শিবভোলার দেশ শিবখোলা
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
পুনেতে অবস্থিত ফিল্ম অ্যান্ড টেলিভিশন ইনস্টিটিউট অফ ইন্ডিয়ার নতুন সভাপতি এবং পরিচালনা পরিষদের চেয়ারম্যান নিযুক্ত হলেন অভিনেতা আর মাধবন। তিনি প্রবীন চলচ্চিত্র নির্মাতা শেখর কাপুরের স্থলাভিষিক্ত হলেন। কেন্দ্রীয় তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রকের পক্ষ থেকে শুক্রবার মাধবনের নিয়োগের কথা ঘোষণা করা হয়েছে।
প্রধানত তামিল এবং হিন্দি সিনেমায় কাজের জন্য পরিচিত আর মাধবন। ২০০০ সালে অভিনেতা মণি রত্নমের রোমান্টিক ড্রামা ফিল্ম ‘আলাই পাউথে’–তে অভিনয়ের মাধ্যমে তামিল চলচ্চিত্র জগতে পরিচিতি লাভ করেছিলেন। এক বছর পরে ২০০১ সালে তিনি ‘রেহনা হ্যায় তেরে দিল মে’ সিনেমা দিয়ে বলিউডে আত্মপ্রকাশ করেন। সিনেমাটা ক্লাসিক রোমান্টিক চলচ্চিত্র হিসেবে বিবেচিত হয়েছে। কয়েক দশকের কর্মজীবনে অভিনেতা মাধবন রাকেশ ওমপ্রকাশ মেহরার ‘রং দে বাসন্তী’ মণি রত্নমের ‘গুরু’ এবং রাজকুমার হিরানির ‘থ্রি ইডিয়টস’–এর মতো অনেক উল্লেখযোগ্য সিনেমার অংশ ছিলেন।
কিছুদিন আগেই ‘রকেট্রি: দ্য নাম্বি এফেক্ট’ সিনেমার জন্য জন্য জাতীয় পুরস্কার পেয়েছেন আর মাধবন। বিখ্যাত বিজ্ঞানী নাম্বি নারায়ণনের জীবনী অবলম্বনে নির্মিত হয়েছে সিনেমাটি। সিনেমাটিতে ইসরো বিজ্ঞানীর ভূমিকায় অভিনয় করেছেন মাধবন। শ্রেষ্ঠ ফিচার ফিল্মের জন্য জাতীয় পুরস্কার জিতেছে ‘করেটি: দ্য নাম্বি এফেক্ট’। পুরস্কার জেতার সপ্তাহখানেকের মধ্যেই ফিল্ম অ্যান্ড টেলিভিশন ইনস্টিটিউট অফ ইন্ডিয়ার সভাপতির দায়িত্ব পেলেন।
নতুন দায়িত্ব পাওয়ার পর মাধবনকে অভিনন্দন জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুর। টুইটারে অভিনন্দন জানিয়ে অনুরাগ ঠাকুর লিখেছেন, ‘সভাপতি এবং পরিচালনা পরিষদের চেয়ারম্যান মনোনীত হওয়ার জন্য @অভিনেতা মাধবনজিকে আন্তরিক অভিনন্দন। আমি নিশ্চিত যে আপনার বিশাল অভিজ্ঞতা এবং দৃঢ় নৈতিকতা এই ইনস্টিটিউটকে সমৃদ্ধ করবে। ইতিবাচক পরিবর্তন আনবে এবং এটিকে উচ্চ স্তরে নিয়ে যাবে। আপনার প্রতি আমার শুভ কামনা।’ অনুরাগকে ধন্যবাদ জানিয়ে মাধবন লিখেছেন, ‘সম্মান এবং সদয় শুভেচ্ছার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। আমি সব প্রত্যাশা পূরণ করার জন্য যথাসাধ্য চেষ্টা করব।’
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
সৌরেনির উঁচু শিখর থেকে এক দিকে কার্শিয়াং আর উত্তরবঙ্গের সমতল দেখা যায়। অন্য প্রান্তে মাথা তুলে থাকে নেপালের শৈলমালা, বিশেষ করে অন্তুদারার পরিচিত চূড়া দেখা যায়।
মিরিক নামটি এসেছে লেপচা ভাষার “মির-ইওক” শব্দ থেকে, যার অর্থ আগুনে পুড়ে যাওয়া জায়গা।
15:34