শিবভোলার দেশ শিবখোলা
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
ম্যাচে বাংলার সরাসরি জয় আসবে কিনা শেষদিনেই বোঝা যাবে। তবে বাংলা যে কার্যত রনজি ফাইনালে পৌংছে গেছে, সেকথা নিশ্চিতভাবে বলা যায়। রনজি সেমিফাইনালে মধ্যপ্রদেশের বিরুদ্ধে চতুর্থ দিনের শেষে দুই ইনিংস মিলিয়ে ৫৪৭ রানে এগিয়ে গেল বাংলা। হাতে এখনও ১ উইকেট। যদি মধ্যপ্রদেশকে সরাসরিও না হারাতে পারে, তাহলে প্রথম ইনিংসে এগিয়ে থাকার সুবাদে ফাইনালে খেলার ছাড়পত্র পেয়ে যাবে বাংলা। চতুর্থ দিনের শেষে দ্বিতীয় ইনিংসে বাংলা তুলেছে ২৭৯/৯। প্রথম ইনিংসের মতো দ্বিতীয় ইনিংসেও বাংলাকে টানলেন অনুষ্ঠুপ মজুমদার এবং সুদীপ ঘরামি।
প্রথমে ব্যাট করে সুদীপ ঘরামি এবং অনুষ্টুপ মজুমদারের জোড়া শতরানের সুবাদে বাংলা প্রথম ইনিংসে তোলে ৪৩৮ রান। সুদীপ ঘরামি করেন ১১২, অনুষ্ঠুপ মজুমদার ১২০। অভিষেক পোড়েল করেন ৫১। জবাবে ব্যাট করতে নেমে আকাশ দীপের দুরন্ত বোলিংয়ের সামনে মাত্র ১৭০ রানে গুটিয়ে যায় মধ্যপ্রদেশের প্রথম ইনিংস। ৪২ রানে ৫ উইকেট নেন আকাশ দীপ। দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাট করতে নেমে বাংলা দ্বিতীয় দিনের শেষে ২ উইকেট হারিয়ে ৫৯ রান তুলেছিল। সুদীপ ঘরামি ১২ এবং অনুষ্ঠুপ মজুমদার ৯ রানে অপরাজিত ছিলেন। চতুর্থ দিন সকালে সতর্কভাবেই এগোচ্ছিলেন বাংলার দুই অপরাজিত ব্যাটার। ৫১ তম ওভারে শেষ বলে আউট হন সুদীপ ঘরামি। ৪১ রান করে তিনি সারাংশ জৈনর বলে এলবিডব্লিউ হন।
এরপর দলকে টেনে নিয়ে যাচ্ছিলেন মনোজ তিওয়ারি এবং অনুষ্ঠুপ মজুমদার। ৭২তম ওভারের তৃতীয় বলে মনোজ তেওয়ারিকে তুলে নিয়ে জুটি ভাঙেন সারাংশ জৈন। ২ ওভার পরেই অভিষেক পোড়েলকেও (১) কেও তুলে নেন তিনি। ২১৩ রানের মাথায় অনুষ্ঠুপ মজুমদার আউট হন, ৮০ রান করে তিনি কুমার কার্তিকেয়ার বলে এলবিডব্লিউ হন। অনুষ্ঠুপ আউট হওয়ার পরপরই ফিরে যান শাহবাজ আমেদ (২৯)। তিনি কার্তিকেয়ার বলে এলবিডব্লিউ হন। এরপর দ্রুত আকাশ দীপ (০) এবং মুকেশ কুমারকে (০) তুলে নেন সারাংশ জৈন। ২২৩ রানে ৯ উইকেট হারায় বাংলা। এরপর বাংলাকে টেনে নিয়ে যান প্রদীপ্ত প্রামানিক ও ঈশান পোড়েল। চতুর্থ দিনের শেষে বাংলা তুলেছে ২৭৯/৯। প্রদীপ্ত প্রামানিক ৬০ ও ঈশান পোড়েল ১ রানে ক্রিজে রয়েছেন।
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
সৌরেনির উঁচু শিখর থেকে এক দিকে কার্শিয়াং আর উত্তরবঙ্গের সমতল দেখা যায়। অন্য প্রান্তে মাথা তুলে থাকে নেপালের শৈলমালা, বিশেষ করে অন্তুদারার পরিচিত চূড়া দেখা যায়।
মিরিক নামটি এসেছে লেপচা ভাষার “মির-ইওক” শব্দ থেকে, যার অর্থ আগুনে পুড়ে যাওয়া জায়গা।
15:34