শিবভোলার দেশ শিবখোলা
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
অ্যাসোসিয়েশন ফর ডেমোক্রেটিক রিফর্মস বা এডিআর এবং ন্যাশনাল ইলেকশন ওয়াচ বা নিউ-র যৌথভাবে তৈরি করা একটি রিপোর্ট অনুসারে রাজস্থান বিধানসভা নির্বাচনে ১,৮৭৫ জন প্রার্থীর মধ্যে প্রায় ১৭ শতাংশ প্রার্থীর বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা রয়েছে, যার মধ্যে ৩৬ জন প্রার্থীর বিরুদ্ধে ধর্ষণ সহ মহিলাদের বিরুদ্ধে অপরাধের অভিযোগ রয়েছে।
যে সব প্রার্থীর বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা রয়েছে সেই প্রার্থীদের মধ্যে ১৩ শতাংশ “গুরুতর” অভিযোগের মুখোমুখি। পূর্ববর্তী ২০১৮ সালের বিধানসভা নির্বাচনের থেকে ২০১৩-এর পরিসংখ্যানে দেখা যাচ্ছে, ফৌজদারি মামলায় অভিযুক্ত প্রার্থীদের সংখ্যা উল্লেখযোগ্য ভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। ২০১৮ তে ১৫ শতাংশ প্রার্থী ফৌজদারি মামলায় অভিযুক্ত ও ৯ শতাংশ প্রার্থী মহিলাদের প্রতি গুরুতর অপরাধ করার অভিযোগে অভিযুক্ত ছিল, বর্তমানে সেই সংখ্যাটি পর্যায়ক্রমে বেড়ে ১৭ ও ১৩ শতাংশ হয়েছে।
রাজস্থানে আগামী ২৫ নভেম্বর, শনিবার, বিধানসভা ভোট হবে। রাজস্থানের বিধানসভা আগামী ২০১৪-এর লোকসভা নির্বাচনে কোন দল ক্ষমতায় আসছে সেই বিষয়ে দিকনির্দেশ করবে। ২০২৪ সালের এপ্রিল-মে মাসের মধ্যে লোকসভা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে বলে ধরে নেওয়া হচ্ছে।
এডিআর-নিউ-র এই রিপোর্ট এমন সময়ে সনে এসেছে যখন রাজস্থানে অশোক গেহলটের নেতৃত্বাধীন কংগ্রেস সরকারের বিরুদ্ধে সম্প্রতি মহিলাদের বিরুদ্ধে বিশেষত দলিত এবং উপজাতি মহিলাদের বিরুদ্ধে অপরাধের অভিযোগে সমালোচনা করছে বিরোধীরা৷ রাজস্থানের বিধানসভা নির্বাচনের আবহে ভারতীয় জনতা পার্টি এই বিষয়টিকে তুলে ধরেছে কংগ্রেস বিরোধী প্রচারে।
এডিআর-নিউ-র রিপোর্ট অনুসারে, রাজস্থানের প্রধান জাতীয় ও প্রধান আঞ্চলিক দলগুলির মধ্যে ৬১ জন প্রার্থীর বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা রয়েছে।
এডিআর তাদের প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, প্রধান দলগুলির মধ্যে, বিজেপির ২০০ প্রার্থীর মধ্যে ৬১ ( অর্থাৎ ৩১ শতাংশ ), কংগ্রেসের ১৯৯ প্রার্থীর মধ্যে ৪৭ ( ২৪ শতাংশ), বিএসপির ১৮৫ জন প্রার্থীর মধ্যে ১২ ( ৬ শতাংশ ), আপ-এর ৮৬ যে প্রার্থীর মধ্যে ১৮ ( ২১ শতাংশ), রাষ্ট্রীয় লোকতান্ত্রিক পার্টির ৭৮ জন প্রার্থীর মধ্যে ২৮ ( ৩৬ শতাংশ), সিপিএম-এর ১৮ জন প্রার্থীর মধ্যে ১৩ (৭২ শতাংশ) এবং ভারতীয় ট্রাইবাল পার্টির ১৭ জন প্রার্থীর মধ্যে ২ ( ১২ শতাংশ) প্রার্থী তাঁদের নির্বাচনে প্রার্থী হিসেবে দেওয়া হলফনামায় নিজেদের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা আছে বলে ঘোষণা করেছেন।
ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২৬ জন প্রার্থীর বিরুদ্ধে মহিলাদের বিরুদ্ধে অপরাধ সংক্রান্ত মামলা রয়েছে, যার মধ্যে একটি ধর্ষণ সংক্রান্ত এবং চারটি হত্যা সংক্রান্ত মামলা রয়েছে। এছাড়াও ৩৪ জন প্রার্থীর বিরুদ্ধে খুনের চেষ্টার অভিযোগ রয়েছে।
এডিআর-নিউ-র রিপোর্টে আরও দেখা গেছে যে ২০০টি নির্বাচনী এলাকার মধ্যে ৪৫টি (২৩ শতাংশ) “রেড অ্যালার্ট” নির্বাচনী এলাকা হিসেবে চিহ্নিত। এগুলি এমন আসন যেখানে তিন বা ততোধিক প্রার্থী নিজেদের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা আছে বলে ঘোষণা করেছেন।
প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে যে এই রিপোর্ট এটাই প্রমাণ করে যে অভিযুক্ত প্রার্থীদের ভোটের ময়দানে নামানোর ক্ষেত্রে সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশাবলীকে গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করা হয়নি।
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
সৌরেনির উঁচু শিখর থেকে এক দিকে কার্শিয়াং আর উত্তরবঙ্গের সমতল দেখা যায়। অন্য প্রান্তে মাথা তুলে থাকে নেপালের শৈলমালা, বিশেষ করে অন্তুদারার পরিচিত চূড়া দেখা যায়।
মিরিক নামটি এসেছে লেপচা ভাষার “মির-ইওক” শব্দ থেকে, যার অর্থ আগুনে পুড়ে যাওয়া জায়গা।
15:34