শিবভোলার দেশ শিবখোলা
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
চিত্র: তপন কুমার দাস
পেরিয়ে গরখাই খেলতে চল যাই বিরান প্রান্তরে
ওখানে ধু ধু মাঠ আকাশে কড়া রোদ বালিতে ঝকমারে
এপারে সাগরের তীব্র লাফ ঝাঁপ বেহুদা কোলাহল
ওপারে পাহাড়ের গভীর নীরবতা পাখিরা চঞ্চল
আজকে কাজ নেই এবেলা পাঠ নেই অনেক অবসর
ধরবো আজ তোকে হাডুডু হাঁক পেড়ে জমবে খেলা জোর
বাড়ছে রোদ্দুর কমছে আয়ুকাল দৃষ্টি ঘোলা হয় ধীরে
পেরিয়ে গরখাই যদিবা যেতে পাই স্বপ্ন নদীটির তীরে
নদী ও জীবনের গতিরা ধাবমান যেদিকে পরিণতি
জানিনে আমাদের জন্যে বসে আছে সে কোন্ দুর্গতি
কেবল প্রান্তর মাঠের হাহুতাশ বাতাস গান গায় শোঁ শোঁ
আমার কাটবে না মায়ার ঘনঘোর তোমার প্রতি যতো মোহ
হানিম গোবেগি এক অনন্য মিষ্টির নাম
স্বাদ যার রমণীর নাভির মধুর মতো
সিলঝুকের সুফীকীর্ণ শহরে সেদিন মিলতো
কোনিয়ার সরগরম বাজারের ব্যস্ততায়
মাওলানা নিজেই মিষ্ট মধুর বচনে বুঁদ
অনন্ত অজানা পথ খুঁজে ফিরি নিরন্তর
ঊর্ধ্বলোকে আলোকের অচেনা পথের ধ্যানে
মাটির গভীরে নিত্য টানে আয়ু অন্ধকারে
সদা চোখ ঊর্ধ্বমুখী আলোর পথেই ঝোঁক
আত্মা বলো, রুহ বলো, কিংবা ওই পরমায়ু
আমাকে একটু দিও সে পরম হানিম গোবেগি
নারী ও প্রকৃতি জুড়ে সুগভীর মায়ার প্রতীতি
মরুবুক পিপাসার্ত কতকাল দেখিনা জলধি
আতরের গন্ধ ভাসে দিগন্তের কবর অবধি
হানিম গোবেগি মানে রমনীর নাভির সৌরভ
অতল গভীরে যার কোনিয়ার বনেদী গরব
চিত্র: তপন কুমার দাস
পৃথিবীর সব দ্বার বন্ধ হয়ে গেলে
সূর্য তবু আলো দেয় ধারালো চকচকে কিরিচের মতো
সব পথ রুদ্ধ হলে
চিরকাল অনন্তের পথ খোলা থাকে
সে পথ উজ্জ্বল নাকি অন্ধকার
তা কেবল কল্পকথা নাকি সত্য
সেই পথ পরীক্ষা করার
সমূহ সুযোগ কিন্তু কালের গর্ভেই বসে থাকে
চোখের সামনে শুধু ভেসে ওঠে এক
কুয়াশা আচ্ছন্ন পথ মেঘে ঢাকা
ওপারে না অন্ধকার না কোন আলোক কণা ভাসমান
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
সৌরেনির উঁচু শিখর থেকে এক দিকে কার্শিয়াং আর উত্তরবঙ্গের সমতল দেখা যায়। অন্য প্রান্তে মাথা তুলে থাকে নেপালের শৈলমালা, বিশেষ করে অন্তুদারার পরিচিত চূড়া দেখা যায়।
মিরিক নামটি এসেছে লেপচা ভাষার “মির-ইওক” শব্দ থেকে, যার অর্থ আগুনে পুড়ে যাওয়া জায়গা।
15:34