Advertisement
  • এই মুহূর্তে দে । শ
  • জুন ১৯, ২০২৩

কেন্দ্রীয় বাহিনী না পেলে শীর্ষ আদালতে যাওয়ার হুঁশিয়ারি দিল সংগ্রামী যৌথ মঞ্চ

আরম্ভ ওয়েব ডেস্ক
কেন্দ্রীয় বাহিনী না পেলে শীর্ষ আদালতে যাওয়ার হুঁশিয়ারি দিল সংগ্রামী যৌথ মঞ্চ

কেন্দ্রীয় বাহিনী ছাড়া ভোটের কাজে যাচ্ছে না সংগ্রামী যৌথ মঞ্চ। এই নিয়ে সুপ্রিম কোর্টে যাচ্ছে সংগ্রামী যৌথ মঞ্চ। এদিকে সংগ্রামী যৌথ মঞ্চের এই দাবিকে তীব্র সমালোচনা করে তৃণমূল নেতা জয়প্রকাশ মজুমদার বলেছেন,”এরা মানুষের করে তাকে মাইনে নেয়। এদের কি অধিকার আছে এসব বলার। এদের মধ্যে সিপিএম ও মাওবাদী আছে।” পাল্টা সংগ্রামী যৌথ মঞ্চের এই দাবি ন্যায্য বলে তাদের পাশে দাঁড়িয়েছেন সিপিএম নেতা ও দলের রাজ্য সভার সাংসদ বিকাশ রঞ্জন ভট্টাচার্য।

নির্বাচন ঘোষণার পর থেকেই আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কায় কেন্দ্রীয় বাহিনী ছাড়া নির্বাচনের কাজে না যাওয়ার দাবি জানিয়ে আসছে ডিএ -র দাবিতে আন্দোলনকারী সংগ্রামী যৌথ মঞ্চ। তাদের বক্তব্য, “প্রাণের ঝুঁকি নিয়ে তাঁরা ভোটের কাজে যাবেন না।, সেনা বাহিনী ছাড়া নির্বাচনের কাজে যাওয়া হবে না।”  এর পাশাপাশি কেন্দ্রীয় বাহিনীর দাবিতে শীর্ষ আদালতে যাওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়ে তাঁরা বলেছেন, কেন্দ্রীয় বাহিনী না পেলে তাঁরা নির্বাচনের কাজে যাবেন না। শুরু থেকেই কেন্দ্রীয় বাহিনী সুনিশ্চিত করতে হবে। পাশাপাশিও তাঁরা রাজ্য নির্বাচন কমিশনের অফিস ঘেরাওয়ের হুঁশিয়ারি দিয়ে মহা মিছিলের ডাক দিয়েছেন।

এদিকে সংগ্রামী যৌথ মঞ্চের এই দাবিকে অন্যায্য বলে তীব্র সমালোচনা করেছেন তৃণমূল নেতা জয়প্রকাশ মজুমদার। তিনি বলেছেন, “মানুষের করের টাকায় মাইনে নেবে আর বলবে ভোটের কাজে যাবে না, এই অধিকার রাজ্য সরকারি কর্মীদের নেই। মাসের প্রথমে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এদের মাইনে দিয়ে দেন। এতো বড় বড় কথা বললে চাকরি ছেড়ে দিন। এদের মধ্যে সিপিএম ও মাওবাদী রয়েছে।”

এদিকে সংগ্রামী যৌথ মঞ্চের পাশে দাঁড়িয়ে তাঁদের এই দাবিকে সমর্থন জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, “নিরাপত্তা না পেলে আত্মরক্ষার দাবিতে সংগ্রামী যৌথ মঞ্চ ভোটের কাজে যাওয়ার জন্য কেন্দ্রীয় বাহিনী চাইতে পারে, তাঁদের দাবি সঙ্গত।”

এদিকে সংগ্রামী যৌথ মঞ্চের নেতা চন্দন চ্যাটার্জী বলেছেন, “কেন্দ্রীয় বাহিনী না পেলে আমরা ভোটের কাজে যাবো না। আমরা প্রানিজ ঝুঁকি নিয়ে ভোট করতে যাবো না, আমাদের প্রাণের বিনিময়ে ভোট করতে যাবো না। জয়প্রকাশ মজুমদার যে কথা বলছেন সেটা বলা অধিকার তাঁর নেই। তিনি সরকারের কেউ নয়, কোন অধিকারে তিনি সরকারি কর্মীদের বেতন নিয়ে কথা বলতে পারেন? রাজ্য সরকার আর তৃণমূল কি এক হয়ে গেল?”


  • Tags:
❤ Support Us
error: Content is protected !!