শিবভোলার দেশ শিবখোলা
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
ঝাড়খণ্ডকে সরাসরি হারিয়েই রনজি ট্রফির সেমিফাইনালের ছাড়পত্র পেতে চলেছে বাংলা। ঝাড়খণ্ডের প্রথম ইনিংসে ১৭৩ রানের জবাবে বাংলা তোলে ৩২৮। দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাট করতে নেমে তৃতীয় দিনের শেষে ৭ উইকেট হারিয়ে ১৬২ রান তুলেছে ঝাড়খণ্ড। মাত্র ৭ রানে এগিয়ে রয়েছে ঝাড়খণ্ড। হাতে ৩ উইকেট। চতুর্থ দিন সকালেই ম্যাচের ভাগ্য নির্ধারিত হয়ে যাবে।
দ্বিতীয় দিনের শেষে বাংলার রান ছিল ৫ উইকেটে ২৩৮। শাহবাজ আমেদ ১৭ ও অভিষেক পোড়েল ২৫ রান করে অপরাজিত ছিলেন। তৃতীয় দিন সকালেই অভিষেক পোড়েলের উইকেট হারায় বাংলা। ৩৩ রান করে তিনি রাহুল শুক্লার বলে আউট হন। এরপর বাংলাকে টেনে নিয়ে যান শাহবাজ আহমেদ ও আকাশ ঘটক। ১২ করে আশিস কুমারের বলে আউট আকাশ ঘটক। ১ ওভার পরেই ফিরে যান আকাশ দীপ (১)। মুকেশ কুমারও (১) শাহবাজকে বেশিক্ষণ সঙ্গ দিতে পারেননি। ৩০১ রানে ৯ উইকেট হারায় বাংলা। শেষপর্যন্ত বাংলাকে ৩২৮ রানে পৌঁছে দেন শাহবাজ আহমেদ। ১২০ বলে ৮১ রান করে তিনি আউট হন। বাংলা গুটিয়ে যায় ৩২৮ রানে।
১৫৫ রানে পিছিয়ে থেকে দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাট করতে নামে ঝাড়খণ্ড। তৃতীয় ওভারেই ঝাড়খণ্ডকে ধাক্কা দেন আকাশ দীপ। তুলে নেন কুমার দেওব্রতকে (০)। এরপর দ্রুত ৩ উইকেট হারায় ঝাড়খণ্ড। ২১ রানের মধ্যে ৪ উইকেট পড়ে যায় ঝাড়খণ্ডের। মিডল বর্ডারে ধস নামান আকাশ ঘটক। তিনি তুলে নেন পঙ্কজ কুমার (৬) এবং কুমার কুশাগ্রাকে (২)। এরপর আর্যমানের সঙ্গে রুখে দাঁড়ান অনুকূল রায়। ৯২ রানের মাথায় অনুকূল রায়কে (৪০) তুলে নিয়ে জুটি ভাঙেন শাহবাজ আমেদ। এরপর বিরাট সিংকেও (২৯) তুলে নেন শাহবাজ। দিনের শেষ বেলায় ঈশান পোড়েলের বলে আউট হন আর্যমান সেন। তিনি ১৩২ বলে ৬৪ রান করে আউট হন। দিনের শেষে ঝাড়খণ্ডের সংগ্রহ ৭ উইকেটে ১৬২। বাংলার হয়ে আকাশ দীপ, আকাশ ঘটক এবং শাহবাজ আহমেদ ২টি করে উইকেট নেন।
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
সৌরেনির উঁচু শিখর থেকে এক দিকে কার্শিয়াং আর উত্তরবঙ্গের সমতল দেখা যায়। অন্য প্রান্তে মাথা তুলে থাকে নেপালের শৈলমালা, বিশেষ করে অন্তুদারার পরিচিত চূড়া দেখা যায়।
মিরিক নামটি এসেছে লেপচা ভাষার “মির-ইওক” শব্দ থেকে, যার অর্থ আগুনে পুড়ে যাওয়া জায়গা।
15:34