শিবভোলার দেশ শিবখোলা
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
বিশ্ব থেকে “ক্ষুধা” নামের বিষয়টিকে দূর করতে বাজরার গুণ কতটা, তা প্রচার করতেই বিশেষ গান “অ্যাবানডেন্স ইন মিলেটস” গানের নেপথ্য কারিগর ছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও গ্র্যামি পুরস্কার জয়ী ভারতীয় বংশোদ্ভূত আমেরিকান গায়িকা ফালু ওরফে ফাল্গুনী। সঙ্গে রয়েছেন গায়ক গৌরব শাহও। সেই “অ্যাবানডেন্স ইন মিলেটস” এবার মনোনয়ন পেল গ্র্যামি পুরস্কারে। সেরা “গ্লোবাল মিউজিক পারফরম্যান্স” বিভাগে মনোনয়ন পেল এই গানটি। এই গানের ভিডিওতেও দেখা গিয়েছে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে।
গ্র্যামি পুরস্কার জয়ী গায়িকা ফালু এই প্রসঙ্গে এক সাক্ষাৎকারে জানিয়ে ছিলেন, তিনি যখন গ্র্যামি জেতার পরে দিল্লিতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে দেখা করেন তখন তাঁর বাজরা নিয়ে গান লেখার কথা মাথায় আসে। তখনই সমাজ পরিবর্তন ও মানবতার উন্নতির জন্য সঙ্গীতের অবদান নিয়ে কথা প্রসঙ্গে নরেন্দ্র মোদি তাঁকে পরামর্শ দিয়েছিলেন ক্ষুধা দূর করতে বাজরার ভূমিকা নিয়ে গানটি লেখার জন্য। ফালুর কথা, মোদি তখন জানিয়েছিলেল, ভারত বাজরাকে প্রচার করতে চায়, কারণ এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ ও উপকারী শস্য এবং এর প্রচুর স্বাস্থ্য ও পুষ্টিগুণ রয়েছে। সাক্ষাৎকারে নরেন্দ্র মোদি প্রসঙ্গে ফাল্গুনী শাহ বলেন, “তাঁর জন্য লেখা এক জিনিস এবং তাঁর সঙ্গে লেখা আরেক জিনিস। গানের মাঝখানে, তাঁর নিজের কণ্ঠে যে বক্তৃতা লিখেছেন এবং বর্ণনা করেছেন তা শুনতে পাবেন। যে কোনও শিল্পীর জন্য এটা একটা বড় সুযোগ।” গানটি প্রকাশের আগে ফালু বলেছিলেন, ভারতের প্রধানমন্ত্রী আমি ও আমার স্বামীর জন্য একটি গান লিখেছিলেন। নরেন্দ্র মোদি সমন্বিত “অ্যাবানডেন্স ইন মিলেটস” গানের ট্রাকটি জুন মাসে আন্তর্জাতিক মিলেট বর্ষ উদযাপনে প্রকাশিত হয়েছিল। ফালু জানিয়েছেন, তিনি খুব সরল সহজ ভাবে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে জিজ্ঞাসা করেছিলেন, তিনি তাঁর সঙ্গে গানটি লিখবেন কি না, প্রধানমন্ত্রী তাঁর আবেদনে সম্মত হয়েছিলেন।
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
সৌরেনির উঁচু শিখর থেকে এক দিকে কার্শিয়াং আর উত্তরবঙ্গের সমতল দেখা যায়। অন্য প্রান্তে মাথা তুলে থাকে নেপালের শৈলমালা, বিশেষ করে অন্তুদারার পরিচিত চূড়া দেখা যায়।
মিরিক নামটি এসেছে লেপচা ভাষার “মির-ইওক” শব্দ থেকে, যার অর্থ আগুনে পুড়ে যাওয়া জায়গা।
15:34