শিবভোলার দেশ শিবখোলা
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
চিকিৎসকের তত্ত্বাবধানে আলিপুর প্রেসিডেন্সি সংশোধনাগারে সুস্থ ও স্থিতিশীল আছেন জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক, সোমবার আলিপুর প্রেসিডেন্সি সংশোধনাগারের সুপার এই কথা জানিয়েছেন। রেশন দুর্নীতিকাণ্ডে ইডি হেফাজত রবিবারই জেল হেফাজত হয়েছে রাজ্যের মন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের। জেলে যাওয়ার আগে আদালত চত্বরে নিজের অসুস্থতার কথা জানিয়েছিলেন জ্যোতিপ্রিয়। তবে সোমবার সকালে প্রেসিডেন্সি জেলের সুপার জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের সেই দাবি কার্যত খারিজ করে জানিয়ে দিলেন তিনি সুস্থ ও স্থিতিশীল আছেন।
সোমবার সকালে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে প্রেসিডেন্সি জেলের সুপার দেবাশিস চক্রবর্তী বলেন, “আপনারা যে জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক মহাশয়ের কথা বলছেন তিনি সুস্থ আছেন, তিনি সংশোধনাগারের মধ্যেই আছেন। তাঁর অসুস্থতার রিপোর্ট আমাদের কাছে আছে। আদালতের তরফে তাঁর পুরনো অসুস্থতার যে রিপোর্ট আমাদের পাঠিয়েছে সেই অসুস্থতাগুলি তাঁর রয়েছে। গত রাতে তাঁকে বাড়ির খাবার দিতে নির্দেশ দিয়েছিল আদালত। আমরা আদালতের নির্দেশ মেনে তার অনুমতি দিয়েছি। জেলের চিকিৎসকদের তত্ত্বাবধানে রয়েছেন তিনি”। সুপার আরও জানান, “জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা।”
আমরা জানি, রবিবার সন্ধ্যায় আদালত থেকে বেরনোর সময় জ্যোতিপ্রিয় বলেন, “জেলে গেলাম, আর কী করব? ইডির থেকে তো মুক্তি পেলাম। এবার জেলে যাচ্ছি। অনেক কথা বলার আছে, পরে বলব। আমার বাম হাত ও পায়ে এফেক্ট হয়েছে। হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার চেষ্টা করছি।” রবিবারও আদালতে জ্যোতিপ্রিয়র জামিনের আবেদন করেননি তাঁর আইনজীবীরা। বদলে তাঁকে সরকারি হাসপাতালে ভর্তি করানোর দাবি জানান তাঁরা। যদিও কম্যান্ড হাসপাতালের মেডিক্যাল রিপোর্ট জানিয়ে দেয় জ্যোতিপ্রিয়র স্বাস্থ্য ভালো আছে, হাসপাতালে ভর্তির প্রয়োজন নেই।
এদিকে জেলে রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের পড়শি এখন বর্তমান বনমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক। তাঁরা দুজনই পয়লা বাইশ সেলে আছেন, জ্যোতিপ্রিয়কে একটি কম্বল দেওয়া হয়েছে জেল থেকে, তাঁকে মাটিতেই শুতে হচ্ছে। তবে পার্থর পড়শি হলেও পার্থর সঙ্গে তাঁর সাক্ষাৎ হয়নি, প্রসঙ্গত ভিভিআইপি অভিযুক্তদের এই পয়লা বাইশ সেলে রাখা হয়।
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
সৌরেনির উঁচু শিখর থেকে এক দিকে কার্শিয়াং আর উত্তরবঙ্গের সমতল দেখা যায়। অন্য প্রান্তে মাথা তুলে থাকে নেপালের শৈলমালা, বিশেষ করে অন্তুদারার পরিচিত চূড়া দেখা যায়।
মিরিক নামটি এসেছে লেপচা ভাষার “মির-ইওক” শব্দ থেকে, যার অর্থ আগুনে পুড়ে যাওয়া জায়গা।
15:34