শিবভোলার দেশ শিবখোলা
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
বিজেপিকে পরাস্ত করতে বিরোধী দলের ঐক্যমত্যের ওপর গুরুত্ব ব্যাখ্যা করলেন প্রশান্ত কিশোর। তাঁর মতে, বর্তমানে কেন্দ্রের শাসক দলের বিরুদ্ধে থাকা দলগুলোর মধ্যে জোটের সম্ভাবনা অনিশ্চিত। শুধুমাত্র ওপর ওপর বিভিন্ন দলের নেতাদের মঞ্চে যৌথ অবস্থান বিজেপি বিরোধী জোট গড়ে তুলতে পারে না। মতাদর্শ নির্বিশেষে বিরোধী জোট গঠন না করা গেলে আগামী লোকসভায় কেন্দ্রের শাসক দলকে পরাস্ত করা অসম্ভব। ভারত জোড়ো যাত্রার সাফল্যের ফসল বিরোধীরা কতটা নিজেদের ঘরে তুলতে পারবে তা নিয়েও সন্দেহ প্রকাশ করেছেন ভোট কুশলী।
সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে ভোটকুশলী বলেছেন, বিজেপির সাফল্যের সবচেয়ে বড় শক্তি হল–এক, হিন্দুত্ব, দুই, জাতীয়তাবাদ আর তিন জনকল্যাণ। এর মধ্যে অন্তত দুটো স্তরকেও যদি অতিক্রম করা না যায়, তাহলে গেরুয়া বাহিনীর বিরুদ্ধে লড়া অর্থহীন। নিজে গান্ধীবাদি হলেও তিনি চান যে কমিউনিস্ট, সমাজতন্ত্রী, গান্ধীবাদী, আম্বেদকরপন্থীরা একজোট হন। আদর্শ গুরুত্বপূর্ণ কিন্তু তাঁর ওপর অন্ধের মতো নির্ভর করে নির্বাচনী লড়াই পরিচালনা আজকের দিনে কাম্য নয়। সংবাদ মাধ্যমের দায়বদ্ধতা নিয়েও সন্দিগ্ধ পিকে। তাঁর বক্তব্য বর্তমানে গণ মাধ্যমে শুধুমাত্র বিরোধী নেতাদের সৌজন্য সাক্ষাতকে তুলে ধরছে। কিন্তু তাদের যৌথ মতাদর্শগত অবস্থান অনালোচিতই থেকে যাচ্ছে। বিজেপির পরাস্ত করতে কোনো আদর্শগত গোড়ামি কাম্য নয়।
কংগ্রেস নিয়ে আশাবাদী পিকে। তবে রাহুল গান্ধীর নেতৃত্বে কতটা সম্ভব তা নিয়ে তাঁর সংশয় রয়েছে। তিনি জানিয়েছেন শতাব্দী প্রাচীন দলকে পুনরুজ্জীবিত করতে তা সুনির্দিষ্ট কিছু পরিকল্পনা ছিল। কিন্তু তা কার্যকর করবার প্রশ্নে শীর্ষ নেতৃত্বের সঙ্গে তাঁর মতপার্থক্য রয়েছে। তাঁরা শুধু নির্বাচনে জয়ী হতে চায়। ভারত জোড়ো যাত্রা বর্তমানে দেশ জুড়ে সাড়া ফেলে দিয়েছে। কিন্তু তাঁর বক্তব্য, কংগ্রেসের প্রতি মানুষের সমর্থন কতটা বাড়লো তার আসল পরীক্ষা হবে নির্বাচনের ময়দানে। তাঁর কথায়, ছয় মাসে এই কর্মসসূচির জন্য জাতীয় কংগ্রেস যেমন প্রশংসিত হয়েছে তেমনই সমালোচনার শিকার হয়েছ। রাহুল গান্ধীর উদ্দেশে তাঁর মন্তব্য, ছয় মাসের যাত্রা দলের মধ্যে কোন পরিবর্তন ঘটাতে পেরেছে? নির্বাচনী ভাগ্য নির্ধারণে শুধুমাত্র কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। পদযাত্রা কোনো দেশ বা রাজ্যকে চিনতে , বুঝতে বা জানতে সাহায্য করে , ভোট বৈতরণী পার হতে নয়।
বস্তুত বর্তমানে বিহারে জন সূর্য যাত্রায় সামিল হয়েছেন প্রশান্ত কিশোর । তাঁর কথাত জাত-পাত বিদীর্ণ একটি রাজ্যের রাজনৈতিক ভাগ্য পরিবর্তনে এই পদযাত্রার ডাক দেওয়া হয়েছে। এখনও পর্যন্ত চার জেলায় সফর করেছেন। রাজ্যের মানুষের সঙ্গে পরিচিত হচ্ছেন,জানছেন তাঁদের অভাব-অভিযোগ ও সমস্যাকে। তাঁর আশা, আগামী দিনে নতুন বিহার গড়ে তুলতে সহায়ক হবে দীর্ঘ এই পদযাত্রা। আরতা গড়ে উঠবে মানুষের সক্ষমতার মাধ্যমে।
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
সৌরেনির উঁচু শিখর থেকে এক দিকে কার্শিয়াং আর উত্তরবঙ্গের সমতল দেখা যায়। অন্য প্রান্তে মাথা তুলে থাকে নেপালের শৈলমালা, বিশেষ করে অন্তুদারার পরিচিত চূড়া দেখা যায়।
মিরিক নামটি এসেছে লেপচা ভাষার “মির-ইওক” শব্দ থেকে, যার অর্থ আগুনে পুড়ে যাওয়া জায়গা।
15:34