শিবভোলার দেশ শিবখোলা
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
হাসিনার দিল্লি সফরে প্রাপ্তি যোগের বিস্তর সম্ভাবনা
ফাইল চিত্র
৮ সেপ্টেম্বর ভারতে আসছেন, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা । সেদিনই দিল্লিতে তাঁর সঙ্গে বৈঠকে বসবেন নরেন্দ্র মোদি । বাংলাদেশ থেকে বিভিন্নসূত্র এবং ঢাকার বিদেশমন্ত্রক খবরটি নিশ্চিত করে বলেছে, দু দেশের প্রধানমন্ত্রী একে অন্যের সঙ্গে একান্তে কথা বলতে চান । ভারতের বিদেশ দফতরও এ প্রস্তাবে আগ্রহ প্রকাশ করেছে ।
মোদি জামানায় বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের সম্পর্ক আগের চেয়ে বহুগুণ বেশি নিবিড় হয়েছে । বাণিজ্যিক লেনদেন বেড়েছে । বেড়েছে ভারতের রেমিটেন্স । একমাত্র আমেরিকা ছাড়া অন্য কোনো দেশ এত পরিমাণ আয় সরবারহ করে না । দুই দেশের সম্পর্ককে বহুবার ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী ‘সোনালী হৃদ্যতা’ বলে আখ্যায়িত করেছেন । শেখ হাসিনার আমলে বাংলাদেশের উন্নয়ন সূচির প্রশংসা করেছেন । দিল্লির ধারণা, এ সম্পর্ক অব্যাহত থাকলে ভারতের সীমান্ত ছোঁওয়া বিভিন্ন রাজ্যে শান্তি বজায় থাকবে । কিছু কিছু সান্ত্রস ক্রমশ কমে আসবে ।
বাংলাদেশকে ভারতের যেমন প্রয়োজন, তেমনিও ঢাকারও ভারতকে দরকার । শেখ হাসিনার আমলে গভীর সমুদ্র ব্যবহারের অনুমতি ভারতীয় পরিবহন চলাচলের সুযোগ দিয়েছে ঢাকা । কয়েকটি সমস্যা অবশ্য ঝুলছে, যেমন তিস্তার জল বন্টন, বাংলাদেশে অপরাধ করে দুর্বৃত্তদের ভারতে চলে এসে পরিচয় ও নাম বহলে বাংলাদেশ বিরোধী কার্যকলাপ চালিয়ে যাওয়া, সীমান্তে হত্যা ইত্যাদি । হাসিনা মোদি বৈঠকে এরকম নানা বিষয়ে আলোচনা হওয়ার সম্ভাবনা বিস্তর । ৮ সেপ্টেম্বরের বৈঠক হবে, খোদ প্রধানমন্ত্রী মোদির বাসভবনে । এখবর নিশ্চিত, তবে সময় এখনো ঠিক হয়নি । আবার প্রশাসক হিসেবে তাঁর দৃঢ়তা, তাঁর প্রশ্নহীন দেশপ্রেম, উন্নয়নের দুর্ভেদ্য সঙ্কল্পের জন্য বিশ্বজুড়ে ব্যতিক্রম তাঁর সমূহ পরিচিতি । আসন্ন জাতীয় ভোটে এসব বিষয়কে অব্যশ্যই ইস্যু করবেন, ভোটে অন্য কোনো দেশের হস্তক্ষেপকে বিলকুল বরদাস্ত করবেন না । বাংলাদেশের ভবিষ্যত দেশের জনগণ ঠিক করবে । ইউরোপীয় ইউনিয়নও আমেরিকার পরোক্ষ দাদাগিরির সামনে মাথা নত করার মতো কৌশলাবলম্বী নন । দিন কয়েক পরেই ঢাকা সফর করেবেন ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রন । উনি ওঁর দূঢ়তায় মুগ্ধ । মুগ্ধ তাঁর সঙ্কল্পের অভিমুখ দেখে । আমেরিকাও বুঝতে পেরেছে, প্রাক একাত্তর কিংবা একাত্তর উত্তর সময়ে বঙ্গবন্ধু যেমন মার্কিন নীতির তোয়াক্কা করেননি, মুজিব কন্যাও তেমনি বিদেশ নীতির ধারাবাহিক নির্মাণে, জাতীয় ভাবাবেগকে কখনো বিঁকিয়ে দিতে চাননি । ভারত তাঁর পাশে ছিল সর্বদা, একথা ভোলেননি । দিল্লিতে যখন যে ক্ষমতায় এসেছেন, বাংলাদেশের আপসহীন জাতিসত্তাকে মর্যাদা দেওয়াকে শর্তহীন বন্ধুত্বের আসনে বসিয়েছেন, মোদিও তাঁদের একজন । প্রতিবেশী দুই প্রধানমন্ত্রীর আসন্ন বৈঠকের দিকে তাকিয়ে আছে বিশ্ব ।
ভারতের অঙ্গরাজ্যের সর্বোচ্চ প্রশাসক মমতা বন্দোপাধ্যায় জি ২০-র নৈশ ভোজে যোগ দেবেন । তাঁর সঙ্গে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দেখা হবে, কথাও হতে পারে । হাসিনা মমতায় মুগ্ধ । মমতার কল্যানমুখী, জনমুখী আর সাম্প্রদায়িকতা বিরোধী রাজনীতি হাসিনাকে যেমন আকৃষ্ট করে রেছেছে, ঠিক তেমনি হাসিনার মমতাময়তায় মোহিত বাংলার মুখ্যমন্ত্রী । সম্পর্কের নবায়ন শুধু নয়, অন্য কোনো সামাজিক প্রাপ্তির সম্ভাবনাও উড়িয়ে দেওয়া যায় না ।
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
সৌরেনির উঁচু শিখর থেকে এক দিকে কার্শিয়াং আর উত্তরবঙ্গের সমতল দেখা যায়। অন্য প্রান্তে মাথা তুলে থাকে নেপালের শৈলমালা, বিশেষ করে অন্তুদারার পরিচিত চূড়া দেখা যায়।
মিরিক নামটি এসেছে লেপচা ভাষার “মির-ইওক” শব্দ থেকে, যার অর্থ আগুনে পুড়ে যাওয়া জায়গা।
15:34