শিবভোলার দেশ শিবখোলা
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের মেইন হোস্টেলে ছাত্রমৃত্যুকাণ্ডে অবশেষে পকসো আইনে মামলা রুজু করল পুলিশ। ছাত্রমৃত্যুর প্রায় ১ মাসের মাথায় পকসো আইনে মামলা রুজু করা হল। তদন্তভার নিল কলকাতা পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ। র্যাগিং কাণ্ডে ধৃত ১২ জনের বিরুদ্ধেই পকসো আইনে মামলা পুলিশের। তদন্তকারীরা আদালতে জানিয়েছেন, এটি একটি সংঘবদ্ধ অপরাধ। পুলিশ সূত্রে এই বিষয়ের উল্লেখ করে দাবি করা হচ্ছে, এই সংঘবদ্ধ অপরাধের মাস্টারমাইন্ড প্রথমে ধৃত সৌরভ চৌধুরী। সে একটি whatsapp গ্রুপ তৈরী করে পুলিশের তদন্ত এলোমেলো করার এবং নিজেদের নিরাপরাধ বলে দাবি করার ষড়যন্ত্র করেছিল। পশ্চিমবঙ্গ শিশু সুরক্ষা কমিশনের তরফে সুদেষ্ণা রায় যাদবপুরের ছাত্রমৃত্যুর ঘটনার পরেই পকসো ধারায় মামলা রুজু করার জন্য পুলিশের কাছে আবেদন করেন।
তদন্তে উঠে এসেছে যে মৃত্যুর আগে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম বর্ষের ওই ছাত্রকে বিবস্ত্র করে যৌন কটাক্ষ করা হয়েছিল। যাদবপুর থানার হাত থেকে তদন্তভার নিয়ে নিয়েছে কলকাতা পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ। এবার ছাত্রমৃত্যুর ঘটনার তদন্ত করবে লালবাজারের হোমিসাইড শাখা যাদবপুর ছাত্রমৃত্যু কাণ্ডের তদন্তে সিট গঠন করা হচ্ছে।
উল্লেখ্য, ছাত্রমৃত্যুর ২৫ দিন পরে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে এসেছিলেন ইউজিসির প্রতিনিধিদল। প্রায় সাড়ে ৭ ঘণ্টা ক্যাম্পাসে ছিলেন ইউজিসির প্রতিনিধিরা। ৪ সদস্যের এই প্রতিনিধি দলে ছিলেন, অধ্যাপক শশীকলা আঞ্জারি, অধ্যাপক সঞ্জয় শ্রীবাস্তব, অধ্যাপক জয়দীপ বন্দ্যোপাধ্যায় ও বিপিন কৌশল। অরবিন্দ ভবনের দোতলায় সহ উপাচার্যের ঘরে একাধিক আধিকারিককে একে একে তলব করেন ইউজিসির প্রতিনিধিরা। ডাকা হয় রেজিস্ট্রার স্নেহমঞ্জু বসু, এবং মৃত ছাত্র যে বিভাগের পড়ুয়া ছিলেন তার প্রধান ও অধ্যাপকদের।
ইউজিসি -র প্রতিনিধিরা জানতে চান, যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে ইউজিসির গাইডলাইন বিশ্ববিদ্যালয়ের তরফে কতখানি মানা হয়েছে?
মৃত্যুর আগে ওই পড়ুয়ার আচরণে কোনও অস্বাভাবিকতা লক্ষ্য করা গিয়েছিল কি না?
অ্যান্টি র্যাগিং কমিটি কী সক্রিয় ভাবে কাজ করেছে?
এদিকে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রমৃত্যুর ঘটনা নিয়ে যখন রাজ্য জুড়ে চর্চা চলছে, তখনই ওই পড়ুয়ার পরিবারকে ফোন করেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ছেলেকে ফিরিয়ে দিতে না পারলেও প্রকৃত অপরাধীদের শাস্তির ব্যবস্থা করা হবে, সেই সময় ছাত্রের পরিবারকে এই আশ্বাস দেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়। তার পর, যাদবপুর-কাণ্ডে একের পর এক গ্রেফতারি হয়েছে। সূত্রের খবর, মুখ্যমন্ত্রী ফের ফোন করেন মৃতের পরিবারকে। তাঁদের আর কোনও আবেদন বা প্রয়োজন রয়েছে কিনা, সে সবই তিনি জানতে চান। বিষয়টি নিয়ে কথা বলতে পড়ুয়ার পরিবারকে নবান্নে আসতে বলেন, নবান্নে এসে মৃত পড়ুয়ার বাবা, মা মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে দেখাও করেন। মৃত ছাত্রের মাকে চাকরির আশ্বাস দেন, মৃত ছাত্রের ছোট ভাইকে পড়াশোনার বিষয়ে সরকারি সহযোগিতার আশ্বাস দেন মুখ্যমন্ত্রী, বলেন মৃত ছাত্রের বাড়ির এলাকায় তাঁর স্ট্যাচু হবে এবং হাসপাতালের নেয়ার মৃত ছাত্রের নামে রাখা হবে। এই মুহূর্তে এই শোন্ বিষয় নিয়েই কথা চলছে নবান্নে।
১২ জন অভিযুক্তকেই সোমবার বিশেষ পকসো আদালতে পেশ করা হবে। আসামিরা সোমবার ওই আদালতে জামিন চাইতে পারেন বলে জানিয়েছেন আসামিপক্ষের আইনজীবীরা। শুক্রবার প্রথম ১২ আসামিকে একসঙ্গে আদালতে হাজির করা হয়।
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
সৌরেনির উঁচু শিখর থেকে এক দিকে কার্শিয়াং আর উত্তরবঙ্গের সমতল দেখা যায়। অন্য প্রান্তে মাথা তুলে থাকে নেপালের শৈলমালা, বিশেষ করে অন্তুদারার পরিচিত চূড়া দেখা যায়।
মিরিক নামটি এসেছে লেপচা ভাষার “মির-ইওক” শব্দ থেকে, যার অর্থ আগুনে পুড়ে যাওয়া জায়গা।
15:34