শিবভোলার দেশ শিবখোলা
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
গত মরশুমেই পেশাদার টেনিস থেকে অবসর নিতে চেয়েছিলেন ভারতীয় মহিলা টেনিস তারকা সানিয়া মির্জা। কিন্তু কনুইয়ের চোটের জন্য ইউএস ওপেন থেকে তিনি ছিটকে যান। ফলে তাঁর অবসরের পরিকল্পনাও ধাক্কা খায়। এবার অবসরের সিদ্ধান্ত নিয়েই ফেলেছেন সানিয়া। এ বছরেই তিনি পেশাদার টেনিসকে বিদায় জানাচ্ছেন। আগামী মাসে দুবাই ওপেন খেলার পরই তিনি কোর্টকে বিদায় জানাবেন।
এক টেনিস ওয়েবসাইটকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে সানিয়া বলেছেন,‘গতবছরই অবসর নেওয়ার কথা ভেবেছিলাম। কিন্তু ইউএস ওপেনের আগে কনুইয়ের টেন্ডন ছিঁড়ে যাওয়ার কারণে কোর্ট থেকে সরে যেতে বাধ্য হই। আমি সবসময়ই নিজের পরিকল্পনা অনুযায়ী কাজ করতে পছন্দ করি। চোট সারিয়ে তাই আবার অনুশীলন শুরু করেছি। দুবাইয়ে ডিউটি ফ্রি চ্যাম্পিয়নশিপ খেলেই টেনিস থেকে অবসর নেব।’
দুবাইয়ে ডিউটি ফ্রি টেনিস প্রতিযোগিতায় কোর্টে নামার আগে অবশ্য অস্ট্রেলিয়ান ওপেনে কোর্টে নামছেন সানিয়া। কাজাখস্থানের আনা দানিলিনার সঙ্গে জুটি বেঁধে তিনি ডাবলস খেলবেন। ১৬ জানুয়ারি থেকে শুরু অস্ট্রেলিয়া ওপেন। এই প্রতিযোগিতায় তিনি ডাবলস ও মিক্সড ডাবল খেতাব জিতেছেন। ২০০৯ সালে মহেশ ভাটের সঙ্গে জুটি বেঁধে মিক্সড ডাবলসে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিলেন সানিয়া। এরপর ২০১৬ সালে মার্টিনা হিঙ্গিসের সঙ্গে জুটি বেঁধে ডাবলসে চ্যাম্পিয়ন হন। গত বছর অস্ট্রেলিয়ান ওপেনে তিনি নাদিয়া কিচেনকের সঙ্গে জুটি বেঁধে কোর্টে নেমেছিলেন। কিন্তু প্রথম রাউন্ড থেকেই ছিটকে যান। রাজীব রামকে সঙ্গে নিয়ে কোয়ার্টার ফাইনাল পর্যন্ত পৌঁছে গিয়েছিলেন। তারপর আর শেষ রক্ষা হয়নি।
টেনিস জীবনে ডাবলস এবং মিক্সড ডাবলস মিলিয়ে মোট ৬টি গ্র্যান্ড স্ল্যাম জেতার কৃতিত্ব রয়েছে সানিয়া মির্জার। ২০১৫ সালে উইম্বলডন ও ইউএস ওপেনে চ্যাম্পিয়ন হন। ২০১৬–তে অস্ট্রেলিয়ার ওপেন, এছাড়া ২০০৯ সালে অস্ট্রেলিয়া ২০১২–তে ফরাসি ওপেনের মিক্সড ডাবলসে এবং ২০১৪ সালে ইউএস ওপেনের মিক্সড ডাবলসে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিলেন সানিয়া। সামনের মাসে টেনিস থেকে অবসর নেওয়ার পর নিজের একাডেমিতেই মনোনিবেশ করবেন এই ভারতীয় মহিলা টেনিস তারকা।
শিবখোলা পৌঁছলে শিলিগুড়ির অত কাছের কোন জায়গা বলে মনে হয় না।যেন অন্তবিহীন দূরত্ব পেরিয়ে একান্ত রেহাই পাবার পরিসর মিলে গেছে।
সৌরেনির উঁচু শিখর থেকে এক দিকে কার্শিয়াং আর উত্তরবঙ্গের সমতল দেখা যায়। অন্য প্রান্তে মাথা তুলে থাকে নেপালের শৈলমালা, বিশেষ করে অন্তুদারার পরিচিত চূড়া দেখা যায়।
মিরিক নামটি এসেছে লেপচা ভাষার “মির-ইওক” শব্দ থেকে, যার অর্থ আগুনে পুড়ে যাওয়া জায়গা।
15:34