- দে । শ
- ডিসেম্বর ১৬, ২০২৩
বিজয় দিবসে ভারত-পাক যুদ্ধে শহিদদের প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন প্রধানমন্ত্রীর, এড়িয়ে গেলেন ইন্দিরা প্রসঙ্গ
১৬ ডিসেম্বর দিনটি বিজয় দিবস হিসাবে উদযাপিত হয়। এই দিনের গুরুত্বের কথা স্মরণ করে ভারত-পাক যুদ্ধে শহিদদের প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করলেন দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।
উল্লেখ্য, ১৯৭১ সালের,১৬ ডিসেম্বরই বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে ভারতের কাছে আত্মসমর্পণ করেছিল পাকিস্তান। এদিনটিকেই স্মরণ করলেন প্রধানমন্ত্রী, স্মরণ করলেন ১৬ ডিসেম্বরের গৌরবময় ইতিহাসের কথা।
শনিবার নিজের এক্স হ্যান্ডেলে ১৬ ডিসেম্বরের নায়কদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে মোদি লেখেন, “আজ বিজয় দিবস। সেদিনের যোদ্ধাদের নিষ্ঠা ও বীরত্ব আজও আমাদের স্মৃতিতে উজ্জ্বল। তাঁদের উৎসর্গ ও আত্মত্যাগ সকল দেশবাসীর কছে গৌরবের। তাঁদের দুর্দমনীয় ইচ্ছাশক্তি আজীবন আমাদের হৃদয়ে থাকবে। ভারত তাঁদের সাহসকে স্যালুট জানায়।”
তবে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে তৎকালীন ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধির পদক্ষেপের ফলেই যে পাকিস্তান হার মানতে বাধ্য হয়েছিল, ইন্দিরা গান্ধির সেই রাজনৈতিক ও বৈদেশিক পটুতা সম্পর্কে একটি শব্দও উচ্চারণ করেননি নরেন্দ্র মোদি।
Today, on Vijay Diwas, we pay heartfelt tributes to all the brave heroes who dutifully served India in 1971, ensuring a decisive victory. Their valour and dedication remain a source of immense pride for the nation. Their sacrifices and unwavering spirit will forever be etched in…
— Narendra Modi (@narendramodi) December 16, 2023
১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর দিনটিতে ভারতীয় সেনা বাহিনীর ইস্টার্ন কমান্ডের হেডকোয়ার্টার ফোর্ট উইলিয়ামে বিজয় দিবস উদযাপিত হয়। ১৯৭১-এর ভারত-পাক যুদ্ধে জয়ের স্মরণে বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানের মাধ্যমে শহিদদের শ্রদ্ধাজ্ঞাপন করা হয়। এদিন সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন ইস্টার্ন কমান্ডের প্রধান লেফটেন্যান্ট জেনারেল রাণাপ্রতাপ কলিতা।
অরুণাচল প্রদেশ প্রসঙ্গে তাঁকে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, “সমস্ত ধরনের পরিস্থিতির জন্য ভারতীয় সেনা তৈরি।প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখার অবস্থান নিয়ে ভারতের ভাবনা চিন্তা অত্যন্ত স্পষ্ট। তিব্বতে দখলদারি চালালেও ভারতের সার্বভৌমত্বে কোনও আঘাত হানতে পারবে না চিন।”
❤ Support Us