিতে রাস্তায় নেমেছিল ফরওয়ার্ড ব্লকও। দেশনায়কের জন্মশতবর্ষে দু’টি ভলিউমে ‘দ্য মিস্ট্রি অফ দ্য ডিসঅ্যাপিয়ারেন্স অফ নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু’ শীর্ষক তথ্য ও তদন্তমূলক বই প্রকাশ করে লোকমত প্রকাশনী। সেখানে ১৯৪৫ সালের ৩০ আগস্ট একটি বহুল প্রচলিত ইংরেজি সংবাদপত্রে এক মার্কিন সাংবাদিকের মত জানানো হয়েছে যেখানে তিনি বলেছেন, সম্ভবত নেতাজির মৃত্যু হয়নি। সেই সময় পণ্ডিত নেহরুর প্রকাশ্য মন্তব্যও দাবি করেছিলেন তিনি।
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
সৌরেনির উঁচু শিখর থেকে এক দিকে কার্শিয়াং আর উত্তরবঙ্গের সমতল দেখা যায়। অন্য প্রান্তে মাথা তুলে থাকে নেপালের শৈলমালা, বিশেষ করে অন্তুদারার পরিচিত চূড়া দেখা যায়।
মিরিক নামটি এসেছে লেপচা ভাষার “মির-ইওক” শব্দ থেকে, যার অর্থ আগুনে পুড়ে যাওয়া জায়গা।
15:34