শিবভোলার দেশ শিবখোলা
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
বিক্ষোভকারীদের একটি বিশাল দল মণিপুরের দুটি উত্তেজনাপূর্ণ জেলার মধ্যে নিরাপত্তা বাহিনীর ব্যারিকেডের দিকে অগ্রসর হতে শুরু করলে নিরাপত্তা বাহিনী কাঁদানে গ্যাস এবং রাবার বুলেট ছোড়ে।এই ঘটনায় বেশ কয়েকজনকে আহত অবস্থায় হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।
বিক্ষোভকারীরা মণিপুরের মেইতি-সংখ্যাগরিষ্ঠ উপত্যকা অঞ্চলে কারফিউ অমান্য করে বেরিয়ে এসেছিল, মেইতেই নাগরিক সমাজের গোষ্ঠীগুলির সমন্বয় কমিটি বা কোকোমি আহ্বানের একত্রিত হয়েছিল। কোকোমি সংগঠন দাবি করে তারা চিন-কুকি-সংখ্যাগরিষ্ঠ চুরাচাঁদপুর পর্যন্ত মিছিল করবে, সরকারের এই মিছিলে অনুমতি ছিল না।
মেইতি সংখ্যাগরিষ্ঠ বিষ্ণুপুর জেলা থেকে ৩৫ কিলোমিটার দূরে চুরাচাঁদপুরে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। নিরাপত্তা বাহিনী একটি অস্থায়ী “বাফার জোন” বলে অভিহিত একটি এলাকায় এই দুই জেলার মধ্যে ব্যারিকেড স্থাপন করা হয়েছে। স্থানীয়রা জানান, ফুগাকচাও ইখাইতে ব্যারিকেড থাকায় তারা তোরবুংয়ে বাড়ি যেতে পারছেন না। তারা বলেছে যে ৩ মে জাতিগত সহিংসতা শুরু হলে তারা তোরবুং থেকে পালিয়ে যায়।
কোকোমি সংগঠনের পক্ষে বলা হয়েছে, যে তারা ৩০ আগস্টের মধ্যে ফৌগাকচাও ইখাইয়ের ব্যারিকেডগুলি সরিয়ে ফেলার জন্য সরকারকে অনুরোধ করেছে।
প্রশাসনের তরফে জানানো হয়েছে পাঁচটি উপত্যকা জেলা – বিষ্ণুপুর, কাকচিং, থৌবাল, ইম্ফল পশ্চিম এবং ইম্ফল পূর্বে কারফিউ জারি করা হয়েছে। প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা হিসেবে বিভিন্ন জেলায় বিপুল সংখ্যক নিরাপত্তা বাহিনীও মোতায়েন করা হয়েছে। গত কয়েক সপ্তাহ ধরে, পাঁচটি উপত্যকা জেলায় প্রতিদিন ভোর ৫টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত কারফিউ শিথিল করা হয়েছে।
চুরাচাঁদপুরের পুলিশ সুপার কার্তিক মাল্লাদী মো জানান, “দুই জেলার মধ্যবর্তী এলাকায় আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির যে কোনো ধরনের বিশৃঙ্খলা আমরা বন্ধ করব। জেলা পুলিশ, সিআরপিএফ , বিএসএফ , আইটিবিপি, আরএএফ, সেনাবাহিনী এবং আসাম রাইফেলস সহ পর্যাপ্ত বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে।” তিনি আরও বলেছেন, “আমরা কাকচিং এবং বিষ্ণুপুরের প্রতিবেশী জেলাগুলির সাথে সমন্বয় করছি এবং অন্য দিকে বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে। আমরা নিয়মিত বৈঠক করি যাতে চুরাচাঁদপুর বা বিষ্ণুপুর থেকে যেকোন ধরনের জমায়েতকে প্রতিহত করা যায় এবং জনসাধারণ কাছাকাছি না আসে।
মণিপুরে উত্তেজনা এখনও প্রশমিত হয়নি, চার মাসেরও বেশি সময় অর্থাৎ ৩ মে থেকে ইতিবাচক পদক্ষেপের পরেও তফসিলি উপজাতি (এসটি) মর্যাদা পাওয়ার দাবিতে চিন-কুকি এবং মেইতিদের মধ্যে জাতিগত সংঘর্ষ শুরু হয়েছিল৷
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
সৌরেনির উঁচু শিখর থেকে এক দিকে কার্শিয়াং আর উত্তরবঙ্গের সমতল দেখা যায়। অন্য প্রান্তে মাথা তুলে থাকে নেপালের শৈলমালা, বিশেষ করে অন্তুদারার পরিচিত চূড়া দেখা যায়।
মিরিক নামটি এসেছে লেপচা ভাষার “মির-ইওক” শব্দ থেকে, যার অর্থ আগুনে পুড়ে যাওয়া জায়গা।
15:34