শিবভোলার দেশ শিবখোলা
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
পাকিস্তানের লাগাতার সংকটের কারণ কী ? বহির্দেশীয় হস্তক্ষেপ না অভ্যন্তরীণ কণ্ঠরোধ ? ইনসাফের হুমকি, নেতা গ্রেফতার হলে দেশজুড়ে আগুন জ্বলবে
চিত্র : সংবাদ সংস্থা
পাকিস্তানের সংকট বাড়ছে। যেমন অর্থনীতিতে তেমনই রাজনীতিতে চিন পাশে দাঁড়িয়েছে বটে। তবু, অর্থনৈতিক গাড্ডায় অবরুদ্ধ পাকিস্তানের বিপদ মোচনের লক্ষণ নেই। রাজনীতিও অস্থির। থেমে নেই প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান। বেসামাল তাঁর দুঃসাহস। সরকার তাঁর গতিবিধি রুখতে গিয়ে বার বার ভুল করছে। সর্বশেষ ভুলের জ্বলন্ত দৃষ্টান্ত, টিভি চ্যানেলে ইমরানের ভাষণ প্রচারে সরকারের নিষেধাজ্ঞা। মিডিয়া নিয়ন্ত্রক কর্তৃপক্ষ বিভিন্ন টিভি চ্যানেলকে হুমকি দিয়ে বলেছে, প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী বক্তৃতা বা বিবৃতি প্রচার করা চলবে না। কারণ তিনি দেশ আর রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে বিদ্বেষ ছড়াচ্ছেন। উস্কানি দিচ্ছেন রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর নামে ভিত্তিহীন অভিযোগ তুলছেন। সরকারের বিরুদ্ধে ইমরানকে মিথ্যা মামলায় জড়িয়ে আদালতে তোলার অভিযোগ প্রকাশ্যে আসতেই প্রশাসন দৃষ্টান্তহীন সিদ্ধান্ত নিতে শুর করেছে।
মিডিয়া নিয়ন্ত্রক কর্তৃপক্ষ সব টিভি চ্যানেলকে নির্দেশ দিয়েছে, রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানবিরোধী কোনও বিষয় সম্প্রচার করা চলবে না। ইমরান খান ও তাঁর দলের কর্মকর্তারা উস্কানিমূলক এবং ভিত্তিহীন অভিযোগ তুলছেন । বিভিন্ন চ্যানেল তা গোগ্রাসে গিলছে এবং প্রচার করছে। এতে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির ব্যাপক ক্ষতি হচ্ছে। জনসাধারণের শান্তি বিঘ্নিত হচ্ছে। রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ঘৃণা, অপবাদ এবং অযৌক্তিক বিবৃতি প্রচার করা সংবিধানের ১৯ অনুচ্ছেদ এবং সুপ্রিম কোর্টের রায়কে সরাসরি চ্যালেঞ্জ করছে। অতএব, কোনো টিভি চ্যানেল মিডিয়া নিয়ন্ত্রক কর্তৃপক্ষর নিষেধাজ্ঞা অমান্য করলেই তাঁদের লাইসেন্স বাতিল করে দেওয়া হবে।
গত সপ্তাহে আদালত একটা মামলায় ইমরান খানের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে। তাতে বলা হয়, ইমরান খান প্রধানমন্ত্রী থাকাকালীন অবস্থায় বিদেশের নেতাদের কাছ থেকে যেসব উপহার পেয়েছিলেন, সেসব কথা তিনি বিশদভাবে জানাননি। ইমরান আদালতের সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে বলেছেন, মামলাটি রাজনৈতিক উদ্দেশ্য প্রণোদিত। মিথ্যা মামলায় জড়িয়ে তাঁকে আদালতে তোলার চেষ্টা হয় এবং গ্রেফতার করতে তাঁর বাড়িতে পুলিশ হাজির হয়ে যায়। গ্রেফতারের চেষ্টার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানিয়ে রাস্তায় নামেন হাজার হাজার ইমরান সমর্থক এবং তাঁর বাড়ির সা্মনে সমবেত হন। পুলিশ তাঁকে গ্রেফতার না করে চলে যেতে বাধ্য হয়। তেহরিক–ই–ইনসাফের পক্ষ থেকে হুঁশিয়ারি দিয়ে বলা হয়েছে, তাঁদের নেতাকে গ্রেপ্তার করা হলে পাকিস্তানে রাজনৈতিক সংকট তৈরি হবে। বলা বাহুল্য, জন্মলগ্ন থেকেই পাকিস্তান প্রতিশোধের রাজনীতির শিকার। গণতন্ত্র স্থায়ী হয়নি, সামরিক শাসন, নির্বাচিত গণতন্ত্রর গোপন আঁতাত কিংবা প্রকাশ্য লড়াই আজও অব্যাহত। যে সামরিক শক্তি ও ভেজাল আমলাতন্ত্র তাঁদের পছন্দের শক্তি ও ব্যক্তিকে ক্ষমতায় নিয়ে আসে, তাঁরাই সুযোগ পেলে পেছন থেকে ছোঁড়া মারে, তাঁরাই ক্ষমতার অবিচ্ছদ্য অংশ হয়ে থাকতে চায়। তাঁরাই জনমতের কন্ঠ রোধে অভ্যস্ত বলেই পাকিস্তানে রাজনৈতিক স্থিতি সুদূরের স্বপ্ন হয়ে আছে। বহিরাগত উস্কানি আর হস্তক্ষেপও তাঁর রাজনৈতিক স্থিতির প্ররবল অন্তরায়। একসময় ইসলামাবাদের অভ্যন্তরীণ রাজনীতিকে নিয়ন্ত্রণ করতে আমেরিকা, পরে চিনের অনুপ্রবেশ ঘটে। ভারত -পাকিস্তানের বিরুদ্ধে বৈরিতা টিকিয়ে রাখা তাঁদের কৌশলগত অভ্যাস। প্রবল পরস্পর বিরোধী হওয়া সত্ত্বেও তাঁর পাকিস্তানের ব্যাপারে বেজিং-ওয়াশিংটন একই সূত্র গ্রন্থিত। এই গ্রন্থগোত্রীয়তার রহস্য কী ? ভারতের ক্রমাগত উর্ধারোহণ নয় তো ?
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
সৌরেনির উঁচু শিখর থেকে এক দিকে কার্শিয়াং আর উত্তরবঙ্গের সমতল দেখা যায়। অন্য প্রান্তে মাথা তুলে থাকে নেপালের শৈলমালা, বিশেষ করে অন্তুদারার পরিচিত চূড়া দেখা যায়।
মিরিক নামটি এসেছে লেপচা ভাষার “মির-ইওক” শব্দ থেকে, যার অর্থ আগুনে পুড়ে যাওয়া জায়গা।
15:34