শিবভোলার দেশ শিবখোলা
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
বৃহস্পতিবার দুপুর একটায় শিরোমনি অকালি দলের প্রবীণ নেতা প্রকাশ সিং বাদলের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া সম্পন্ন হবে। মঙ্গলবার রাত আটটায় পঞ্জাবের মোহালিতে ফর্টিস হাসপাতালে জীবনাবসান হয়েছে ভারতীয় রাজনীতিতে বিশেষত পঞ্জাবের রাজনীতিতে অত্যন্ত প্রভাবশালী নেতা প্রকাশ সিং বাদলের। শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যার কারণে প্রকাশ সিং বাদলকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল কয়েকদিন আগে।
দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবন এই প্রবীণ নেতার। গত সাত দশকেরও বেশি সময় ধরে প্রত্যক্ষ রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন তিনি। পঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেছেন পাঁচবার। ১৯৭০ সালে প্রথম পঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী হন। সরকার টেকেনি । এরপর মুখ্যমন্ত্রীত্বের দায়িত্ব পালন করেছেন চারবার। এগারোবার বিধায়ক নির্বাচিত হন। ১৯৭০, তারপর ১৯৭৭ থেকে ১৯৮০, ১৯৯৭ থেকে ২০০২, ২০০৭ থেকে ২০১২ এবং ২০১২ থেকে ২০১৭ সাল পর্যন্ত মোট পাঁচবার মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন তিনি।
প্রকাশ সিং বাদলের মৃত্যুতে ভারতীয় রাজনীতিতে অপূরণীয় শূন্যস্থান দেখা দিল বলে মনে করছেন গুণগ্রাহী ও অনুগামীরা। দেশজুড়ে বুধবার ও বৃহস্পতিবার পালিত হবে রাষ্ট্রীয় শোক। শোকপ্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু, প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং-সহ কেন্দ্রীয় সরকারের অন্য মন্ত্রীরা। রাষ্ট্রপতি বলেছেন, স্বাধীনতার সময় থেকে এপর্যন্ত সবচেয়ে দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবন কাটিয়েছেন প্রকাশ সিং বাদল। সারা দেশের মানুষের কাছে শ্রদ্ধেয় রাজনীতিক।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেছেন, প্রকাশ সিং বাদলের মৃত্যু তাঁর কাছে ব্যক্তিগত ক্ষতি। দেশের প্রতি তাঁর অবদান অবিস্মরণীয়। প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং বলেছেন, বাদল ছিলেন মাটির মানুষ, বরাবর শিকড়ের সঙ্গে যোগাযোগ বজায় রেখেছেন। পঞ্জাবের রাজ্য রাজনীতিতে ওঁনার অবদান অনস্বীকার্য। কৃষকদের উন্নয়ন ও অনগ্রসর শ্ৰেণির উন্নয়নের প্রশ্নে দায়বদ্ধ ছিলেন তিনি।
প্রকাশ সিং বাদলই একমাত্র ভারতীয় রাজনীতিক, যিনি সবচেয়ে বেশি বয়স্ক প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে লড়াই করে রেকর্ড সৃষ্টি করেছিলেন। তাঁর স্ত্রী সুরিন্দর কাউর বাদলের মৃত্যু হয় ২০১১ সালে।
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
সৌরেনির উঁচু শিখর থেকে এক দিকে কার্শিয়াং আর উত্তরবঙ্গের সমতল দেখা যায়। অন্য প্রান্তে মাথা তুলে থাকে নেপালের শৈলমালা, বিশেষ করে অন্তুদারার পরিচিত চূড়া দেখা যায়।
মিরিক নামটি এসেছে লেপচা ভাষার “মির-ইওক” শব্দ থেকে, যার অর্থ আগুনে পুড়ে যাওয়া জায়গা।
15:34