শিবভোলার দেশ শিবখোলা
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
গত বছর ইন্দোরের হোলকার স্টেডিয়ামে বাংলাকে হারিয়ে রনজি ফাইনালে উঠেছিল মধ্যপ্রদেশ। একবছরের মধ্যেই মধুর প্রতিশোধ। তাও আবার মধ্যপ্রদেশের ঘরের মাঠ সেই ইন্দোরেই। গতবারের রনজি চ্যাম্পিয়ন মধ্যপ্রদেশকে ৩০৬ রানে হারিয়ে রনজি ফাইনালে বাংলা। জয়ের জন্য ৫৪৮ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে মধ্যপ্রদেশ দ্বিতীয় ইনিংসে গুটিয়ে গেল ২৪১ রানে। দ্বিতীয় ইনিংসে অপরাজিত ৬০ রান করার পাশাপাশি ৫ উইকেট তুলে নেন প্রদীপ্ত প্রামানিক। বাংলার সামনে ফাইনালেও প্রতিশোধ নেওয়ার সুযোগ। ২০১৯–২০ মরশুমে সৌরাষ্ট্রর কাছে হেরে চ্যাম্পিয়নের স্বপ্ন ভেঙে চূরমার হয়ে গিয়েছিল। এবারও ফাইনালে সামনে সেই সৌরাষ্ট্র। আর এবার বাংলা ফাইনাল খেলবে ঘরের মাঠে।
বাংলার ৪৩৮ রানের জবাবে মধ্যপ্রদেশ প্রথম ইনিংসে তুলেছিল ১৭০ রান। দ্বিতীয় ইনিংসে ম্যাট করতে নেমে চতুর্থ দিনের শেষে বাংলা রান ছিল ১১৯ ওভারে ৯ উইকেটে ২৭৯। বাংলার লক্ষ্য ছিল পঞ্চম দিনেও যতটা সম্ভব বেশি সময় ধরে ব্যাটিং করার। কিন্তু সেই পরিকল্পনা সফল হয়নি। দিনের প্রথম ওভারের চতুর্থ বলেই আবেশ খান তুলে নেন ঈশান পোড়েলকে। ২৭৯ রানেই গুটিয়ে যায় বাংলার দ্বিতীয় ইনিংস। প্রদীপ্ত প্রামাণিক ১০১ বলে ৬০ রান করে অপরাজিত থাকেন।
জয়ের জন্য মধ্যপ্রদেশের সামনে লক্ষ্য দাঁড়ায় ৫৪৮। ব্যাট করতে নেমে শুরু থেকেই আগ্রাসী ছিলেন মধ্যপ্রদেশের ব্যাটাররা। একদিনের মেজাজে ব্যাট করতে থাকেন রজত পতিদার, যশ দুবে, ভেঙ্কটেশ আয়াররা। কিন্তু পুরো দুটি সেশনও ব্যাট করতে পারেনি মধ্যপ্রদেশ। ৩৯.৫ ওভারে ২৪১ রানে গুটিয়ে যায় তাদের দ্বিতীয় ইনিংস। সর্বোচ্চ রান করেন রজত পতিদার। তিনি ৫৮ বলে করেন ৫২। অধিনায়ক আদিত্য শ্রীবাস্তব করেন ২৯, যশ দুবে ৩০ বেঙ্কটেশ আয়ার করেন ১৯, শুভম শর্মা ২৪। শেষ দিকে ১২ বলে ৩০ রান করে অপরাজিত থাকেন অনুভব আগরওয়াল। বাংলার হয়ে ৫১ রানে ৫ উইকেট তুলে নেন প্রদীপ্ত প্রামানিক। ২টি পান মুকেশ কুমার। এছাড়া একটা করে উইকেট নেন শাহবাজ আমেদ এবং আকাশ দীপ।
অন্য সেমিফাইনালে খেলছে কর্ণাটককে ৪ উইকেটে হারিয়ে ফাইনালে উঠল সৌরাষ্ট্র। প্রথম ইনিংসে কর্ণাটক তুলেছিল ৪০৭। জবাবে সৌরাষ্ট্র তোলে ৫২৭। ১২০ রানে পিছিয়ে থেকে ব্যাট করতে নেমে দ্বিতীয় ইনিংসে কর্ণাটক তোলে ২৩৪। জয়ের জন্য সৌরাষ্ট্রর সামনে লক্ষ্য দাঁড়ায় ১১৫। ৬ উইকেট হারিয়ে ১১৭ রান তুলে ফাইনালে পৌঁছে যায় সৌরাষ্ট্র। ইডেনে ফাইনাল অনুষ্ঠিত হবে।
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
সৌরেনির উঁচু শিখর থেকে এক দিকে কার্শিয়াং আর উত্তরবঙ্গের সমতল দেখা যায়। অন্য প্রান্তে মাথা তুলে থাকে নেপালের শৈলমালা, বিশেষ করে অন্তুদারার পরিচিত চূড়া দেখা যায়।
মিরিক নামটি এসেছে লেপচা ভাষার “মির-ইওক” শব্দ থেকে, যার অর্থ আগুনে পুড়ে যাওয়া জায়গা।
15:34